ইলিয়ানা ডি'ক্রুজ বলিউডের অন্যতম সুন্দরী অভিনেত্রী।তিনি যেমন তার চলচ্চিত্র দিয়ে একটি অনবদ্য খ্যাতি অর্জন করেছেন বাফি, বাদশাহো, রুস্তম, টেরার প্রধান নায়ক ইত্যাদি ডিভা তার দেহাতি সৌন্দর্য, কমনীয় ব্যক্তিত্ব এবং বহুমুখীতার জন্য একটি বিশাল ভক্ত অনুসরণ করে। তার ব্যক্তিগত জীবনে, তিনি মাইকেল ডলানের সাথে বিবাহিত এবং দম্পতি তাদের ছেলে কোয়ার পিতামাতা। বর্তমানে সিনেমাটির প্রচারণায় ব্যস্ত রয়েছেন তিনি। douartupialযা তার প্রত্যাবর্তন সিনেমা.
ইলিয়ানা ডি'ক্রুজ আলোচনা করেছেন কিভাবে তিনি মায়ের অপরাধবোধের সাথে মোকাবিলা করেন
ইন্ডিয়া টুডে-এর সাথে একটি সাম্প্রতিক কথোপকথনে, ইলিয়ানা ডি'ক্রুজ তার প্রত্যাবর্তন পারফরম্যান্সের কথা খুলেছিলেন এবং প্রকাশ করেছিলেন যে এটি কীভাবে মায়ের অপরাধবোধের অনুভূতি জাগিয়েছিল যা আগের চেয়ে শক্তিশালী ছিল৷ কয়েকদিন আগে, ডিভা একটি বিশেষ পর্ব প্রকাশ করেছিলেন যেখানে তিনি তার ছেলের সাথে গাড়ি চালানোর সময় আবেগপ্রবণ হয়েছিলেন। ইলিয়ানা জানান, তার ছেলে কোয়া, গাড়ির পেছনের সিটে বসে কাঁদছিল। ইলিয়ানা যোগ করেছেন যে তিনি যখন বাড়িতে ফিরেছিলেন তখন তিনি হৃদয়বিদারকভাবে কেঁদেছিলেন:
“এটা কঠিন। আমি মনে করি না মায়ের অপরাধবোধ কখনো দূর হবে। গতকাল, আমি আমার মায়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আমি গাড়ি চালিয়ে বাড়ি গিয়েছিলাম এবং আমার বাচ্চাটি পিছনের সিটে বসে চিৎকার করছিল। আমি এক সময় রাস্তার পাশে টেনে নিয়ে যাই পয়েন্ট, তার কাছে ফিরে গিয়ে তাকে কিছুক্ষণ ধরে ধরে তাকে শান্ত করার চেষ্টা করে, কিন্তু যখন আমি তাকে গাড়ির সিটে আবার বসিয়ে দিলাম তখন সে চিৎকার শুরু করে এবং আমাকে তার সাথে গাড়ি চালাতে হয় এবং পিছনের সিটে অন্তত 10 মিনিট কাঁদতে হয় , এবং তারপরে সে ঘুমিয়ে পড়ল কারণ সে খুব ক্লান্ত ছিল এবং আমি যখন বাড়ি ফিরেছিলাম তখন আমি কেঁদেছিলাম।”
প্রস্তাবিত পঠন: কল্কি কোয়েচলিন 40 বছরের বেশি বয়সী নারীদের প্রতি পক্ষপাতিত্বের বিষয়ে কথা বলার জন্য ফিল্ম এড়িয়ে গেছেন
ইলিয়ানা প্রকাশ করেছেন যে কীভাবে তার স্বামী তাকে সবচেয়ে খারাপ পিতামাতার মতো অনুভূতির সাথে মোকাবিলা করতে সহায়তা করে
ইলিয়ানা তার বর্ণনা চালিয়ে যান, উল্লেখ করেন যে যখন তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন, তখন তিনি খারাপ পিতামাতা হওয়ার জন্য নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করতে পারেননি কারণ তাকে তার ছেলেকে পিছনের আসনে বসাতে হয়েছিল, যার ফলে তাকে পুরো সময় কাঁদতে হয়েছিল। যাইহোক, তিনি বলেছিলেন যে তার স্বামী মাইকেল ধৈর্য ধরে তাকে বোঝাতে পেরেছিলেন যে শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিক ছিল। সে বলেছিল:
“আমি খুব কাঁদছিলাম এবং আমার স্বামী বললেন, 'শুনুন, এটা ঠিক আছে'। আমার বাচ্চারা যখন পিছনের সিটে বসে কাঁদছিল তখন আমি বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ পিতামাতার মতো অনুভব করতাম। কিন্তু আমি কিছুই করতে পারিনি। আমাকে বাড়ি যেতে হয়েছিল। কারণ আমি জানি যে আমি যত তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরব, সে আরও শান্ত হবে, তাই আমার মনে হচ্ছে মায়ের অপরাধবোধ সত্যিই দূর হয়নি।”
ইলিয়ানা দাবি করেছেন যে তিনি তার সন্তানদের স্বামীর সাথে বাড়িতে রাখতে পেরে বেশি খুশি
ঠিক আছে, একজন কর্মজীবী মা হওয়া বেশ কঠিন, এবং ইলিয়ানাও তার ছেলে কোয়াকে কাজের জায়গায় রেখে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। যাইহোক, অভিনেত্রী প্রকাশ করেছেন যে তিনি সাহসী পদক্ষেপ নিতে পেরেছিলেন কারণ তার স্বামী মাইকেল ডলান এখনও তাদের ছেলের সাথে ছিলেন এবং তিনি বিশ্বাস করেছিলেন যে তার সুখ সেই সময়ে সেরা হাতে ছিল।
এক নজর দেখে নাও: আয়ুষ শর্মা একটি খারাপ মন্তব্যের কথা স্মরণ করেন যে তিনি সালমান খানকে 'কুকুরকে আলগা করতে' বলেছিলেন
ইলিয়ানা স্বামীর প্রশংসা করেছেন, প্রকাশ করেছেন যে তিনি তার সবচেয়ে খারাপ এবং সেরা সময়ে তার সাথে ছিলেন
মাইকেল ডলানের সাথে ইলিয়ানা ডি'ক্রুজের বিয়ে সর্বদা গোপন ছিল এবং তাদের প্রেমের গল্প কীভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছিল তা সত্যিই কেউ জানে না। যাইহোক, সাক্ষাত্কারের সময়, ডিভা তার স্বামীর চরিত্রের প্রশংসা করে সাহায্য করতে পারেনি। অভিনেত্রী বলেছিলেন যে মাইকেল প্রথম দিন থেকে তার সাথে ছিলেন এবং বলেছিলেন যে তিনি প্রথম দিন থেকেই তার সাথে আছেন এবং তিনি যা কিছু করেছেন তা দেখেছেন। ইলিয়ানা আবেগের সাথে যোগ করেছেন:
“বিবাহিত জীবন দারুণ চলছে। আমি তার সম্পর্কে সবচেয়ে বেশি কী পছন্দ করি তা বলা সত্যিই কঠিন। আমাকে সত্যিই এটি সম্পর্কে ভাবতে হবে কারণ আমি মনে করি যতবার আমি এটি বের করি, অন্য কিছু আছে যা আপনি জানবেন যে পরের দিন এটিকে তুচ্ছ করে ফেলেছেন। তিনি আমার সাথে আমি আমার সবচেয়ে খারাপ সময় পার করেছি, এবং সে আমার জন্য প্রথম দিন থেকে আছে, এবং আমি আমার হাতের পিছনের মতো বুঝতে পারি না যে আমাকে তার মতো করে বোঝে এবং সে আমাকে হাসাতে কতটা করবে তা আশ্চর্যজনক কারণ সে আমাকে খুশি করে, যা বিরল।
ইলিয়ানার প্রকাশ সম্পর্কে আপনি কী মনে করেন? আমাদের জানতে দাও.
পরবর্তী পড়া: ইরফানের ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকীর কয়েকদিন আগে বাবিল খান লিখেছেন 'বাবা ছেড়ে দাও'
