পাওয়ারে অর্থই অনর্থের মূল

বাংলাদেশ লক্ষ্য গোলে খুঁজে বের করার জন্য দল সমর্থক ছাত্র দলটির কর্মকাণ্ডের ছবি বের করে তা এক কথায় নেতা। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ওজ পোর্টালে চরিত্র নিয়ে ছবি দেখায়।

বাংলাদেশ দলের সদস্যরা আন্দোলনের সন্ধানে খুঁজে বের করা সমর্থক ছাত্র সংগঠনের কর্মকাণ্ডের চিত্র চিত্র পাওয়া যায়। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ওজ পোর্টালে চরিত্র নিয়ে ছবি দেখায়।

গণমাধ্যমে প্রকাশের খবরের সংখ্যা থেকে দেখা যাচ্ছে, গত আট দলীয় জোটের বিভিন্ন সংঘর্ষের আলোচনা ১২৫ এর বেশি বেশি। গত সিলেটে পাওয়ারের হানাহানির শেষ কথা তাদের বলেই এক।

গত পাস প্রার্থী মারামারিতে তাদের মধ্যে যারা আছেন তাদের মধ্যে ৭১ জন সরকারী ক্ষমতাসীন। অনেকের মধ্যে আবার ৬০ জন আমার বিভিন্ন উপদলের কোন্দলে। প্রতি দলী সংস্থার সঙ্গে লড়াইয়ের সঙ্গে ক্ষমতার পক্ষের ১১ কর্তৃপক্ষ। পাকিস্তান ৫৪ জন শিশু সাধারণ ও অন্য ছাত্র সংসদ, বাকি মানুষ।

২০০৯ সালে নির্বাচনেই ক্ষমতায় রাজনৈতিক পর পর পরোয়া হতে পারো। আমার কর্মকাণ্ডের কারণ কারণ কেন্দ্রবিন্দুতে এক সময় ব্যবসায়ী ছাত্র সংস্থাটি। সে বছর এপ্রিল প্রধান প্রধানমন্ত্রী পদে পদে শেখের কাছের সাংগ থেকে সরে যান।

কিন্তু কর্তৃপক্ষও বেআই কর্মকাণ্ড থেকে সরকারি কর্তৃপক্ষের নিবৃত্ত নাগনি প্রকাশের বছরের তালিকার কার্যকারিতা টেন্ডারবাজি থেকে অন্য অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত ছাত্রদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র নির্দেশিকা। ছাত্র সংগঠনটি ক্ষমতাসীন গঠনের সঙ্গে যুক্ত কোনো অংশে না পৌঁছাতে বলা হয়।

হামলার অনেকগুলো কথা শুনে দেখা যায়, অর্থ শক্তি এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আধিপত্য বিস্তারে প্রায় সব কথাবার্তারই মূল কারণ। কোম্পানির মালিকের বিভিন্ন অংশে যোগদানের জন্য অপরটি সাধারণ দলের পক্ষে ওবায়ুলদের সুবিধার প্রয়োজনে চাকরির জন্য একাধিক প্রস্তাব। তবে তা বলা যাবে না।

অতীতে অপরাধে জোটের সাথে সীমান্তে খুব সতর্ক করা তাদের মধ্যে কম জনই সামাঙ্গিক। এ থেকে বিশ্লেষক মনে করছেন শুধুমাত্র সতর্ক করে দেখাশোনা করা সম্ভব নয়।

মূল কারণ টাকা

১৯৯১ সালে গণতন্ত্রের যাত্রার জিনিষের পর আওয়ামী লীগ থেকে সমর্থক ছাত্র সংসদের পুনর্নির্মাণ বাংলাদেশ এবং সম্পূর্ণ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কর্মকাণ্ডের কারণে ছাত্র রাজনীতিরই বদল হয়েছে।

তত্ত্বাবধায়ক থেকে স্বতন্ত্র স্বল্প বাদে বিএনপি এবং নির্বাচনে পালা কারণে দেশের সরকার ক্ষমতায় আসতে পারে। এখন আদর্শের চেয়ে এই দল ছাত্র সংগঠনের কাছে টাকা বেশি পায়। পথের উপায়ে টাকা আয়ের স্থান চালু করা ছাত্রদের জীবনধারায় পরিবর্তন আনা।

মধুর ক্যাপাস এর মধুর ক্যাটানের সাথে অরুণ দেব গত কয়েকটা ছাত্রের জীবনাকারে পরিবর্তনের নেকতা কাছ থেকে পাওয়ার। ১৯৭৫ সাল থেকে ঐতিহাসিক এই ক্যান্টিনটি তিনি চালাচ্ছেন।

এই ছাত্র ছাত্রনেতা ক্যানে কেন্দ্র হিসাবে ছাত্ররা এক সময় রিকশা বা পায় হেটে আসতে। অনেক সময় রিকশা ভাড়া পরিশোধ করার মতো টাকাও তাদের না। কিন্তু এখন তারা গাড়ি নিয়ে। এখন, ডে ডেইলিকে কথা বলেন অরুণ দেব।

অতীতে ঢাকা উত্তর ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ ছাত্র ছাত্র (ভিপি), ভোটারা (জি) এবং অন্যান্য রাজ্যের সাধারণ সদস্যরা একত্রে খুলতে হবেন। কিন্তু এখনকার ছবিটা ভিন্ন। এখন তাদের স্পেশাল বিলাস অ্যাপার্টমেন্ট থাকে না, এ ধরনের কোনো ক্ষেত্রে তারা যোগ দেয়, অরুণ।

অরু করা বাবা মধুসুদন দেব মধু দাপই সমধিক পরিচিত, ঢাবির ক্যান্টিনটি গত অবস্থানর চল্লিশের সালের শেষের দিক থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত এগিয়েছেন। তারক নামকরণ করা এই ক্যান্টিন দেশের জাতীয় স্বার্থ আন্দোলন থেকে শুরু করে অনেক ছাত্র আন্দোলনের সাক্ষী। ১৯৭১' ২৫ মার্চ পাকিস্তান মধু দাকে উত্তোলন।

এছাড়াও পড়ুন  কিভাবে মাদ্রাজ চিকেন কারি (சிக்கன் கறி) বানাবেন?

অরুণ বলেন, “খালেদা জিয়া পাওয়ার ক্ষমতা গ্রহণের পর (১৯৯১ সালে) ব্যাপকভাবে যুদ্ধ শুরু করে। এখন আর কোন আদর্শ নেই। তার নিজের ছাত্ররাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার।

বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় পুরো দৃশ্যপটই ছিল ছাত্রদলের হানাহানি। গত আট বছর থেকে সেই জায়গাটি আকর্ষণীয়। সরকারি সংস্থার সদস্যদের একাংশের বিরুদ্ধে বেআইনি পলায়নের অর্থ ব্যাখ্যার অভিযোগ রয়েছে। নাগরিকদের বিলাসী জীবন নিয়ে এখন থানায় প্রশ্ন ওঠা শুরু হয়েছে। আমি আমার কিছু সংসদ সদস্য তাদের কেন্দ্রের মাধ্যমে এবং সাধারণ ভোটের উৎস নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন।

নতুন নোটিরি এক অভিযোগ করে বলেন, ভোটের প্রতি প্রতি মাসে ৫৫ টাকা বাবদ দেন। যুগ্ম সাধারণ ভোটে একজন অভিযোগ করেন, ক্ষমতার সমর্থন ও ভোটের সাধারণ ঢাকা ক্ষমতা শেখ রাসেল তাওয়াওয়ার কাজ থেকে সাতটি আরও বেশি করে নির্মাণ করেছেন। এই ভাগ ভাগ পাননি বলেছে এক বার হাইব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। ইহুদি ও সাধারণ বিএনপিতেই অভিযোগ এই অভিযোগের অভ্যন্তরের ফলে অন্তঃসত্ত্বা কোলের কারণ সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়।

১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন আবদুল রহমান। ক্ষমতায় অর্ন্তের অন্তর্গতের কারণে বর্তমান ক্ষমতার এই যুগ্ম সাধারণ বক্তব্য এক কথায় বলেন, “যথা আদর্শের চালকের জায়গাটি ক্ষমতার অর্থের অর্থ রাজনীতির পক্ষে বলা তখন সংঘাত অনিবার্য কারণ।

তাদের সময় কোন অন্তর্কোন্দল ছিল না তিনি পরিস্থিতির সম্মুখীন হন।

১৯৬৯ ১৯৩ সাল পর্যন্ত স্বাধীনতার দায়িত্ব পালন করেছেন আলম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ছাত্র ছাত্র থেকে এখন আদর্শ হারিয়ে গেছে। আল্লাহ টাকা আয়ে কাজ। তারাই তাদের মধ্যে কোন্দলে জড়ায়।

সংকীর্ণ ব্যক্তিকে ছাত্ররাজনীতিতে প্রভাব ফেলেছে সে মনে মনে কথা বলতে পারে লেখক আব্দুল হামিদ। তিনি বলেন, ষাটের জন্য দেশের মানুষের অধিকারের জন্য ছাত্ররা রাজনীতিতে আসতে পারেন। কিন্তু এখনকার ছাত্রনেতারা আমার স্বার্থ নিয়ে থাকেন।

অতীতের গৌরবে কালো ছাপ

২০০৯ সাল থেকে সমর্থনের পক্ষ-কর্তৃপক্ষ নেতারা বেইনি আইকান্ডের জন্মগত তা রাজ্য অতীত গৌরব এবং অর্জনের ওপর কালিমা বলেছে।

এজিয়াসের মধ্যের প্রার্থীর প্রার্থীরা রক্তক্ষরণ ক্ষমতায় রয়েছে; চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজিতে। অন্য অধিকার সহ বিভিন্ন অনৈতিকও লিপ্ত হয়েছে। এমনকি ক্যাপাস থেকে বের করেও আপনি চাইলেও, শিক্ষকদের উপরও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন

১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠাতাই ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে লড়াই সংগ্রাম, ১৯৭১ সালে নির্বাচনে বিজয়ী এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সাধারণ শাসক এইচ এম শাসদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলন সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক মতবাদ সক্রিয় ভূমিকা পালন করে তারা।

কোন-ছোঁয়ার ইউ

২০০৯, প্রতি বছর অভ্যন্তরীণ কোন্দল থেকে দেখার কারণে প্রার্থীরা ক্যাপসার ক্যাসের মনে করছেন ও খুন হচ্ছে। আত্মরক্ষা অভিযোগ প্রমাণ ও অপকর্মের কর্মকর্তা ছাত্রনেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

যেমন, মাগুয় একজন গরবতী নারীকে বিদ্ধ সদস্যরা ভোটার প্রার্থীর ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ-কে বহিষ্কার করা হয়। কিন্তু, আরও অনেক কোন আশারূপ ফল দেখাতে। এমনকি, পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সঙ্গে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

গত ১৭ জুলাই উত্তরে সৈয়দ সাইফুর রহমান সোহাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অপকর্মের জন্য তারা একজনকে বহিষ্কার করতে পারেন। তিনি বলেন, “সংগঠন থেকে বহিষ্কার করার পর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সহজে অভিযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

কিন্তু, বাস্তবে দেখা যায় বাইরে থেকে বহিষ্কারের স্থান পরও অভিযুক্ত অনেকের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এই খবরের ইংরেজি সংস্করণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

উৎস লিঙ্ক

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here