প্রায় ১৭ বছর গত বছর শেষের দিকে ফেরার মরণব্যাধ ক্যানসার হানা কিংবদন্তি বন্ধু সাবিনাইয়াসমিনেরে।

২০০৭ সালে এই প্রথম আমাদের ক্যানসারে আক্রে ট্রানহন। তখন দেশ ও বিদেশ মালিকপক্ষে অনুরোধে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবে ফিরে সাবিনাসমিন।

নাম প্রকাশে অনিয় প্রকাশে আন্দোলনকারী সূত্রের বক্তব্য, গত বছরের শেষ দিকে কিছু হয় সা বিনা ইয়াসমিনের শারীরিক গঠন।

জানতে পেরেছে, এরই মধ্যে সাবিনারমুখে একটিসার্জার হি য়েছে। দ্রুত শুরু করতে হবে।

পাঁচের আরও বেশি সময় ধরে গাইছেন সাবিনা ইয়াস মিন।

কৃতিত্বের গানের গানের পাশাপাশি তিনি দৃষ্টান্তবোধক কণ্ঠেতুলেষ্টিকরেইতিহাস করেছেন।

সাবিনা শৈশব থেকে গানের তালিম নেওয়া শুরু করেছেন তিনি সাত বছর আগে প্রথম অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এবং খেলাঘর একটি বেতার ছোটদের গনেতে। 'আগুন নিয়ে খেলা' চল চিত্রেরমধ্যে। ১৯৭২ সালে 'অবুঝ মম ন' ছবির 'শুধু গানে গানে' গানে কণঠে তিনি প্রথম প্রার্থীতা অর্ঘ্য।

এ শিল্পীর অনেক গানের মধ্যে রয়েছে- সবগুলো সীরেপারকরিতে, এইপৃথিবীরপরে, মনযদিভেঙ্গেযায়, ও আম রসিয়া বন্ধুরে, জীবননাই যন্ত্রণা, জন্ম আমর ধন্য করা মা গো, ক'টা জানালেন সব মন্তব্য না, ও আমা রা বাংলা মা , মাঝি নাও ঈশ্বর দেব, সুন্দর সুবর্ণ, একটি বাংল দেশ তুমি জাগ্রত জনতা রভৃতি।

সাবিনা ইয়াসমিন শেষ প্রেমিক কবরী পরিদর্শন করেছেন 'এই তুমি সেই তুমি' পরীক্ষা। সাবিনা ইয়াসমিন/ ছবি: সাজ্জাদ হোসেন





Source link

এছাড়াও পড়ুন  স্কটিশ কাপের সেমিফাইনালে কী দেখতে হবে