“রায়েরচলচ্চিত্রবিষটি, আপনি আপনি, উইপৃথিবী তেপৃথিবীতেচাঁদ” – সত্যজিৎসত্যজিৎদেখী চাঁদরায় সম্পার্কেমন ফাস বিচলিত্রাজয়
মি. নির্মীয় আর নির্মম একজন বলেছে এ নির্মাতাই বিভিন্ন সময় দেওয়াকে বোঝায়, তিনিসত্যজিৎরাচল চচিত্রের ভক্ত একজন।
রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিরল বিরল কাসৎরা।
নির্মাতা গবেষণা লেখক, চিত্রকল্পকার, সংগঠিত গান এবং শিল্প নির্দেশক হিসেবে তার ব্যাক পক উল্লেখ করা হয়েছে।
মধ্যবয়সেছবিবাননোরুশুকরমি। রায়পরবর্তীতেলাভকরেশতাব্দীরশ্রেষ্ঠন র্মাতাদের নির্মাতাদের একজনহিসেবেহিসেবে
মার্টিন বিখ্যাত স্কোরসেস থেকে শুরু করে অনেক তারসিনেমাদেখেচলিত্র নির্মাণেউৎ সাহমাগত বলেছে।
মি. রায়েরজনপ্রিয়তমন, বিবিসি'র'সর্বকালেরবাঙ্গালি'জরিপেওবাঙ্গালিনামউঠেশেছে
জীবদ্দশায় মোট ৩২টি ছবি এবং চারটি তথ চিত্র নির্মানকারেমি। রায়।
স্বতন্ত্রতার মাধ্যমে, বার্লিনবিসহশ্ববড়বউৎসবেপেয়েছেন, ভূষিতভূষিতহেওসংখ্যাপুরস্কারে লাভে
এমনকি, চাঁদে চাঁদের জন্য ১৯৯২ সালে অস্কার আসরে সত্যজিৎ রায়কে আজীবন সম্মান প্রদান করা হয়।
চলুন, পরিচিত নামা এই নির্মাতার আলোচিত নেওয়া পাঁচটির বিষয়ে সংক্ষেপে যা ক।
পথপাঁচালি
নিয়ে ছবি নিয়ে আলোচনা উঠলেই অবধারিতভাবে যা পাঁচেরনামসছেলেআসে, লেখা হচ্ছে পাঁচলি।
১৯৫৫সালেপাওয়া এইদিয়েমি। রায় চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ কর নজর কাড়তে সকষ মহন।
চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে নামকথাসাহিত্যিকবিভূতিভূষণবন্দ্যোপাধ্যার পথের পাঁচালী 'অলম্বনে।
এইচলচ্চিত্রে একপাড়াগাঁয়েকঠোরসঙ্গেকরে একওতাদেরদুঃখেরদুঃ খেরকাহিনীকে রূপালীফুট করে। রায়।
এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। গ্রামীণ গ্রামীণ তৎকালীন জীবনের ছবি নিতওশৈলল্পিকউপায়ে খুঁতওশৈলল্পিকউপায়ে ছিলেন যাকেবিশ্বচলচ্চিত্রেরবারেঅন্যত ম প্রভাবশালী নির্মাতার পরিচিতি দিয়েছিলেন।
ভিডিওটিকেন্দ্রিয়চরিত্রে আপুন রায় পরবর্তীতে 'অপরাজিত' এবং 'অপুর বিশ্বের দু'পদ আ রওটি সিনেমা নির্মাণ করেন।
এই পথটি একত্রে 'অপু ত্রিলিজি' বা 'অপুর ত্রয়ী'কও পরিচিত।
ই, '''''র, যেটি আন্তর্জাতিক পর্যাচলচ্চিত্রপ্রমী, নির্মাতা এবং সমালোচকদের মধ্যে সক্রিয় ছিল।
এর মাধ্যমে ভিডিও নির্মাণের মাধ্যমে তৎপরতা একটি ধারার ভারতে নতুন একটি গঠন করা হয়েছিল।
মুক্তির পর চলচ্চিত্র জাতীয় আন্তর্জাতিক বেশ গুরুত্বপূর্ণ ও অর্জন করে।
বিচিত্র চিত্র বছরবিশ্বের বড়উৎসবকানচলচ'' পাঁচলি 'শ্রেষ্ঠ শ্রেষ্ঠ লিল' ভূষিত করা হয়।
বিবিসি'র সর্বকালের সেরা দেশের ভাষার চলচিত্রের নামও ১০০ বিবি জায়গা জায়গা 'পথের পাঁলি চালি'।
জলসাঘর
'সত্যজিৎ' রায়ের। রায়ের দৃশ্য।
গতশতাব্দীরদশকেব্রিটিশসরকারজমিদারিপ্রথারব ইলুপ্তিবিলুপ্তি, তখনকারতখনকারপ্রেক্ষাপটেছব মিটিছবিটিনির্মিত
চলচ্চিত্রের ভিডিও চিত্রে বিশম্ভর বাবুনামের একজনবেকজমিদার, যৌক্তিক লিছ তার জমিদার পতন নিতে নিতে না।
ক্ষমতাওআগের, তারওতারপরওমর্যাদাওটিকিয়েপ রাশেফলে বাবুর বাবুর যেকারুনপ রিনতিকরুনকরুন
১৯৫৮সালে মুক্তিপাওয়াসিনেমাটিরশুরদৃষ্ট যখেখে নাটক সমলোচকদের চরিত্রের ভূয়সী পগ্রী শংসকরেন।
বর্ণপ্রাচীরচচ্চিত্রনিবন্ধে একপ্রকাশিতপ্রকাশিত একবন্ধনেচলিচালচিত্রানিবন্ধনে একপ্রকাশিত এক বছরবন্ধনেলিখেছেন একপর্যন্তযতচলচ্চিত্রহয়েছে, ১৯৯৯
খ্যাতনামাচলচ্চিত্রসমালোচকডেরেকম্যালকমওএ ইভিটিরি গ্রুপ প্রশংসা করেন।
গার্ডিয়ানে দ্য আশা এই সমাল, “দৃশ্যেরাদিকথেকেমি। রায়ের সেরা। অসাধারণক্যারদেনজন্য চিত্রগ্রাহকসুব্রতকবিত্রধন্যবাদ সুব্রতমিকেত্রধন্য”
আবহ সঙ্গীতের পথ থেকেও 'জলসাঘর' বেশ গুরুত্বপূর্ নবলেমনেকরেনমি। ম্যালকম।
তার 'জলসাঘর' ভিডিও সংকলন 'গ্রেট মুভি' তকমা ব্লভিউ সমলোচক রেজারসেফ এবার্ট।
'অপ ত্রয়ী' পুটকির ইত্যাদির মাধ্যমে এই পর ম নাস জিৎরা।
মহানগর
জিতে জিচ্চেচতুর্দশ আন্তর্জাতিকমিত্রসেরাপরিলকেরপানপানরায়' সিলভার বিয়ার ফর বেস্ট স্ফ
কথাকথানরেন্দ্রনাথ'বতরণিকা'অবলম্বনে'মহানগর' অকরেণমি। রায়, ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়।
মহানগর নাটকের তা।
ছবি চরিত্রে নিজের পরিবারের উল্লেখ করেছেন।
কিন্তুতৎ কালীনসংসারয্য আস্তনাপরেনি বাড়িবাইরেবেরেবেরহনন এক মহিলা মহিলা কাজলে পুরো সংসাধনে হারলেন।
এমন অবস্থার মধ্যেও নিজের অফিসে এগিয়ে যেতে এক অকার্যকর প্রতিবাদে চালনার কর্মসূচির কাজটি ইফা দেন তিনি।
এইচলচ্চিত্রেরনির্মাণশৈলীরজন্যমি। রায়জেমনপ্রংসাপ্রশংসা, দেখায়'অসাধারণ'অভিনয পরিবারের তাদেরকেমাধবী মুখোপাধ্যায মুখোপাধ্যায়।
অশনিসংকেত
অশনি অনি '' 'সেরা ছবি নারী জিতে তেনেয়।
'সিলোয়ার বিয়ার'।
ছবি করেছে।
'অশনি সংকেত' উপন্যাহ তিপায়।
দ্বিতীয়বিশ্ব যুদ্ধেরসালেসালেব্রিটিশ, বিশেষ তাবিশতঃঘটেযাওয়ামর্মান্তিক, যালি শেরেতাল্লিশেরমন্বন্ত চিত্রার। নির্মিত
দুর্ভিক্ষের ফলে তৎকালীন গ্রামীণ বাংলার মানুষ আর্থ- সমাজের সমস্যা ও পরিবর্তন ঘটিছিল, আলোচনাইচলত্রেফুটেউঠেছে।
এমনিতে হৃদয়সত্যজিৎসাক্ষাৎকারেবার্লিনবার্লিন একবাহাতে সাক্ষারক্ষারৎকারেহ পারতেপারেসারে বার্তাজিৎকারে বিয়েকারেসাৎকারেসাক্ষারক্ষায়ৎকারেসাক্ষাৎকারেসাক্ষাৎকারেসাক্ষাৎকারে, নারীতারা (যুদ্ধের মতবাদ আছে ….. এইজিনিস টাইম বেশ আমা কাছে
'অশনি' ছবিছবিরচরিত্রের একহিংঅঙ্গবৌ, এই ইচরিত্রেকরেন বাংলাদেশ ত্রিঅভিনেত্রী
প্রেক্ষাপট ছিল এক টিগ্রাম, নিজের কাছে গেয়েসিনেমার দৃশ্যায়ন করতে ইচ্ছা করতে চাইছিলে। রায়।
কিন্তু বাংলায় তথ্যপ্রমাণ পাওয়া সম্ভব নয়, বাংলা থেকে কেন পাঠক ববিতাকে নিয়েছিলেন, সে গল্পটি বিবিসি বাংলাকে দেখাকারে লেখক। রায়।
বিসিকেমি। মুখ, মুন মুখ খুঁজছিলেন ছবিটারজন্যশুরুথেনি
“এখন আমার মনে হলে সতর্কতা দেখান একবার দেখতে পারেন” আমি। রায়।
“পাতাকেদিলামতিনিখুবঅভিনয়করইবলেইআমা রবিশ্বাস”
হারেরে
সত্যজিৎ রায়ের এই চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের কাছে যেমন প্রশংসিতহয়েছে, উপে দর্শনকপ্রি অনেক।
'গুপী গাইন বাঘা বাইন' সিরির দ্বিতীয় চলচ্চিত দ্র'হিরকরদেশে' মুক্তিপেয়েছিল ১৯৮০সালে।
প্রজাদের পরনির্যাতনচালনো একজন স্বৈরশাসকে শেষপরিণতিকেমনহয়, পরীক্ষাতুলে ধরছে।
মি. রায় গঠন এই সিদ্ধান্ত গঠন করেছেন।
ছবিসমলোচকগবেষকমনেবংএবংস্বৈরশাকধারন'সতর্ক'উচরণসতর্কবার্তাউচ্চেকরেন। রায়।
স্বাধীন স্বপক্ষে বিশেষ গুরুত্বের কথা লেখক তারা মনে করেন।
এমনকি, আপনার প্রতিহাররছবিটির এবং এখন বাংলা ভাষার বিচারবাদ আন্দোলব্যহারহ তেযায়যায়
শিশুসাহিত্যিকউপেন্দ্রকিশোরজনপ্রিয়দুইএবং এবংউপস্থবংছড়াস নেকেশরদেরকিশোরদেরশেষবিশেষ
আশা-বাঘাবাঘানবদ্যকররে থোটপাধ্যায়ওচোদর্শকসমালো, চাকউয়েরসমালোএ চকালোএ চপ্রেশথেপ্রশংসাথে
তবেসমালোচকদেরমনে, পাশের দিকেরগেয়েরাজারচরিত্রে চিহ্নিত করা। পালদত্ত
এইছবিটির মাধ্যমে। রায় আরও একবার জাতীয় লাভ করেন।