সীমান্ত, সীমান্তর অন্তর্ভুক্ত

আসন্নুল আজহা সক্রিয় মো. আবদুল হামিদ ও শেখের পক্ষে আজ (৩১ আগস্ট) দেশ ও খোদবিশ্বের সদস্যদের সক্রিয় সদস্য। পৃথক পৃথক বাণীতে সবার শান্তি, শান্তি ও মঙ্গল কামনা করেছেন।

আসন্নুল আজহা সক্রিয় মো. আবদুল হামিদ ও শেখের পক্ষে আজ (৩১ আগস্ট) দেশ ও খোদবিশ্বের সদস্যদের সক্রিয় সদস্য। পৃথক পৃথক বাণীতে সবার শান্তি, শান্তি ও মঙ্গল কামনা করেছেন।

দল মো. আবদুল হামিদ বলেন, কোরবানির মর্ম অনুবর্ধন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে সকলকে সংযম ও ব্লেডের ভক্ত হতে হবে।

যোদ্ধা ইদ্দুল আয সমর দেশবাসী সহ সকল দলের ভাইবোনদের সমর্থন ও মোবারকবাদ জানান।

তিনি বলেন, ওয়ার্কে প্রতি আনুগত্য ও বর্ণনা গভীরের মহিমায় ভাস্বরসুলুল আযহা। মহান নির্দেশে স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আ.) কে কোরবানি করতে উদ্যত হয়ে হযরত ইব্রাহিম (আ.) প্রতি অগাধ প্রেম, চলমান আনুগত্য ও অকুণ্ঠ আত্মত্যাগের যে সুমহান দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন অতুলনীয়।

তিনি বলেন, ওয়ার্করা প্রতি এই অকৃত্রিম ভালোবাসা ও বাদের আদর্শ আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ প্রতিফলিত হলে প্রতিষ্ঠা হবে শান্তি ও সৌহার্দ্য। আযহার অর্থ কোরবানি বা উত্সর্গ করা। তা প্রসারিত করতে হবে সকলের কর্ম ও চিন্তা।

আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে সম্প্রীক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত। এখানে সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে নিজের ধর্ম ও আচারাদি পালন করছে। এটি পছন্দ সম্প্রীতি এক অনুপম ঐতিহ্য। সকল ধর্মের মূলবাণী হচ্ছে মানবকল্যাণ। তাই ধর্মের অপব্যাখ্যা করে স্বার্থান্বেষী মহল যাতে সমাজে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা করতে না সে সকলকে সজাগ হতে পারে। কোরবানির শিক্ষা ও সমাজ প্রতিফলিত ব্যক্তি। তিনি বলেন, “পবিত্র ঈদুল আযহা সবার জন্য বয়ে আনুক কল্যাণ, সবার মধ্যে জেগে উঠুক উৎসর্গ ও পরে মহিমা- মহান ভয়ঙ্কর কাছে এই প্রার্থনা করি৷

শেখ শেখ যোগদানকারী, মিষ্টি সহমর্মিতা, শান্তি, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দেয়।

এছাড়াও পড়ুন  এসএসসিতে প্রদান হার ও জিপি-৫

তিনি বলেন, “আসুন, আমরা সকলে ঈশ্বরুল-আযহার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে নিজের অবস্থান থেকে জনমুখী অংশগ্রহণ করি এবং বৈষম্যহীন সুখী, সুখ ও কার্যকর বাংলাদেশ সম্পূর্ণ তুলি।”

শ্লেষপ্রাচীর মিষ্টিুল আহাহা দেশবাসী সকল সম্প্রদায়ের জন সদস্যকে জানাতে এবং সক্রিয় ও যোগয় মোবারক।

তিনি উল্লেখ করেন, মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয়বস্তুকে উৎসর্গ করার মাধ্যমে তাঁর সন্তু যে অনন্য দৃষ্টান্ত হযরত ইবরাহীম (আ.) স্থাপন করেন, তা বিশ্ববাসীর কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হবে।

শেখ বলেন, প্রতি বছর এদুয়ের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছল স্বগণের কোরবানিকৃত পশুর গোস্ত আত্মীয়জন ও গরিব-খীরের বিল মানুষে-মানুষে সহমর্মিতা ও সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রতি মতবিনিময় কোরবানির ঈদ ধনী-গরিব নির্বিশেষে সকলের আনন্দের বার্তা বয়ে আনুক – এ আনন্দ ব্যক্ত করে বলেন, “পত্র এই পবিত্র আমি মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও সম্প্রদায় উচ্ছ্বসিত উম্মাহর উত্তরোত্তর, শান্তি ও শান্তি কামনা করছি।”

উৎস লিঙ্ক

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here