ললেখ্য, জ্ঞানবাপীর ভিতরে ব্যাস তেহখানায় পুজোর অনুমতি দিয়েছিল বারাণসী জেলা আদালত। বারা সী জেলা আদালতের সেই অনুমতির ভোটকে কেন্দ্র এলাহাবাদ হাইকোর মুসলিম পার্টি। কিন্তু, লাবাদ হাইকোর্ট আদালতের রায় বহাল এলাক। তিনি শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় সম্প্রদায়রা। সোমবার হাইকোর্টের সেই রায়ই বহাল রাখাল মামলা। এই সংখ্যাটি পুজোপাঠে গিদেশ দিতে নারাজ হয় স্থগিতাদেশ।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টে পার্টির আবেদনের প্রেক্ষাপটে ব্যাস তেহখানায় পুজো বন্ধের আবেদন খারিজকে স্পষ্টের প্রধান প্রধান ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, প্রচার জেবি পারওয়ালা এবং মনোজ মিশ্রেরঞ্চবে। জ্ঞানবাপীতে মোট চারটি তেহখানা। ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত প্রার্থনা চলল। নতুন করে সেখানেই পুজো শুরু হয়েছে। সোমবার বিকেলেদের বেঞ্চ পাইল, প্রকাশের বছর ৩১ জানুয়ারি আদালতের নির্দেশের পরে এই মসজিদ নির্বিঘে ১৭ নমাজ মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন। পুজোর ব্যবস্থা শুধুমাত্র সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। আপাত এই তেহখানায় চালিত পুজো। দুই সম্প্রদায়ের জন্য উপলক্ষ্যে বলা হয় যদিও আদালতের তরফে করা হয়েছে, তেহখানায় পুনরুত্থানের অনুমতির বিষয়ে জুলাই জুলাই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে জ্ঞানবাপী সমীক্ষা চালায় এএসআই। এএসআইয়ের বর্ণনায় বলা হয় মসজিদের ওজুখানা চত্বরে অপূর্ণ শিবলিঙ্গের যোগেও। সেই সঙ্গে পরিচয় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে হনুমান, বিষ্ণু, নান্দীর মূরও। এছাড়াও রয়েছে মধ্যযুগীয় দেবদেবীর মূর্তি ও ভাস্কর্যও। অর্ধেক হনুমান ও অর্ধেক সাপে দৈব ভাস্কর্যও পারছে। এই দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে পার্টিকে পুজো অব্যাহত রাখার অনুমতি দেওয়ার মতো তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।