প্রথম ফুটবলার হিসেবে ভিন্ন ভিন্ন ক্লাবে কালে বেলান ডি'অর জিতলেন মেসি।
ছবি: রয়টার্স
“>
ছবি: রয়টার্স
আন্তর্জাতিক মিডিয়া চলছিল জোরালো গুঞ্জন। শেষমেশ সেই গুঞ্জনই বাস্তব রূপনিল। সাফল্যের মুকুটে কর্ম রঙিন পালক নিজের কীর্তিকে যুক্ত করে আরও যোগদানকারী ব্যক্তি লিওনেল মেসি। গত অ্যাট্রিতে ফিফা বর্ষসেরা আর্জেন্টিনার ফুটবলজয়িত ফরোয়ার্ড বর্ণাঢ্য প্রজেক্টের রেকর্ড অপারম ব্যালন ডি'অর।
সোমবার দিবাগত রাত ফায়ারে বাংলাদেশ প্যারিসে থটার দ্যু শাতলে একটি জাঁকজমকপূর্ণ বাস্তবায়নে ২০২৩ ব্যালন ডি'অর জয়ীর নাম পাঠানো হয়। ইন্টার মায়ামিতে ৩৬ বছর বয়সী মেসির সাথে লড়াইয়ে সিরিয়া খেলানি নরওয়ে ও মনচেস্টার সিটির স্ট্রাইকার আর্জিলিং হালান্ড এবং পিএস ও ফায়ের ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপে।
সাদা শার্টের উপর কালো ও কালো বোট টাই পরে যোগ দেন মেসি। তার সঙ্গে ছিলেন তিন ছেলে ও স্ত্রী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জো। তার মেসির অষ্টম ব্যালন ডি'অর জেতার এক্সপ্রেস দেন উত্তরের কিংবদন্তি ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যাম।
ছবি: রয়টার্স
“>
ছবি: রয়টার্স
এর ব্যালন ডি'অ্যা বিবেচিত সময়ে সব ক্ষমতার জন্য ৪২ গোল ও ২৬ অ্যাটা মেসি। আন্তর্জাতিক ক্লাব পিএসজির হওয়া লি ওয়ানসহ সহ শিরোপা জেতেন তিনি। তবে তাকে ব্যালন ডি'' জয়ের দৌড়ে এগিয়ে রাখা সমর্থনের জেতার কারণে। কাতারের মাটিতে গত ডিসেম্বরে জেন্টিনার জার্সিতে পরম আরাধ্য শিরোপা উঞ্চে ধরেন মেসি। আরও আসর সামনে দেখাধাধা পারফরমান্সকে কাছ থেকে পেয়ে তিনি জেতেন সেরা দলের সদস্য গোল্ডেন বল।
প্রথম ফুটবলার হিসেবে ভিন্ন ভিন্ন ক্লাবে কালে বেলান ডি'অর জিতলেন মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার (এমএলএস) লিগের ক্লাব মায়ামির হয়ে তো বটেই, ইউরোপের কোনো ক্লাবের হয়ে এই জেতা প্রথম ফুটবলার। এর আগে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা ও ফরাসী ক্লাব পিএসজির হয়ে মোট সাতবার (২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯ ও ২০২১) ব্যালন ডি'অর বগলদাবা করেন লা পুলগা।
গত বছর ব্যালন ডি'র জয়ের লড়াইয়ে মিলিত হওয়া ৩০ সদস্যের সংক্ষিপ্ত তারিখ ছিল না মেসি। কারণ ২০২১ সালে বার্সাকে বিদায় বলে পিএসতে যাওয়ার পর সেখানে প্রথম মৌসুমে সাদামাটা বলেছিলেন তিনি। সেই ধাক্কা সামলে তিনি ফিরলেন ও জয় করলেন।
ব্যক্তিগত বছর সংশিপ্ত স্থান মেলে পর্তুগাল ও দলের গ্রুপের ফরোয়ার্ড ক্লাব আল নাসরের ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর। ব্যালন ডি'অর জয়ের পরিসংখ্যান মেসির পরে তার অবস্থান। তিনি আরও জানতে এই জিতেছেন।
ফুটবলারদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত ব্যক্তিগত ব্যালন ডি''। প্রতি বছর ফুটবল সাময়িকী ফুটবল এই সম্মাননা দিয়ে থাকে। ১৯৫৬ সালে এটির যাত্রা শুরু হয়েছিল। এইথায় ৬৭তম ব্যালন ডি'অর কালক্রমায় পরিণত হয়েছে ব্যক্তিগত পরিপ্রেক্ষিতে এটি প্রচার।
এই ঘোষণার ডি'অরের ব্যাগ নেওয়া হয়েছে ২০২২ থেকে ১ অগাস্ট ২০২৩ তারিখে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়সীমাকে।
গ্রুপের সদস্যদেরও একই গ্রুপের ব্যাল ডি'অর ফেডারমিনি, সেরা তরুণের (অবড্ডওয়ার-২১ বছর) কোপা ফি, সেরা গোলরক্ষক ভাই ইয়াশিন ট্রফি ট্রফি ট্রফি ট্রফি ট্রফি ট্রাফি ম্যানিকের ছেলের হিসাবে সক্রেটি ট্রফি, সেরা গোল্ডার ফোর্দা গার্ড ও দুই গার্ড ফুটবল বর্ষসেরা ক্লাবের দেওয়া হয়।
ফার্স্ট ফুটবল ও কৃষ্ণাঙ্গ ফারাসি মিডিয়াকে ফাস্টফদের প্রকাশের বিষয়বস্তু প্রকাশে গঠিত প্যানেল ভিডিএ ৩০ জন শীর্ষ ফুটবলের একটি সংগঠিত হয়। সেই থেকে ১০০ জন সাংবাদিক পছন্দমতো শীর্ষ পাঁচকে বাছাই করেন। এই সাংবাদিকদের বেছে নেওয়া হয় ছেলেদের র্যাঙ্কিং সেরা ১০০ দেশ থেকে।
বাছাইকৃত পাঁচের মধ্যের মধ্যে সুস্থ্যতা লাভার পানীয় পয়েন্ট। তবে পাঁচ পয়েন্ট দেওয়া হয় না। দ্বিতীয়, তিন, পঞ্চম ও পঞ্চম পাসের জন্য অবশ্যই পান চার, তিন, দুই ও এক পয়েন্ট। সাংবাদিকদের ভোটের পর মোট পয়েন্টের সংখ্যা হিসাবে প্রথম হন, তার হাতেই মনে মর্যাদাপূর্ণ ব্যাল ডি'অর।
অধিকারভুক্ত:
ব্যালন ডি'অর: লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা, ইন্টার মায়ামি/পিএসজি)
শীর্ষ পাঁচের বাকিরা:
দ্বিতীয়-আর্লিং হ্যালান্ড (নারওয়ে, মানচেস্টার সিটি)
তৃতীয়- কিলিয়ান এমবাপে (ফ্রিন্স, পিএসজি)
দেখুন- কেভিন ডি ব্রুইন (বেলজিয়াম, মানচেস্টার সিটি)
পঞ্চম- রদ্রি (স্পেন, মনচেস্টার সিটি)
ব্যালন ডি'অর ফেমিনি: আইতানা বনমাতি (স্পেন, বার্সেলোনা)
ইয়াশিন ট্রফি: এমিলিয়ানো মার্তিনেজ (আর্জেন্টিনা, অ্যাস্টন ভিলা)
কোপা ট্রফি: জুড বেলিংহ্যাম (ইংল্যান্ড, রিয়াল মাদ্রিদ/বরুশিয়া ডর্টমুন্ড)
গার্ড মুলার ট্রফি: আর্লিং হ্যালান্ড (নারওয়ে, মনচেস্টার সিটি)
সক্রেতিস লাভ: ভিনিসিয়ুস (ব্রাজিল, রিয়াল মাদ্রিদ)
ছেলেদের বার্সেরা ক্লাব: মানচেস্টার সিটি (ইংল্যান্ড)
নারী বর্ষসেরা ক্লাব: বার্সেলোনা (স্পেন)।