নারীদের জন্য সবচেয়ে খারাপ মহানগরীর স্থান স্থানীয় সভ্যতা ঢাকা। এই নায়ে তলানিতে স্থান ভুল মিসের পালানি কয়রো। কয়রোর দেওয়া হলেরে করাচি, কঙ্গোর পুলিশ কিনসাসা ও পুলিশ পুলিশ নয়াল্লি দিল্লি। আর সবচেয়ে নারীবন্ধব মহানগরী লন্ডন।
নারীদের জন্য সবচেয়ে খারাপ মহানগরীর স্থান স্থানীয় সভ্যতা ঢাকা। এই নায়ে তলানিতে স্থান ভুল মিসের পাল্টাপাল্টি কয়রো। কয়রোর পাশেই রয়েছে স্থানীয়দের করাচি, কঙ্গোর পুলিশ কিনসাসা ও পুলিশ পুলিশ নয়াল্লি দিল্লি। আর সবচেয়ে নারীবন্ধব মহানগরী লন্ডন।
যৌন হয়রানি, যৌনাঙ্গ সেদনের মত নারীদের ক্ষতিকর প্রথা অনুশীলন, স্বাস্থ্য সুবিধা ও আর্থিক স্বাবলম্বিত স্বচ্ছতার মত বিষয়নিরিখ সমর্থনের মত বিনিময়ের জন্য ১৯টি মে সিটির গঠন করেছে থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন।
এর মধ্যে শুধুমাত্র যৌন হয়রানির হামলায় তলানির অবস্থান থেকে অবস্থান করছে ঢাকা। আর জোরক বিয়ে দেওয়া ও জননাঙ্গ আছে তাদের বিপদের নম্বর তিন পূর্ববর্তী হয়েছে প্রায় এক কোটি থেকে ৮০ জনসংখ্যার এই মহানগরী।
সবচেয়ে বড় নারীবান্ধব মহানগরীর মধ্যে স্থান বার, টোকিও ও প্যারিস।
গত বছর থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, “এক কোটি বেশি জনসংখ্যা এমন ১৯টি শহরের নারীদের নিয়ে বিভিন্ন জন ৩৮০ জন সদস্যের মত নিয়েছি। যৌন হয়রানি, নারীদের জন্য ক্ষতিকর প্রথা, স্বাস্থ্য সুবিধা ও আর্থিক স্বাবলম্বীর মত বিষয়বস্তুগুলো সবচেয়ে বেশি করা হয়েছে।
তবে শীর্ষস্থানীয় শহরকেও চরিত্রহীন নারীবান্ধব বলতে রাজী নন থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মানিক ভিলা। তার শব্দ, নারীবান্ধব বলা তো দূরের কথা, শহরকে নারীদের জন্য আরও অনেক পথ হাঁটতে হবে।