এনসি ব্যাংকের ৪ শীর্ষ কর্তার মধ্যাহ্নভোজে ২০টি ভাত, ১১৮ পলিট তরকারি!

চার পর্বের রিপোর্ট রিপোর্টের শীর্ষ শেষ পর্বের আলোচনার ক্ষেত্রে এনআরবিসির পরিস্থিতির সামনের খাবারের প্রবল রুচির। তাদের খাবারের জন্য বিলি করা হয়েছে কঠিন যে, মিলি কেউ কেউ কীভাবে এতটা জানাতে পারে।

অর্থপাচার, সুবিধা অনিয়ম, অতিরিক্ত ও প্রশাসনিক অনিয়মের অভিযোগে প্রায়ই খবরের শিরোনাম হয় এনআরবিসি ব্যাংক। ৭০০ কোটি কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে অভিযোগে অভিযোগ জানার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে হলে আপনাকে সমর্থন দিতে হবে।

তৎ স্বাধীন স্বাধীন ফরাস আলীকেবোর্ড থেকে পদত্যাগ করতে হয়। আলোচনা ও ফরাসতকে পদ থেকে দুই বছরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশ করে এবং পরবর্তীকালে পুনর্গঠন করা হয়।

কিন্তু নতুন পর্শদেবের দায়িত্বশীলতা এমন একজনের বিরুদ্ধে যার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ ছিল, এখনও অনিয়ম অভিযোগ আছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

“সভার কার্যবিবরণী এবং অভ্যন্তরীণ তদন্ত প্রতিবেদন, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, রিপোর্টের রিপোর্ট ও প্রতিবাদের নথির শতক শতকের পৃষ্ঠায় গত মাসিক ধরে ধরেছেন দ্য ডেইলি ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ বহু অনিয়ম, এমনকি অস্ত্রের মাধ্যমে ভয়ভীতিকরন করার মতো বিষয়েও জানতে পারেন।

চার পর্বের রিপোর্ট রিপোর্টের শীর্ষ শেষ পর্বের আলোচনার ক্ষেত্রে এনআরবিসির পরিস্থিতির সামনের খাবারের প্রবল রুচির। তাদের খাবারের জন্য বিলি করা হয়েছে কঠিন যে, মিলি কেউ কেউ কীভাবে এতটা জানাতে পারে।

এনআরবিসি ব্যাংকের উন্নয়নের শীর্ষ নেতাদের খাবারের রুচি প্রবল।

চার কর্মকর্তা উপস্থিত ২০১৬ তারিখে ২৪ অক্টোবর এনআরবিসি ব্যাংক পর্ষদের পার্টিতে পার্টি ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। দক্ষিণ চারজন দলীয় প্রতীক তৎ লাইন মো. মজুরুল ইসলাম, তৎকালীন সুস্থতা নিয়ন্ত্রণে দেওয়ান কবির রহমান এবং নেতা পর্ষদের সদস্য তৎকালীন সদস্য ফারাছ আলি ও লকীয় উল্লাহ।

ডেইলিস্টারের হাতে আসা বিলের কপি অনুযায়ী, গুলশানের কস্তুরী গার্ডেনে এই চারের মধ্যাহ্নভোজের জন্য ব্যাংকের মূল্য হয়েছে ৪১ হাজার ৯১ টাকা।

বিলে ২০ প্লেট ভাত ও ১১৮ প্লেট তরকারির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে আছে—১৮ পলেট চিতল কোফতা, ১৭ পলিট গরুর পেটের আচারি কারি, ১৬টি প্লেট মাছের ভার্তা, ১৭ পলিট বাতাশি মাছের কারিগর, ১৭ প্লেট মিক্সার সবজি ও ১৫ পলিট ডাল।

বিলে দুই ক্রেট পানি বোতল ও ২০ বোতল কোকও ছিল। ডিল চার গাড়িচালক এই অংশের অংশনি এবং অংশরভোর খাবারের জন্য তাদের প্রত্যেককে ৩০০ টাকা দিতে হয়।

তাদের মধ্যাহ্নভোজ বাবদ করা এই খরচের নিয়ম বহির্ভূত, কারণ গঠন গঠন যোগদানের জন্য রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য অন্য কোনো আর্থিক সুবিধা নিতে পারে না।

এছাড়াও পড়ুন  সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পের প্রাক্তন সহযোগী পিটার নাভারোকে আপিলের বিচারাধীন জেল থেকে বের হতে দেবে না

বাংলাদেশের আদালতের বিচারে দেখা গেছে, চার মাস পর পর গত ১৬ ডিসেম্বর কার্যনির্বাহী সংসদের ৬১তম বৈঠক হয় এবং তখন আটের মধ্যাহ্নজে ৪৮ হাজার ৬৯১ টাকা খরচ হয়। তাদের খাবারের তালিকায় ছিল ১৬ প্লেট করে ইলিশ, চিংড়ি কারি, মাটন কড়াই, চিংড়ি ভর্তা ও ডাল এবং ১৭ প্লেট করে রূপচাঁদা, বাটার চিকেন ও ভাত।

সদস্য সদস্য ফি, রিফ্রেশমেন্ট এবং অন্যান্য আনুষিক খরচ সহ মোট মোটের চেয়ে ৪৫ হাজার টাকা বেশি বৃদ্ধি করা হয়।

এক মাস পর কার্যবাহী ক্ষমতা ৬২ উত্তম ভোট আটের মধ্যবর্তী জে ক্ষমতা ৬৭ হাজার ১৩৭ টাকা।

ভাউচার হয়ে গেছে, কার্যনির্বাহী ক্ষমতা ৬১ ও ৬২তম দেখাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষক মো. মাসুদ বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন।

২০১৭ জুন ১৮ জুন মধ্যাহ্নভোজ পরীক্ষা করা ৫৫ সদস্য উপস্থিত নয়, ৩৫ সদস্যের ফল দাঁড়ালো, যার মূল্য দুই দলের সংখ্যা বেশি বলে বিলে কপি থেকে জানা গেছে।

রজান মহও তাদের খাবারের বোঝানি।

২০১৯ সালের ৮ মে পর্শদের ১ উত্তম অংশ নেওয়ার অংশ নিয়ে ৬০টি ইফতার। বিল কপিতে দেখা গেছে, এর জন্য খরচ হয়েছে ৬২ হাজার ১০০ টাকা।

২০১৮ এক সপ্তাহ ১২ ডিসেম্বর মহাসমাবেশ ৭৫ জনসভা ও কার্যবাহী কার্যনির্বাহী সংসদ ৮০তম সমালোচনা ১১ তারিখে 'একটি বড়' হয় ১৬ হাজার ৫২৫ টাকা। উপস্থিত ১১ এর পরিবর্তে ৩৭ রসিদে দেখার খাবারের বিল করা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যালিয়াল ইনটিগ্রিটি অ্যান্ড্রয়েড কাস্টমার ডিগ্রেস ডিপার্টমেন্ট (এফআইসিএসডি) এক বিচারে ২০১৩ সাল থেকে ২০টি দীর্ঘ রেকর্ড পর্যালোচনা করে বলা হয়েছে, সর্বক্ষেত্রে কোম্পানি আইনের সুষ্ট লঙ্ঘন হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, 'বোর্ডের সদস্যদের সমর্থনের জন্য ফি তীত কোনো কোম্পানির কোনো সুবিধা নিতে পারে না।'

২০১৭ থেকে ২০২ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রকাশের প্রকাশক ও কার্যনির্বাহী দৃশ্য আরও ১৩টি স শক্তির স্থানীয় অনুমোদন ডেইলি। ক্ষমতার সবগুলোই খাবার বাবদ ক্ষমতার অর্থ করতে দেখা গেছে।

'এই ধরনের উচ্চ কঠোর আমানতকারীদের জন্য ক্ষতিকর' উল্লেখ করুন

নিয়ে রাজনৈতিক দল আরবি আন্তরেন ত্বমাল পারভেজ, সাম্রাজ্য যার নেতৃত্বে হয়, তিনি বলেন, ব্যাংকের রাজনৈতিক।

তিনি বলেন, 'অন্যান্যের খবর নিয়ে দেখুন, দেখবেন তারা মনে মনে টাকা খরচ করছে। ক্রমাগত আমার কাছে সর্বনিম্ন অর্থ জোর করে।'

'আমি এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি এবং আমি যাতে জনসভার জন্য ১২ জন সদস্য ও তিন সহযোগে ১৫ জন পরামর্শের নির্দেশ দেওয়া হয়', তিনি বলেন, তমাল পারভেজ।

(ট্যাগসটঅনুবাদ

উৎস লিঙ্ক

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here