এই যুগে স্তরে অগণিত প্রতিষ্ঠানের কাজ করা হচ্ছে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে। প্রতিযোগী স্বাস্থ্য বাগান প্রতিষ্ঠানের পণ্য তবে প্রতিষ্ঠান কিছু পণ্য ও পণ্যের খবর নিয়ে আসে যা অন্যদের ব্যবহার করা সম্ভব নয়। স্বল্পের মধ্যে ৫০টি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে এমআইটি টেকনোলজি রিভিউ। সেই তালিকা থেকে সেরাটি প্রতিষ্ঠানের নাম লেখা পাঠকদের জন্য।
এই যুগে স্তরে অগণিত প্রতিষ্ঠানের কাজ করা হচ্ছে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে। প্রতিযোগী স্বাস্থ্য বাগান প্রতিষ্ঠানের পণ্য তবে প্রতিষ্ঠান কিছু পণ্য ও পণ্যের খবর নিয়ে আসে যা অন্যদের ব্যবহার করা সম্ভব নয়। স্বল্পের মধ্যে ৫০টি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে এমআইটি টেকনোলজি রিভিউ। সেই তালিকা থেকে সেরাটি প্রতিষ্ঠানের নাম লেখা পাঠকদের জন্য।
১. এনভিডিয়া
সদরদপ্তর: সান্তা ক্লারা, ক্যালির্ফোনিয়া
কোম্পানির পণ্য: ইনটেলিজেন্ট মেশিনস
কোম্পানির মূল্য: ৯০.৯ বিলিয়ন ডলার
ব্যক্তি: ১৯৯৩ সাল
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কর্তৃত্বের সফটওয়ারের কাজ হাতে নিয়ে এনভিডিয়ার যাত্রা শুরু করুন সবচেয়ে বেশি আয় আসে গেমসের ভিডিও গ্রাফিক কার্ড থেকে। এনভিডিয়ার আয়ের বার্ষিক হিসাবে দেখা যায়, ডাটা কেন্দ্র ও অটোমোটিভ খাত থেকে এর আয় দিনকে দিন প্রস্তুত করাই। এছাড়াও, শ্রীম বুদ্ধিমত্তা তৈরির সফটওয়ারের কাজ থেকেও আয় হচ্ছে। ইসলাম বড় বড় ইন্টারনেট ও ক্লাউড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তাদের চিপস ব্যবহার করে। এছাড়াও, অনেক নামি-দামি গাড়ি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নির্মাণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
স্মরণে স্টুডেন্ট প্রতিষ্ঠানের এনভিডিয়ার নামই এখানে রয়েছে কারণ এ প্রতিষ্ঠানটি এমন কিছু প্রযুক্তি পাস করেছে যা এই আমার সভ্যতাকে অনেক দূর এগিয়েছে।
২. স্পেসএক্স
সদরদপ্তর: হাওথ্রন, ক্যালির্ফোনিয়া
কোম্পানির পণ্য: মহাকাশ রাজ্য
কোম্পানির মূল্য: ১২ বিলিয়ন ডলার
ব্যক্তি: ২০০২
দেশের প্রথম মালিক মহাকাশ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। ইলন মাস্ক প্রতিষ্ঠিত স্পেসএক্স-এর লক্ষ্য ছিল কম খরচে মহাকাশ ভ্রমণ। এর জন্য তারা পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেটে যোগ দেয়। ফ্যালক এক্স রকেটের মাধ্যমে তারা সফলতাও পরীক্ষা করছে। এর আগে নাসার রকেটগুলো শুধুমাত্র একবারক্ষেপণ করা হয়েছে। কিন্তু স্পেসএক্সের রকেট বারবার ব্যবহার করা যায়।
পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেটে চড়ে যারা মহাকাশে ভ্রমণ করতে চান, তাদের জন্য শতকরা ১০ ভাগে ভাগ করে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে। পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেটের জীব ও মহাকাশ ভ্রমণকে সুলভ করার সফলতা নিয়ে স্পেসএক্স স্মার্টেস্ট প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।
৩. আমজন
সদরদপ্তর: সিয়াটল, ওয়াশিংটন
কোম্পানির পণ্য: যোগাযোগ
কোম্পানির মূল্য: ৪৭৯.৩ বিলিয়ন ডলার
দেশ : ১৯৯৪ সাল
এই আমেরিকান ই- কমার্স এবং ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনলাইন কেনাকাটার বাজারকে আরও প্রসারিত করার কাজ করছে। পণ্য তৈরি প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহার করে ক্যামেরা ও সেন্সর। এর বিলও তৈরি হয় স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রযুক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে পণ্যের বাজার জানার জন্য সাজানো যেতে পারে এর একটি নমুনাকার আমা। একটি অনলাইন বুকস্টোর হিসেবে শুরু করে আজকে এ প্রতিষ্ঠানটি যথাক্রমে পরিচিত কোম্পানি হিসেবে।
৪. টুয়েন্টি থ্রিঅ্যান্ডমি
সদরদপ্তর: মাউন্টেন ভিউ, ক্যালির্ফোনিয়া
কোম্পানির পণ্য: বায়োমেডিসিন
কোম্পানির মূল্য: ১.১ বিলিয়ন ডলার
ব্যক্তি: ২০০৬ সাল
সর্বোপরি এ ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের নিজেদের গণতান্ত্রিক গঠনের জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। এর ফলে ঝিমার'স এবং অ্যালসিন পার্কস-সহ আটটি স্বাস্থ্যগত অবস্থার খবর গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। মুখের লালারের মাধ্যমে সক্রিয় এই অভিন পদ্ধতিকে ২০০৮ সালে টাইম ম্যাগাজিন বর্ষসেরা হিসাবে অভিহিত করে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের গ্রহীতার সংখ্যা ২০টি সেবার উপর। এ প্রতিষ্ঠানের পণ্য হতাশা, পার্কিনস, নারী বন্ধ্যাসহ বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
সরকার সরকার আমাদের অনুমতি দিতে এখন প্রতিষ্ঠানটির সেবাগ্রহীতাদের বলতে যে ব্যক্তি বিশেষের ডিএনএ থেকে কী ধরনের রোগ হতে পারে। এমন অভিনব প্রযুক্তি প্রতিকটি টোয়েন্টিথোয়ন্ডমি আমাদের সেরা উদ্ভাবনকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিত।
৫. আলফাবেট
সদরদপ্তর: মাউন্টেন ভিউ, ক্যালির্ফোনিয়া
কোম্পানির পণ্য: সংযোগ ব্যবস্থা
কোম্পানির মূল্য: ৬৭৩.৯ বিলিয়ন ডলার
দেশ : ১৯৯৮ সাল
সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল-এর মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট-এর সৃষ্টি বেশি করে বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ও স্ব-চালিত গাড়ির উন্নয়নের দিকে। গুগল ব্যবস্থা, অ্যালফাবেট-এর অন্যান্য পণ্যের মধ্যে রয়েছে গুগল গ্লাস ও স্ব-চালিত গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা “এক্স”, বিনিয়োগকারী সংস্থা “ক্যাপিটালজি” এবং নতুন প্রতিষ্ঠানকে সহায়তাকারী সংস্থা “জিভি”।
দ্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি প্রযুক্তি, টেলিফোন সিস্টেম নতুন করে, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং স্ব-চালিত গাড়ি নিয়ে প্রযুক্তির গবেষণার জন্য অ্যালফাবেট বিশ্বের পঞ্চম লক্ষ্যেস্ট প্রতিষ্ঠান।