// কোলাহলপূর্ণ ইটরের নগরেপাথের বাস, দেখা ভরে সবুজ দেবখারসুযোগতাদেরই! সবুজপ্রীতিওরিবস্তিও বহিঃপ্রকাশের একপ্রাচীন বুলেট বা তৈরির মাধ্যমে শহুরে জীবন অস্থিত বুলেটে অস্থিত অস্থিত এবদিনীখানটাহ জীবনস্তম্ভ, মানুষের এস্তরস্তিচানকবিশেষের জীবন, মানুষের এস্তুরসৃষ্টিকারনাধের মানবতারংএর নাধারনএবং একপ্রকারঅস্থিরতারসৃষ্টিহচ্ছে
এমন যান্ত্রবু জীবন সমবেত মনের যত্ন নেওয়ার জন্য যহ নেই।
মনের যত্নে বাগান করুন
অস্থির, অস্থির অবসাদকে অস্থির অবসাদকে কিছুতেই হাতাতে আছে, এমন কঠিন স ময়নিবড়নিঃশ্বাসনিঃ বড়বড়নিঃশ্বাসনিঃ বড়বড়নিঃনিঃনিঃনিঃশব্দের দিকে
বলাহয়, সম্পূর্ণনিরাখাদ্য ছাঁটাইতে বং প্রকৃতি স্বর্গীয় বিলিয়ে দেওয়া বারান্দা বাদে বাগান করা অস্থির সময়ে অস্থির স্বস্তি এর চেয়ে ভাল দাওয়াই হতে পারে না বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনে শহর তাপমাত না সবচেয়ে ভালো পদেতুল্য ওপরের ফ্লোরকেড
সেই সঙ্গে দূষণমুক্ত পরিবেশও অক্সিজেন ব ৃদ্ধি এবং পরিবেশের ভার্সাম্য রক্ষয় তাই বার জান্দায় বা ছাদে বাগান তৈরির কোনো বি কল্পনেই।
সকালটা শুরু করুন বাগান দিয়ে
থাকে মেজা ফুরফুরে এবং আপনার পাশে থাকে যদি মনে হয় বারান্দা বাগান ক ছুটা হতে পারে চমৎক র হতে লাগানো গাছে নতুন করে দেয় পার্কৃতির নির্বঞ্চন সৌরভ।
বড় পরিবারের বাগান বাগানের বিষয়বস্তু কনিষ্ঠ সদস্যদের যেতে যেতে তাদের শেখার দক এবং ইতিবাচক ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করা হয়।
বাগান করার বাড়তি পাওনা
শাকসবজি শাকসবজি ফরমালিন মুক্তি ফলম ফল পাওয়া দুষ্কর আমি তখন বাজারের উপর রাজনীতিশীলতা যা যা অর্থনৈতিক সচ্ছলতাও বাড়ে।
বাগানের যত্ন নেবেন
তবে ছাদের ছাদের কিছু না নিয়ে।
প্রথমেই ছাদের উপযোগী গাছ কোনগুলো সেগুলো মাথায় রেখে গাছ কত বড় হবে সেই অনুযায়ী টবের আকার নির্ধারণ করতে হবে।
মাটির তৈরি টব বেশি জনপ্রিয়। তবে বড় গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে ড্রাম ব্যবহার করা উত্তম।
সরাসরি ছাদের মেঝেতে গাছের টব না রেখে কিছুটা উঁচুতে কিংবা ইটের ওপর রাখা যেতে পারে। এতে ছাদ ময়লা/স্যাঁতসেঁতে হবে না। ছাদ ভালো থাকবে এবং দেখতেও সুন্দর লাগবে।
নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে সারিবদ্ধভাবে গাছগুলোকে লাগাতে হবে। দুর্ঘটনা এড়াতে ছাদের সাইডে গাছের টব রাখা থেকে বিরত থাকা উচিত। নতুবা বাতাসে বা ঝড়ের কারণে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
নার্সারিতে আজকাল ফলের গুটি কলম, চোখ কলম ও জোড় কলম পাওয়া যাচ্ছে। বীজের চারার চেয়ে ছাদবাগানের জন্য এসব কলমের চারা উত্তম।
সূর্যের আলো কোন গাছগুলোতে বেশি পড়বে এবং কোন গাছগুলোতে ছায়া পড়বে সেদিক বিবেচনা করে বাগানের নকশা তৈরি করতে হবে। বাতাসের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেড়া দেওয়া যেতে পারে।
সাধারণত দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটিতে গাছ ভালো জন্মে। মাটিতে গোবর সার, কম্পোস্ট ও রাসায়নিক সার পরিমাণমতো মেশাতে হবে গাছের খাদ্যপুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য। ডিমের খোসা, উচ্ছিষ্ট চা পাতা শুকিয়ে সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
সকালে ও বিকালে গাছে পানি দিতে হবে। ভরদুপুরে বা কড়া রোদে নতুন চারা লাগানো কিংবা গাছে পানি দেওয়া এবং বালাইনাশক প্রয়োগ করা উচিত নয়।
পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কোনোভাবেই ছাদ যেন স্যাঁতসেঁতে হতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। পানি জমে থাকলে এতে মশার বাসস্থান তৈরি হবে। ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে।
ছাদবাগানের কিছু উপকরণ এবং যন্ত্রপাতি, যেমন কোদাল, শাবল, মাটি চালার চালনি, বেলচা, কাঁচি, খুরপি ব্যবহার করলে ছাদবাগান করা সহজ হয়। মাটিতে বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান, কাচ বা খুচ থাকতে পারে। দুর্ঘটনা এড়াতে বাগানের পরিচর্যার জন্য গ্লাভস পরা উচিত।
মগে বা বালতিতে করে পানি দেওয়া সময়ের ব্যাপার। ওয়াটার ক্যান ব্যবহারের মাধ্যমে সমানভাবে গাছগুলোতে পানি পৌঁছয়, সময়ও কম লাগে। বর্ষাকালে মাসে অন্তত দুইবার ছত্রাকনাশক স্প্রে প্রয়োগ করতে হবে। পোকামাকড়ের আক্রমণ বেড়ে গেলে রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। গাছের গোড়ায় যেসব আগাছা জন্মায় সেগুলো কেটে দিতে হবে। এতে গাছপালা রোগমুক্ত থাকবে এবং গাছের গোড়ায় ঠিকমতো সূর্যের আলো পৌঁছবে।
স্বাস্থ্যকর এবং দূষণমুক্ত একটি পরিবেশে থাকার জন্য ছাদবাগান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুন্দর আগামী বেড়ে উঠুক সবুজের পরশে। ইট-পাথরে শহরে প্রাণ ফিরে আসুক সবুজ বৃক্ষের সজীবতায়।