শহর যান্ত্রিক জীবনধারা থেকে মুক্তি পেতে ছাদ বাগান - অনাবিল গানবাদ ব্রেকিং নিউজ |

// জদেবকারসুযোগতাই! সবুজপ্রীতিওরিবস্তিওবহিঃপ্রশেরেবুলেটৈরশহুরেজীবনঅস্থিতঅস্থিত, মানুষেরএস্তিচানকবিশেষেরঅস্তিচানকবিশেষেরস্তনচানকবিশেষ ষের
এমন যান্ত্রবু জীবন সমবেত মনের যত্ন নেওয়ার জন যহনেই।

মনের যত্নে বাগান করুন
অস্থির, অস্থিরঅবসাদকেহাতাতে, এম নমন সময়নিবড়নিঃশ্বা ঃশব্দেরবড়নিঃনিঃশব্দের
বং, ছাঁটাইতে বংবাদ সম্পূর্ণনিরাখাদ্য বিলিয়ে দেওয়া বাদে বাগা করা সময়ে অস্থির অস্থির স্বস্তি এর দাওয়াইহতেপারেনাবৈশ্বিকজলবায়ুপরিবর্তনে শহর না ভাল পদেতুল্য পদেতুল্য ওপরের ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো ফ্লো
সেই সঙ্গে দূষণমুক্ত পরিবেশও অক্সিজেন ব ঋদ্ধি এবং পরিবেশের ভার্সাম্য রক্ষয় তাই বার জান্দায বা ছাদে বাগান তৈরির কোনো বি কল্পনেই।

সকালটা শুরু করুন বাগান দিয়ে
মে ফুরাফুরে এবং আপনার দেনা থাকে যদি মনে হয় বারান্দা বাগান ক ছুটা হতে পারে চমৎক র হতে লা গানোগাতুনকরদেয়পার্কৃতির নির্বঞ্চনসৌরভ ।

বড় গোষ্ঠী বাগানের বিষয়বস্তু কনিষ্ঠ সদস্যদের যেতে যেতে তাদের শেখার দক এবং ইতিবাচক ইতিবাচকমনোভাবৈরিকরাহয়।

বাগান করার বাড়তি পাওনা
শাকসবজিশকসবজিমুক্তিফলপাওয়া আমিখনবাজারে রাজনীতিশীলতাযাসচ্ছলতাওসাচ্ছলতাও।

বাগানের যত্ন নেবেন
তবে ছাদের ছাদের কিছু না নিয়ে।

প্রথমেই ছাদের উপযোগী গাছ কোনগুলো সেগুলো মাথায় রেখে গাছ কত বড় হবে সেই অনুযায়ী  টবের আকার নির্ধারণ করতে হবে।
মাটির তৈরি টব বেশি জনপ্রিয়। তবে বড় গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে ড্রাম ব্যবহার করা উত্তম।
সরাসরি ছাদের মেঝেতে গাছের টব না রেখে কিছুটা উঁচুতে কিংবা ইটের ওপর রাখা যেতে পারে। এতে ছাদ ময়লা/স্যাঁতসেঁতে হবে না। ছাদ ভালো থাকবে এবং দেখতেও সুন্দর লাগবে।
নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে সারিবদ্ধভাবে গাছগুলোকে লাগাতে হবে। দুর্ঘটনা এড়াতে  ছাদের সাইডে গাছের টব রাখা থেকে বিরত থাকা উচিত। নতুবা বাতাসে বা ঝড়ের কারণে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
নার্সারিতে আজকাল ফলের গুটি কলম, চোখ কলম ও জোড় কলম পাওয়া যাচ্ছে। বীজের চারার চেয়ে ছাদবাগানের জন্য এসব কলমের চারা উত্তম।
সূর্যের আলো কোন গাছগুলোতে বেশি পড়বে এবং কোন গাছগুলোতে ছায়া পড়বে সেদিক বিবেচনা করে  বাগানের নকশা তৈরি করতে হবে। বাতাসের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেড়া দেওয়া যেতে পারে।
সাধারণত দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটিতে গাছ ভালো জন্মে।  মাটিতে গোবর সার, কম্পোস্ট ও রাসায়নিক সার পরিমাণমতো মেশাতে হবে গাছের খাদ্যপুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য। ডিমের খোসা, উচ্ছিষ্ট চা পাতা শুকিয়ে সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
সকালে ও বিকালে গাছে পানি দিতে হবে। ভরদুপুরে বা কড়া রোদে নতুন চারা লাগানো কিংবা গাছে পানি দেওয়া এবং বালাইনাশক প্রয়োগ করা উচিত নয়।
পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কোনোভাবেই ছাদ যেন  স্যাঁতসেঁতে হতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। পানি জমে থাকলে এতে মশার বাসস্থান তৈরি হবে। ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে।
ছাদবাগানের কিছু উপকরণ এবং যন্ত্রপাতি,  যেমন কোদাল, শাবল, মাটি চালার চালনি, বেলচা, কাঁচি, খুরপি ব্যবহার করলে ছাদবাগান করা সহজ হয়। মাটিতে বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান, কাচ বা খুচ থাকতে পারে। দুর্ঘটনা এড়াতে বাগানের পরিচর্যার জন্য গ্লাভস পরা উচিত।
মগে বা বালতিতে করে পানি দেওয়া সময়ের ব্যাপার। ওয়াটার ক্যান ব্যবহারের মাধ্যমে সমানভাবে গাছগুলোতে পানি পৌঁছয়, সময়ও কম লাগে। বর্ষাকালে মাসে অন্তত দুইবার ছত্রাকনাশক স্প্রে প্রয়োগ করতে হবে। পোকামাকড়ের আক্রমণ বেড়ে গেলে রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। গাছের গোড়ায় যেসব আগাছা জন্মায় সেগুলো কেটে দিতে হবে। এতে গাছপালা রোগমুক্ত থাকবে এবং গাছের গোড়ায় ঠিকমতো সূর্যের আলো পৌঁছবে।
স্বাস্থ্যকর এবং দূষণমুক্ত একটি পরিবেশে থাকার জন্য ছাদবাগান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুন্দর আগামী বেড়ে উঠুক সবুজের পরশে। ইট-পাথরে শহরে প্রাণ ফিরে আসুক সবুজ বৃক্ষের সজীবতায়।

উৎসলিঙ্ক

এছাড়াও পড়ুন  আজ কা পঞ্চং, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪: তিথি, ব্রত ও শুভ, আশুভ মুহুর্ত আজ - News18



উৎস লিঙ্ক

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here