ইসলামাবাদ: কারাবন্দি সাবেক ড পাকিস্তান বিকেল ইমরান খানদুটি প্রধান দল জোট সরকার গঠনের জন্য ক্ষমতা ভাগাভাগি চুক্তিতে সম্মত হতে ব্যর্থ হওয়া সত্ত্বেও দলটি রবিবার জালিয়াতির অভিযোগের বিচার বিভাগীয় তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।
যদিও খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সংসদে সর্বাধিক আসন জিতেছে, পাকিস্তান মুসলিম লীগ নওয়াজ (পিএমএলএন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ঘোষণা করেছে যে তারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পরে একটি জোট সরকার গঠন করবে। আটটি নির্বাচনের ফলে ঝুলন্ত সংসদ হয়েছে। তাদের নির্বাচন-পরবর্তী জোটের অর্থ হতে পারে পিটিআই পরবর্তী ফেডারেল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে না, খানের দল দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী দলকে সংসদের সাহায্যে জনগণের ম্যান্ডেট চুরি করার চেষ্টা করার জন্য অভিযুক্ত করতে প্ররোচিত করে। শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।
শনিবার রাওয়ালপিন্ডির গ্যারিসন সিটিতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার দায়িত্বে থাকা একজন সিনিয়র সরকারী কর্মকর্তা জালিয়াতির অভিযোগ এনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং প্রধান বিচারপতিকে এতে টেনে আনলে খানের বিরোধিত দলটি একটি বড় উত্সাহ পায়। রবিবার পিটিআই অভিযোগের বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
রাওয়ালপিন্ডি বিভাগের কমিশনার লিয়াকত আলী চট্টা শনিবার দাবি করেছেন যে তিনি কারচুপির তদারকি করেছেন যে 13টি আসন থেকে পিটিআই বঞ্চিত হয়েছে প্রার্থীদের নামের সাথে মিথ্যা নাম যুক্ত করে ব্যালট পরাজিত প্রার্থীকে বরাদ্দ করা হয়। চাট্টা অভিযোগ করেছেন যে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) এবং প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ইসা কথিত জালিয়াতির সাথে জড়িত।
পিকেআর নেতা গোহর আলি খান একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন যে লোকেরা ইমরানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দলটিকে নির্বাচনী ময়দানে অংশ নিতে বাধা দেওয়ার প্রয়াসে বিপুল সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে গিয়েছিল। “আমরা জাতীয় পরিষদে 180টি আসন, খাইবার পাখতুনখাওয়া বিধানসভায় 42টি আসন, পাঞ্জাবে 115টি আসন এবং সিন্ধুতে 16টি আসন জিতেছি,” তিনি বলেছিলেন।
গোহর বলেন, চট্টার অভিযোগ দলটি যা বলে আসছে তা প্রমাণ করে। “তাই পিটিআই একটি বিচার বিভাগীয় কমিশন এবং একটি তদন্ত দাবি করছে। শুধু একটি তদন্ত নয়, তাদের (সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের) তদন্তের সাথে জড়িত হওয়া উচিত,” তিনি বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি জনগণের সাথে ভাগ করে নেওয়া উচিত।
তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগীয় তদন্তে স্বাধীন বিচারকদের জড়িত করা উচিত। “কমিশনার রাওয়ালপিন্ডির নামধারী ব্যক্তিদের এই তদন্তে জড়িত হওয়া উচিত নয়,” তিনি বলেছিলেন। গোহর আরও বলেন, পিটিআই প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ দাবি করছে না।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে ইসিপি। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এদিকে, শনিবার পিএমএল-এন এবং পিপিপির তৃতীয় বৈঠক নিষ্পত্তিহীন থেকে যায় এবং উভয় পক্ষ ক্ষমতা ভাগাভাগি প্যাকেজ চূড়ান্ত করতে সোমবার আবার দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এদিকে, পিপিপি সভাপতি বিলাওয়াল পিএমএল-এন তাকে দেওয়া ক্ষমতা ভাগাভাগি প্যাকেজ প্রকাশ করেছেন, যার অনুসারে প্রধানমন্ত্রীর পদ দুটি দলের মধ্যে ভাগ করা হবে। তিনি বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছিল, আসুন তিন বছর প্রধানমন্ত্রী থাকি, তারপর বাকি দুই বছর আপনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন,’ তিনি বলেন, ‘আমি এটাকে না বলেছি… আমি প্রধানমন্ত্রী হলে তা হবে জনগণের পরে পাকিস্তানের আমাকে নির্বাচন করুন।
যদিও খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সংসদে সর্বাধিক আসন জিতেছে, পাকিস্তান মুসলিম লীগ নওয়াজ (পিএমএলএন) এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ঘোষণা করেছে যে তারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পরে একটি জোট সরকার গঠন করবে। আটটি নির্বাচনের ফলে ঝুলন্ত সংসদ হয়েছে। তাদের নির্বাচন-পরবর্তী জোটের অর্থ হতে পারে পিটিআই পরবর্তী ফেডারেল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে না, খানের দল দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী দলকে সংসদের সাহায্যে জনগণের ম্যান্ডেট চুরি করার চেষ্টা করার জন্য অভিযুক্ত করতে প্ররোচিত করে। শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান।
শনিবার রাওয়ালপিন্ডির গ্যারিসন সিটিতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার দায়িত্বে থাকা একজন সিনিয়র সরকারী কর্মকর্তা জালিয়াতির অভিযোগ এনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং প্রধান বিচারপতিকে এতে টেনে আনলে খানের বিরোধিত দলটি একটি বড় উত্সাহ পায়। রবিবার পিটিআই অভিযোগের বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
রাওয়ালপিন্ডি বিভাগের কমিশনার লিয়াকত আলী চট্টা শনিবার দাবি করেছেন যে তিনি কারচুপির তদারকি করেছেন যে 13টি আসন থেকে পিটিআই বঞ্চিত হয়েছে প্রার্থীদের নামের সাথে মিথ্যা নাম যুক্ত করে ব্যালট পরাজিত প্রার্থীকে বরাদ্দ করা হয়। চাট্টা অভিযোগ করেছেন যে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) এবং প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ইসা কথিত জালিয়াতির সাথে জড়িত।
পিকেআর নেতা গোহর আলি খান একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন যে লোকেরা ইমরানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দলটিকে নির্বাচনী ময়দানে অংশ নিতে বাধা দেওয়ার প্রয়াসে বিপুল সংখ্যক ভোট কেন্দ্রে গিয়েছিল। “আমরা জাতীয় পরিষদে 180টি আসন, খাইবার পাখতুনখাওয়া বিধানসভায় 42টি আসন, পাঞ্জাবে 115টি আসন এবং সিন্ধুতে 16টি আসন জিতেছি,” তিনি বলেছিলেন।
গোহর বলেন, চট্টার অভিযোগ দলটি যা বলে আসছে তা প্রমাণ করে। “তাই পিটিআই একটি বিচার বিভাগীয় কমিশন এবং একটি তদন্ত দাবি করছে। শুধু একটি তদন্ত নয়, তাদের (সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের) তদন্তের সাথে জড়িত হওয়া উচিত,” তিনি বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি জনগণের সাথে ভাগ করে নেওয়া উচিত।
তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগীয় তদন্তে স্বাধীন বিচারকদের জড়িত করা উচিত। “কমিশনার রাওয়ালপিন্ডির নামধারী ব্যক্তিদের এই তদন্তে জড়িত হওয়া উচিত নয়,” তিনি বলেছিলেন। গোহর আরও বলেন, পিটিআই প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ দাবি করছে না।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে ইসিপি। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এদিকে, শনিবার পিএমএল-এন এবং পিপিপির তৃতীয় বৈঠক নিষ্পত্তিহীন থেকে যায় এবং উভয় পক্ষ ক্ষমতা ভাগাভাগি প্যাকেজ চূড়ান্ত করতে সোমবার আবার দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এদিকে, পিপিপি সভাপতি বিলাওয়াল পিএমএল-এন তাকে দেওয়া ক্ষমতা ভাগাভাগি প্যাকেজ প্রকাশ করেছেন, যার অনুসারে প্রধানমন্ত্রীর পদ দুটি দলের মধ্যে ভাগ করা হবে। তিনি বলেন, ‘আমাকে বলা হয়েছিল, আসুন তিন বছর প্রধানমন্ত্রী থাকি, তারপর বাকি দুই বছর আপনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন,’ তিনি বলেন, ‘আমি এটাকে না বলেছি… আমি প্রধানমন্ত্রী হলে তা হবে জনগণের পরে পাকিস্তানের আমাকে নির্বাচন করুন।
