দীনেশ কার্তিক, যিনি এই আইপিএলে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন, আবার ভারতের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছেড়ে দেননি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে “তার সেরাটা দেবেন”। | ফটো ক্রেডিট: পিটিআই
অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান দীনেশ কার্তিক, যিনি আইপিএলের এই সংস্করণে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছেন, তিনি আবার ভারতের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছেড়ে দেননি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টে “তার সেরা” দেবেন। আগামী মাসে ইন্ডিজ।
কার্তিক, যিনি 1 জুন বিশ্বকাপ শুরু হলে 39 বছর বয়সী হবেন, তিনি 2022 সালে অস্ট্রেলিয়ায় শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও খেলেছিলেন, যেটি টিম ইন্ডিয়ার হয়েও তার শেষ উপস্থিতি ছিল।
তারপর থেকে, তিনি একজন মাঠের বাইরের ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেছেন এবং ধারাভাষ্যের কাজে জড়িত।
এই মরসুমে আইপিএলে ফিরে আসার পর, তিনি তার ব্যাটিংকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং 205-এর বেশি স্ট্রাইক রেট দিয়ে আশ্চর্যজনক ব্যাটিং শক্তি দেখিয়েছিলেন।
বিরাট কোহলি (৩৬১) এবং অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিসের (২৩২) পিছনে 226 পয়েন্ট নিয়ে তিনি আরসিবি-র তৃতীয় শীর্ষ স্কোরার।
“আমার জীবনের এই পর্যায়ে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য সবচেয়ে বড় অনুভূতি হবে। আমি এটি করতে খুব আগ্রহী। এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করার চেয়ে আমার জীবনে আর কিছুই গুরুত্বপূর্ণ নয়।” কেকেআরের বিরুদ্ধে ম্যাচের আগে।
কার্তিকও একজন প্রতিযোগী হিসাবে আবির্ভূত হওয়ার সাথে সাথে, উইকেটরক্ষকের অবস্থান একটি উত্তপ্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে এবং ভারতীয় দল থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সর্বাধিক দুইজনকে বেছে নিতে পারে।
ঋষভ পন্ত, যিনি একটি মারাত্মক দুর্ঘটনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তিনি দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক হিসাবে তার মেয়াদকালে ইতিবাচক উদ্দেশ্যও দেখিয়েছেন, যেমন সঞ্জু স্যামসন (রাজস্থান রয়্যালস), ইশান কিশান (মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স), কেএল রাহুল (লখনউ সুপারজায়েন্টস) এছাড়াও বিতর্কে.
কার্তিক বলেছিলেন যে তিনি বড় তিন – কোচ রাহুল দ্রাবিড়, অধিনায়ক রোহিত শর্মা এবং নির্বাচকদের চেয়ারম্যান অজিত আগরকারের যে কোনও সিদ্ধান্তকে সম্মান করবেন।
“আমি এটাও অনুভব করি যে রাহুল দ্রাবিড়, রোহিত শর্মা এবং অজিত আগারকারের মধ্যে তিনজন খুব, খুব স্থিতিশীল, সৎ লোক এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্বে রয়েছেন যে কোন ভারতীয় দল বিশ্বকাপের সেরা দল হওয়া উচিত।
“আমি তাদের সম্পূর্ণ সমর্থন করি। তারা যে সিদ্ধান্তই নেয় আমি তাকে সম্মান করি। তবে আমি শুধু বলতে পারি আমি 100 শতাংশ প্রস্তুত এবং আমি বিশ্বকাপে যাওয়ার জন্য যা যা করা দরকার তা করতে যাচ্ছি।” রাসেল বা পোলার্ড নয়” ================= ক্যাটিক একজন খেলোয়াড় হিসাবে একজনের শক্তি জানার গুরুত্বের উপর আরও জোর দিয়েছিলেন, আন্দ্রে এর মতো হওয়ার পরিবর্তে নির্ভুলতার দিকে মনোনিবেশ করেন এই ধরণের শক্তি রাসেলকে আঘাত করে বা কাইরন পোলার্ড।
তিনি বলেছেন যে তিনি শুটিং কৌশল বিকাশের জন্য বোলারদের প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করেন এবং অনুশীলনের সময় তার ব্যাটিং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য পরিস্থিতি কল্পনা করেন।
“আজ, একজন খেলোয়াড় হিসাবে, আপনাকে আপনার শক্তিগুলি জানতে হবে। আমি রাসেল বা পোলার্ডের মতো কেউ নই, যে শুধু একটি বল মিস করতে পারে এবং ছয় রান পেতে পারে,” কার্তিক বলেছিলেন।
কার্তিক 35 বলে 83 বলে 7 ছক্কা এবং 5 বাউন্ডারি মেরে অন্য দিন রেকর্ড 288 রানের তাড়া করে, কিন্তু আরসিবি মাত্র 25 রানে পিছিয়ে পড়ে।
“সুতরাং, আমাকে বুঝতে হবে কীভাবে ফাঁক কাটিয়ে উঠতে হবে, বাউন্ডারি অতিক্রম করতে আমি কী ধরনের বল মারতে পারি। আমি বুঝতে পারি যে বোলারদের বোলিংয়ে আমার কিছু নির্দিষ্ট প্যাটার্ন আছে, তাই আমাকে চেষ্টা করতে হবে এবং সমাধান বের করতে হবে। .
“সুতরাং যখন আমি অনুশীলন করি, তখন আমি বোঝার চেষ্টা করি, ঠিক আছে, যদি তারা আমাকে ছুঁড়ে মারতে চলেছে, আমি কীভাবে বাউন্ডারি পেতে যাচ্ছি, কল্পনা করুন এমন একটি ক্ষেত্র যা আমার জন্য প্রস্তুত হতে চলেছে।
“সুতরাং, আমি ঠিক সেইভাবে কাজ করেছি এবং তারপরে পিছনের দিকে কাজ করেছি, এবং এটি আমাকে সাহায্য করেছে, আপনি জানেন, পিছনের প্রান্তে আরও কয়েকটি শট শিখতে পেরেছি। সেখানে গিয়ে নিজেকে প্রকাশ করা দুর্দান্ত ছিল, এবং এটি করা খুব উপভোগ্য ছিল একজন ফিনিশার হিসেবে আমি যা করি, সে আরসিবির জন্য কী করেছে।
