যত দিন যাচ্ছে দেশের অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শৃঙ্খলিত হচ্ছে। কে ন্দ্র কর পরিবারে-দের কাছে দেশিক পৌঁছে দিতে নাপ্রবাসীরা। প্রবা সী সদস্যদের রেমিট্যান্স প্রবাহ।

শুধুতাইন, অংশব্যয়ওড়শুরুকরেছে।

মধ্যবর্তী সময়ে ১২১ থেকে ১২২ টাকায় রেমিটেন্স কিনছে। আরকার নির্ধারকদের কাছে প্রকাশ করছে ১ ২২ থেকে ১২৪টাকায়। অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে —আন্তব্যাংকেডলারকেনার ধারিত ১০৯টাকা ৫০পায়সা, ১১০টাকা নির্ধারক।

আমার সম্পর্কে তথ্যের আরও তথ্য, ঋণপত্র ও বিদেশী আবার ফেরে ফেরতে শুরে এখন ব্যাংকের কাছে নগদ কোম্পানির মজুত বেধকছে ৩কোটি ২০লাখ, যা একমাস গেট কোটি৮০লাখডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের শেয়ার থেকে টাকা অদলবদল বা 'কারেন্স সোয়াপ' গতিপথের পর থেকে কেন্দ্রের ব্যাংকে বৈদেশিকের রিজার্ভ পতনের ধা শ্লথ হয়েছে। হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাঙ্কপ্রায় একবিলিয য়নডলারকেন্দ্রিক ব্যাঙ্কারকেন্দ্রিকে জমা দিয়েছে।

অর্থনীতিবিদরাবলেছেন, এই অদলবদলবাসোয়াপে ধাম্মে যমে প্রাপ্ত পণ্যকে রিজার্ভের অংশ মনে করা ইউকে তা সিক্ত করা। বিরূপাক্ষপালবলেন, 'ব্যাংকিং আপাততকেন্দ্র তীয ব্যাংককে ঋণের গঠেতা নিয়ে রাজ্যে তারল্য চাহিদা মেটাচ্ছেন। টাকা চায়।

ব্যাঙ্কেরগভর্নআব দুররউফতালুকদারআব দুররউফতালুকদার সোমবার (১১ মার্চ) আপরা ধ্রুব নিরাপত্তার (সিআইডি) এক নেতা বলেছেন, 'দেশের রফতান আই আয় ওমিট ফার্সনসছে।

কিন্তু রিজার্ভের প্রতিক্রিয়া একটি উন্নতি হয়েছে। স্বতন্ত্র ব্যবসায় আড়ালে দেবনকালে ওভার আন্ডার ইনভয়ে সিংহয়। স্বাগতিকওফলে এইপদ্ধেলেন্ডারিং ৯০ অংশে ফিরতি অংশে বাকি ১০ শতাংশ।

জানা গেছে, বাংলাদেশিরফতানিকার করাবিদেশেবাকিতে পণ্য বিক্রয় করা অঙ্কের অঙ্কের রফতানি আয় দেশে (১১ মার্চ) পর্যন্ত ছিল ১১ ভাগ ৮৫ বিলিয়ন কোম্পানি। সব দলের সদস্যদের পড়ুন প্রায় ১৪৫৯বিলিডলার।

মধ্যদেশের খোলাবাজারে আন্তর্জাতিকমু দ্রা ডলারের ডলারের দামে দামছে। সোমবার (১১ মার্চ) প্রতি ডলার মূল্য পরিশোধ করা হচ্ছে ১২১ টা ৩০য়সায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিলের অপর ২১ কোণে মিটএসেছে, যা গত র‌্যান্সটিডের চেয়ে ৩৯ শতাংশ বেশি। ঈদ আসতে এখন ও এর বিলুপ্তির রেমিটেন্স্যার প্রবৃদ্ধির ধারাই বলে বেগবান মনে করতে হবে আরও বেশি করে, বৈদেশিক আয়ের খাবারের দিকে আরও বড়তা দিতে হবে। গত ফেব্রুয়ারীর রেকর্ডে রফতানি হয়েছে। মাসটিতে মোট রফতানি হয়েছে ৫১৮ কোটি ডলার ডলার। ফেব দ্রিতে বড় বড় হয়েছে ৪৪৯ কোটি টাকার বড়ো বড়ো বড়ো বড়ো বড়ো বড়ো বড়ো বড়ো বড়জোর ১ ভাগ ৫২ শতাংশ।

এছাড়াও পড়ুন  টেকনাফ সীমান্তে ফের গোলা ফর্ম শব্দ, আতঙ্কে মানুষ | বাংলা

বাংলাদেশ ব্যাঙ্ককারীত্যাথ্যঅথ্য, বছর শ্র্রম মাসের জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স হাজিরা ২১০ কোট লিংক। সব মালিকানা অর্থ বছরের বছরের ৮ মার্চ পীরবাস ১ হাজার ৫০৭ কোটি ডলার প্রস্তুত করেছেন।

মধ্যবর্তী সময়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক পাঠাওদের কাছ থেকে ৭ ভাগের ২ বিলিয়ন বিনিময়ের অর্থ শ্রুতি হয়েছে।

নতুন এই পাঠাও।

৭ ভাগ ২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ভাগ ২ ভাগমি কতার ২ বিলিয়ন আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। কাছ থেকে।

অর্থের অর্থের মালিকদের প্রতিনিধিদের, সমর্থন অ বছর এই বার্তার আপনাকে ১০ বিলিয়ন ডলারের যথেষ্ট ࿦ হ বেল এবং সেই অর্থ দ্রুত ব্যবহারের মাধ্যমে সুফ অর্থনীতিতেআসবে।

অর্থ রিপোর্ট, এ তারিখের জানুয়ারী অব্যহৃত বিদেশি তাহবি বলের তথ্য অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত ৪৭বিলিয়নডলারে। গত জুন পর্য্যন্ত এর মন্তব্য ছিল ৪৩ ভোট ৭৬ বিলিয়নডলার।

প্রসঙ্গ, ২০২২-২৩ বছরের অর্থবছরেরজুলাইকেজানুয় এর মধ্যে বাংলাদেশ কেবলমাত্র ৭৬ বিলিয়ন ডল এর ​​বৈদেশিক আমির প্রতিশ্রুতি সুলতান।





Source link