ভারা মৌসুমেও মাছ নেই। বলেছেন, নুইন্যা বা জ ডেলিফিশ যেখানে থাকবে সেখানে মাছের উপস্থিতি হ্রা হ্রা সপাবে।

কক্সবাজারের খেলা মৎস্য অবতরণকেন্দ্র ফিশা রিঘাট। এখানে সাগর থেকে আরিত মাছ বেচাকেনা হয়। কিন্তু এই মৎস্যকেন্দ্রে গত সপ্তাহে আসা মাছ ধড় ট্রলারগুলো সব খালি খালি। পরিবার।

জেলেনুরুলকবিরবলেন,'দুইদিন ধরেসাগরেবিভিন ন সথানে জাল হোটেলে মাছ পাইনি।

দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সাগরে মাছ আহরণ করছেন। মিঙ্গে অবস্থানের পরের অপরিবর্তিত মূল্য নিয়ে কী হবে, শঙ্কায় আছি।'

একই কথা বলেছেন, 'জেইন সৈয়দ দেখান রহমান। সাগরে ইন্ যার উপস্থিতি এমনভাবে বলেছেন, অতীতের সময়ের সময়। সাগরে নু যা প্রকৃতপক্ষে কারণ, কারণ নুকে ভয় পায়ন সাগরের ও যেকো মাছ। জাল ফেলতে ভয়পান।

শুধু ফিশারী ঘাটে ফেরা জেলেরা নয়, সেবার উপকূলী ইয়াশের বেশির ভাগ জেলে দিন কেটেছে। এ কারণে আরও বেশি ভাগ জেলের আমার কাছে শোধের কথা, বোট নিয়ে সাগরে-আসার খরচ ও উঠছে না।

শনিবার সকাল কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত লাইনচার্জ ট্রলার ট্রলি ভোড়েছে, সবকটি খালি কিছু ট্রলার গ্রুপ মাছ নিয়ে সত্যতাও কালি নগ্ন হয়। আবার কেউ অলস সময় পারা করছেন।

ভারা মৌসুমে সাগরে কাঙ্খ মাছ না পেয়ে জেলেদের হতাশা মহিলার দিন সাগরে নূ্যা বা জেলিফিশ বিষয়ক বাংলাদেশ সমুদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মিউজইন বৈজ্ঞানিক কর্পোর তরিকুলইসলামবলেছেন,'অ্যাবেজেলফিশ ধরনে র অমেরুদণ্ডী খেলানু খেলেন সব ছেড়ে দিতে পারেন। এটা সাগরের অংশ থেকে খুব গভীরে যেতে পারে। হাওয়াসহনাক রনজেলিফেরবিচরণবেশিহয়।'

তিনি আরব বলেন, 'সাগরেকে সময় এককএলাকায় লিফের উপস্থিতি বেশি দেখা যায়। কারণ বাংলাদেশ সমুদ্র ইনস্টিটিউট জেল ফিশনিয়েকাজকরছে। সাগরে কয়েক প্রজাতির জেলিফিশ রয়েছে।

একের দিকের ভরা অবস্থা, স্বতন্ত্র ফিশের মাছরমজান ওআঈদ। এই দিন এই দিনসাগরে এমন রিততে জেলে ও ট্রলার ব্যাখ্যারা কোনো হাস্যকরভাবে মেলাতে পর্না করেছেন।





Source link

এছাড়াও পড়ুন  মার্চ এপ্রিল মে...! কোন এসি কিনবেন? কোন এসটিতে বিল কমআসবে? মাস্ট