ফিফা র‍্যায়িং ৮৬ ধাপ এগিয়ে স্থায়ীলিস্তি দেখার সামনের দিকের সামনের দিকে লড়াই কর বাংলাদেশ।-প্রতি ন্যায্য খেলা খেলা।

কুয়েত সিটির জাবেদ আল আহমাদ স্টেডিয়ামে প্রবা সই এসেছিলেন লাল-সবুজ দলকে সমর্থন করতে। করতে।

ম্যাচ শুরু করতে বাংলাদেশ সুযোগ পায়।

১১ মিনিটে ফিলিস্তিন গোল্ডের নেটওয়ার্কে নেটওয়ার্ক গেয়েছিল।

১৪ মিনিটে রাকিব হোসেন এক ডিফেন্ডার ডজ দিয়ে বক্সে চাপে ডাঁকে শট নিও পাসের পোস্টে চলে যায়। ৫ মিনিট পর ফিলিস্তিন আক্রমণে যায়। থাশ ক রেন। ২৩ মিনিটে বাংলাদেশ সুযোগ পেলেন।

চার মিনিট পর বাংলাদেশ ভালো করার সুযোগ নষ্ট করে। ফায় সাল আহমেদ ফাহিম বাক্সে আমাকে দার দার শু নিচু ক্রস বলেছিলে, অন্যের কাছে সোহে ল রান বলেছায় ক্রস জোর দিয়ে মেরে গোলের সজোগহাতকরেন।

ফিলিস্তিন ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে হয়।

টেকতুলে যাওয়ার আগে ডিফেন্ডার ব্যান্ডের দুই মিনিটে দুই গোল পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তবে তার পরিচয় ডিফেন্ডার সাদ এর আগে কিছ ছুই আপনিনি।

যোগ করা বাংলাদেশ আবারও পিছিয়ে পড়ে।

এর আগে ক্যানিশ কাউন্সিলের হাভির কবরার কাবরার এক্সনেস তরুণ মিতুল মারমাকে পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ। এবং রাইট ব্যাকে সাদ দিন।

ডিফেন্সিভ মিডে থাকতে মোহাম্মদ হৃদয়, তার সামনে মোহাম্মদ সোহেল রানা ও মজিবর রহমান জনি এবং জাম আলভূইয়া। আর আক্রমণভাগে রাকিব হোসেনের সাথে জুটি বেধেছে না ফয়সাল আহমেদ ফাহিম।

পরিসংখ্যানবলছে, ফিলিস্তিনেরবি পক্ষের বাংলাদে শের ড্র রেকর্ড রেকর্ড মোটেও ভালো নয়।

অবস্থা একদাশ:

গোলকিপার: মিতুল মারমা

রক্ষণ: তপুর্মণ বিশ্বনাথ ঘোষ, সাদ সংসদ ও ইসা ফ ইয়াসাল।

মধ্যমাঠ: মোহাম্মদ হৃদয়, মজিবর রহমান জনি, মোহাম্মাদ সোহেলরানাওজামালভুঁইয়া।

আক্রমণ: রাকিব হোসেন ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম।





Source link

এছাড়াও পড়ুন  মুর্শিদাবাদজেলারসতীপীঠকিরীতেশ্বরীমন্দিরে শক্তি আরাধনা