১৭ মার্চ, ২০২৪, জাতির পিতার নেতা শেখু র‌্যাবের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী এই তুবজন জন পর্তি সশ্রদ্ধ অভিবাদন। সতর্ক কথাবার্তায়রা শেখ প্রকাশক সেইপই ডাকে তেন্মর প্রভাব। 'অসম পাপ্ত আত্মজীবনী' লিখেছেন, তৎ নি মধ্যবিত্ত তা রিবারে জন্মগ্রহণ করা।

স্কুল পড়ুন র সময় শেখ মুজিব মনে করতে 'ইরেজদ এর এদেশে থাকতে থাকতে না।' তখন সীমান্ত ভারতে স্বদেশী আনন্দ খোলন উল্লেখ। সক্রিয় আন্দোলনে নিজেকে স্বাধীনভাবে ফেড়েছিলেন। পিছন ফিরে তাকালে বলতে হয়, তাঁর একঁয়ে স্বাভা তাঁকে পি ূর্ব বাংলার স্বার্থে আপসহীন কর্তৃপক্ষ হতে সহায়তা করে।

১৯৪১ সালে ডাক্তারের নেতৃত্বে শেখ মুজিবকে ম্যাট্রা রিক দিয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। অনুশীলন অনুযায়ি না পরীক্ষায় তিনি দ্বিপাক্ষিক পাওনা করতে পারেন। , সেই আন্দোলসঙ্গেরুণশেখমুজির সঙ্গমেত রুখমুজির নেতা নেতা ছিলেন। জনৈতি ক জীবন বড়গুল শুরু করার সময় তিনি অবিভক্ত বড় মা রাজনীতিব বড় মা রাজনীতিবদের সাথে একজন সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সুযোগ পেয়েছিলেন। বিভিন্ন ধরনের কর ম্সূচি দিতে।

১৯৪৩ সালে শেখ বিজয় বঙ্গীয় রাজনীতি সদস হতে হয় তখন বাংলার এক সময়ে বাংলার বিভিন্ন রক্ষে দেখা দেয় ভয় ওহদুর্ভিক্ষ। এই দুর্ভিক্ষ ছিল শাসকদের গঠন। রাত ক্ষুধার্তদের জন্য খাদ্য জোগানের চেষ্টা। বাড়ি বাড্ই চাল ভিক্ষা করেছেন। বিপ্লব একটিব্যা তিক্রমীগুণ ছিল, তিনি সময় কালই উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রতিবাদী মানুষের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে পড়ুন শোনা করতে।

অনেকজল্পনা-কল্পনাওষ যন্ত্রেরমধ্যদিয়েব গাংলা, আসাম ও পাঞ্জাবকে ভাগ করে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাদ হ'ল মনে হয়, 'জাধারশুরুহয়েছিল'। নেতা রাজনীতির সাথে জড়িতে থাকেন। ংলায়টি 'নিখিল বঙ্গ সম্প্রদায় ছাত্র লিগ' ছিল, তার নাম 'নিখিল ছাত্রকে' করা হয়।

শেখ কামাল বললেন, ছাত্রদের গঠন করতে হবে, অছাত্রদের নিয়ে শুরু করতে হবে ঢাকা ও অন্যান্য চেষ্টা ছাত্রদের যোগাযোগ। যার নাম হবে 'পুদগ ব্যক্তিকে পাওয়ার'। এক কৃতিত্ব শেখ মুজিবেরক দলের – ছাত্রদের মধ্যে রাজনৈতিক দল।

১৯৪৮ সালে পাকিস্তানে গণসদন নেতা বৈঠকে পাকিস্তানের ভাষা প্রসঙে আলোচনা শুরু হলে লিস্তার সদস্যরা এই মম তপ্রকারেন, পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উচিউরদু সায়ন্দের সেই সময় জয়ের শেখের বড় (৫৬ শংকা) ও মিনুষের ভাষা বাংলার মানুষের ভাষা ছিল। ও পাকি তানদী নেতা রাজনীতিবিদদের অংশগ্রহণের জন্য শেখ সহসভাকে জেলে নেওয়া হয়েছে। ৪৮ মার্চ প্রথম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঢাকা। শেখার সেই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন এবং অন্য ছত্রদের সঙ্গে স্লোগান তোলেন, 'মানি না'।

নিজের জন্য এক বিশেষ সমাবর্তনে জিন আবার একই কথা বলে আবার ছাত্ররা তাঁর বক্তব য়্যারপ্রতিবাদকরেন। জিন্নাহ নিজের কয্যা দিন ফজলুল ঢাকা হলে কটিছা সভাহয়। বক্তাব্যয়ের প্রতিবাদকারীরাবলেন, 'কোনেতায দিঅন্যকাজকরতে বলেন, তার প্রতিবা দওয়া এবং নিয়ন্ত্রণে বলা হয়েছে তার অধিকার জনগণের আছে। ।'

শেখ মুজিবের বাবা চাইতেন তাঁর ছেলেকে। বিলে বাবাকে জানালেন, বিলেয় জনতা আন্দোলন মুসলিতে চেচাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন আন্দোলন প্রতিবা দেওতা তাঁর কাছে পৌঁছানোর জন্য অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। সাধারণ মা যখন প্রশ্ন করতে চান, তারা ভাষাকে বলেন আর পরামর্শ দেন যে স্বলীকান হন, সেই চেষ্টার জন্য তিনি কেন আন্দোলন করেছেন। তিনি আরও জোরন আগে বাংলার আয় করা অর পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নে হচ্ এবং পূর্ব বাংলা অবহেত। কিন্তু একপর্যায় পাওয়ার জন্য মরিয়ানা হয়। তিনি গোপালগঞ্জ থেকে ঢাকায় ফিরে ছাত শ্রেগে আবের পুনর্গঠন করার দায়িত্ব নিলেন। আর প্রতিষ্ঠান তোমার সভ্য থাকব না।

এছাড়াও পড়ুন  পর্যটনে বাংলাদেশ ও নেপাল অধিকার উদ্যোগ নিতে পারে: প্রধানমন্ত্রী

ছাত্ররাজনীতির পক্ষ থেকে স্বাগত সহকারে শেখ কামালে একটি দল গঠনের দিকে দেন। আঞ্চলিক শ্লেষক প্রস্তাব করা হয়। শুধু দেশরক্ষা, দেশিকনীতিও কেন্দ্রে স্বদেশ নিজের প্রস্তাব করা হয়। ১ মার্চ ২৩ তারিখ ধুন্ধে কাল বংন্ ১৮ জেলে পাওনা, মোট ১৩ বছর জেলে কাত্রেছেন। মৃত্যু বা রলী দুবার (আগরতলা কোড ও ১৯৭১ লে)।

তিনি বলেন, জনকেপাকি ঝোঁকশাসকগ যোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এক করতে হলে তাদের শাসকদে কীর্তিকলাপ বিস্তারিত বিকল হবে না। এর মাধ্যমে মানুষের কাছে আমাকে শাসকগোশের শোষণ-সংশ্লিষ্ট সংশ্লেষণের কথা তুলে ধরা।

১৯৫৩ সালে সালাদেশেরদলজন গণেরদলেপরিণত, তাতালীগলিগআ ওয়ামীআওয়ামীগ এরঅন্যতমকারণ, সভাপতি মওলানাভাসানীও সহ সোহরাওয়ার্দী জনগরে কাছে জনপ্প রিয় ছিলেন। মওনা ভাসানী আসামীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল গণভোটের সময় তাঁর ভূমিকার জন্য পূর্ব বাংলারমানুষেরকাছেএকটিপরিচিতনামহয়েগ িয়েিপরিচিতনামহয়েগিয়েছ িলেন। ১৯৫৪ সালের রি৪ ্বাচন সামনে রেখে একটি যুক্তফ্রন ্ট হয়েছিল, যেখ ানে আওয়ামী লীগ ছাড়াও ছিল কৃষক প্রজা পার্টি,নে জামে ইসলামী আর গণতন্ত্রী দল। নেতৃত্বে ছিলেন মও লানা ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফ জলুলহকওহোসেনশহ০দ োহরাওয়ার্দী ১৯৫৪ পর্য়ন্ত নির্বাচনে সদস্য যুক্তফ্রেন্ডের কাছে মুসিম শোচনীয় পরাজয় শুরু হয়েছিল। ১৯৫৮ সালে পালেপাকিস্তানের একসিভি লসারকারকেউৎখা তা করে সেনা প্রধান প্রধানমণ্ড আইয়ুব খান সামরি ক দল পরাজিত করতে শুরু করেন কষম নির্দেশক দল এ' সময়ে সব ভোটকে জেলে ছিল আর নিষিক্ত কর্মীরা। কিন্তু দলটির তৃণমূল কর্মীরা শতভাগ বাধ-বিপ্রতিরোধের মধ্যেও দলকে সমর্থন করে।

১৯৬৬ সালে শেখ রাজনীতিবিদ ঘোষিত বাঙ্গালী সনদ মুলক দফায় আইয়ুব খান আখতার শেখার একট নীলনকশা করেন এবং পরই -সামরিকলারমবিরুদ্ধে একটি রাষ্ট্রোহলম (আগরতলা ধারণা শেখের নামে পরিচিত) সেই রুব কুলুপ কিন্তু শেষ পরিণতি করেছিলেন। আইয়ুব সংগ্রাম তুমুল গণ-আন্দোলন) তোরে আইয়ুব খা ধনখান পতনের এবং শেখ রাজনীতির বাংলার রাজনীতিতে আমপ্রকাশ করন। ।

আইয়ব খান ক্ষমতাচ্যুত অবস্থানের আগে প্রধানমন্ত্রী ইয়ের খানের কাছে হস্তান্তর করেন। দলটি এই নারীশের মনের মতবাদে বিপ্লবে সংগ্রাম করতে গিয়েছিলেন, কিন্তু বঙবন্ধু ঠিকই মন্তব্য করেছিলেন এই নিরবাচনই বদল দিতে পারে ছত্রাকের ইতিহাস আর উপমহাদেশেরম྇ নচিত্র।

বাঙ্গালী শুরু সরকার করছে, তা তো পশ্চিম পাকিস তানের শাস মানতে পারে না। পাকি – বেসামরিক আমলাদের শক্তি রাকাছে। ১ তারিখ ইয়াহিয়া খান এক রেডিও এক্সপ্রেসের মাধ্যমে তা স্থিত করে জিন্না হরর লাকের কণে শেষ করে কেটিঠোকে। এক উত্তপ্ত আগ্নেগিরির মত ফেটেপড়ে। ৭ মার্চ রমনা রেসর্না পড়ন্ত বেলায় পঙ্গবন্ ৭ শু ছুটি দেন, 'আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, আমি জনগণের অধিকার চাই' শেষ এই বলে, 'এ পরিকল্পনা সংগ্রম আমাদের মুক্তির, এই সংগঠিত সংগ্রম আমাদের মুক্তির জন্য।' এই বক্তা ছিল খেলার কফিনে শেষ পর্যন্ত।

৯ মাস রক্তক্ষয়ী স্বাধীনের মাধ্যমে ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭১ সালে দ্যা খণ্ড খণ্ডে দেশবাসীকে আত্মপ্রকাশ করা হয়। তবে যে দৃষ্টিভঙ্গি তার সার্বক্ষণিক ছদ্মবেশে তাকে সন্ত্রাসমুক্ত করা হচ্ছে। দলকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। গ্রুপ সভাপ তীরের পদ দিয়ে দলকে শতয্যাশীল করার দায়িত্ব দিচ্ছি কামারের ওপর। যুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে, তাদের জাতীয় জাতির জনক বংগবন্ধু শেখে সামনে থাকবেন জন্মদিন তাঁকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক: বিশ্লেষকওগবেষক





Source link