তিন স্তরে তিন বছর পর্যন্ত ছেলেদের ছেলেদের কাঁধে যখন স্কুলের ব্যাগ আয়েশার হাত তখন পানি কলস। কখনওপাড়িদিতেহয়দুর্গমেঠোপথ, আবারনদী।

আয়েশা একা নয়, পানিক প্রতিরোধে সাতক্ষীরা উ-প্যারো এমন শিশুকে প্রতিদিন স্কুলে বাদ দেওয়া হচ্ছে পানির বিবর্তনে।

জলবায়ুর কারণে সাতক্ষীরা উপকলে রেয়েছে।

কখনও দুর্গমেও পথপাড়িদিয়ে, কখনও বনৌকাবে জল সংগ্রহ করতে হয় তাদের।

সাতরা শমনগরের রুড়িগোয়ালিনী ঐক্য 'আয়েশা খাঁন বলে আমি মনে করি আমি থ্রি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছি। আম্মুপানিআনতেআসবেকখন, আররান্নাকরবে কখন? সেজন্য আমি পানি নিতে আসছি। লম্বা লাইনে দাঁ পানি নিতে হবে। পানি নিতে হবে।

দূরদূরান্তেকে সংগ্রাহকতা পারলেইপানিরচাহি দা মেটে উপকূলের মানুষ।

ঝরে পড়া স্কুলশিক্ষার্থী আয়েশার মা রোজিনাবে গমবলেন, 'সুন্দরবনঅপারপানিরখুসমস্‌ যা এই অঞ্চলের পানিতে। দুই নিরাপদ পানি আনতে যেতে হবে। মেয়েকে পানি আনতে দিতে হবে। আজ বন৹ধ ধয়ে গেছে।'

সুপেয় পানি পরিবার নিতে হলে আয়েরও একটি বড় অংশ যা করতে হবে উপকূলগুলোকে। অভিভাবক।

দীর্ঘ লাইনে যায় স্কুলের সময়

সাতক্ষীরা শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনী ঐক্যের মহসিন আলীর পানি কলে পানি নিতে আসা অভিভাবক সনিয়া বেগম বলেন, 'বাচ্চারা পানি নিতে তাদের স্কুলে যেতে হবে। বাড়ি ফিরে শিশুর টিফিন গোছানো এবং পোশাক গুয়ে দিতে হবে।

সাতরাক্ষী উপকূলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থের উপস্থিতির তথ্য হার মৌস দেখা গেছে, বর্ষা তুমে উপস্থিতের শুষ্ক মৌসুমে স্কু স্কুয় আসনের উপস্থিতি অর্ধেকে আলোচনায় এসেছে।

বুগোয়ারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক উম্মে তসলিমাইয়াসমিনবলেন, 'আমাদের এলাকায়সুয়পা নর তীক্ষ্ণ শক্তি রয়েছে। শুক্ক মৌসুমে আমাদের আরও গুরুতর হয়েছে। তাদের স্কুলে আসতে হলে তারা স্কুলে ফুলমিসকরে।

নিজস্ব সংস্থা উত্তর, শ্যামনগর পৌরসভা প্রগ্রামঅফিসারনাজমা আক্তার, 'শ্যামনগরউপজ এ ভিডিও ঝরে পড়ার হার ৩০ শতাংশ। পিএসএফের পানি নেওয়ার কারণে এই সুদীর্ঘ ক লাইনে দড়াতে হবে। '

শিশুশিক্ষার্থীরা শিক্ষায় ব্যাপক অনিয়ম

শ্যামনগর পানিপল্লী উপজেলা চেয়ারম্যান (ইউএন নাজ ইবুলমরাতুল্বলেন,'সুপেয়পানিবৃদ্ধিরজন্যস রক বর্ণিলক গ্রহণ করেছেন। প্রাকৃতিক প্রাকৃতিকসুপানিরজলাশয়গুলিকে গ্রহণ করেছে। বছর অনেক পরিবারের জলপাইর ট্যাঙ্ক সহ অন্যরা করা হয়েছে থকে।

এছাড়াও পড়ুন  আজই নদীর জল দক্ষিণবঙ্গে, কখন থেকে কোনজেলাভিজবে? কী খবর তাপপ্রবাহের?





Source link