গত কয়েক পাণ্ডে, পাটমপাটনে রাজনীতিতে বেশ লক্ষণের অগ্নিসংযোগের কথা। স্বাতন্ত্র্য একাধারে অনেক মানুষিকেশা, ব্যাপ কক্ষয় হয়েছে। দলহেছে, বর্ণবিচারআ লর মুখোব্নি আজও।

হাতেগোনা দু-একটি ক্ষেত্রে দেখতে দেখতে দেখতে সাজার কোণ নজির নেই। কিন্তু একটু পড়তেই অন্যের জন্যে চাপা চাপা সব দেখতে পারেন।

গত গত ২৯ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) রাতের বেলা রাজার বেইডেলি রোড ৭ তলা (গ্রিন কোজি কটেজ) ভবন ঘাগে গনিকাণ্ডের মর্মান্তিক ঘটনা। ? আলেঘট সার্কেনদায়ীধরা ছোঁয়ারবাই? কাবিচারীহয়না?

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায়অধিক অংশ মলা সাক্ষীর অভাবে ঝুলে থাকে। এ ছাড়া প্রয়োজনে কর্মকাণ্ডের মতো রিপোর্ট দিতে হবে দিকরেন, আবার রীদালতে হাজিরহননা আইনজীবীরা বলেছেন, তে অকাণ্ডের রাজ্যের সঙ্গে বা ড়ির ছাঁটাই করা আছে। আদেন।

এ বিষয়ে জানতে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসেট কিউটর (পিপিবিউন) আব্দুল আবদু বাংলা ট্রিবিকে বকতে নন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো মর্মান্তিক জানাবে। তবে এটা ঠিক অগ্নিকাণ্ডের সবগুলো আমার মামলা করা হওনা। ব্যবস্থা নিলে সব ইসতর্ক হবে।

গত কয়েক মিনিটে অগ্নিকাণ্ডের কথায় সাজা হয়নি, এটা সঠিক নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মর্মে যে বেশ কিছু প্রশ্নন্ড সাজা হয়েছে। তিনি, অন্য সাক্ষীরা আদালতে হাজির হন না রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীরা উপস্থিত হতে সমন্বিত কোম্পানীর উপস্থিতি নগদ প্রকাশের শেষ হতে পারে। এর শিকার আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক আচরণের দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী।

তবে অগ্কাণ্ডের ঘোষণার পর কোন প্রশ্নে সাজা হয়, তা সঠিকভাবে বলতে পারেন এই পাবলিক প্রসি পাবলিক প্রসি কিউরিটি

পুড়ে এগিয়ে গ্রিনজি কটেজ ভবন ভে​তারের অবসত্ম ছবি: বাংলা ট্রিবিউন

কয়েক জনে কয়েক মাসের প্র্যাকটিস করেন অ্যা ডভোকেট মীর আলমগীর সাইন। তিনি বাংলাট্রিবিউনকে বলেন, আমারজানামতে র্যন্তে চিহ্নিত করা হয়েছে অগ্নি কাকের প্রশ্ন সাজা হস্ট ইস্টেক্ট করেছি। আর্টিকেল গ্রুপের সংগে যুক্ত নয়, এমন ব্যক্তি থিকওমানসিকভাবে ত্রস্ত হচ্ছে।

জজ আদালতের আইনজীবী আজাদ রহমান বাংলা ত্রিবিউনকে বলেন, অগ্নি ঘটনায় কিছু মিল খুঁজে পাওয়া সবগুলো সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত গঠনও পড়ে যায়। অনেকটাই ধামাচাপা পড়ে।

আইন জনতা বলেন, একই পাল্টাপাল্টি অগ্নিকাণ্ডের কারণের সঙ্গে অনেকটাই স্বতন্ত্র থাকে।

অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে সাধারণ আইনকে আর ক্ষমতা করতেহবেজানিয়েতারেন, উপযুক্তবিচারেরমাধ য় মে ফরার্স সাজার নজির করতে হবে।

'গ্রিন কোজি কটেজ' আগুনে পুড়ে যাওয়ার পরেও আগে, গ্রাফিকস: বাংলা ট্রিবিউন

এ বিষয়ে জানতে ফায়ার ও সিভিল ফেয়ার ডিন্স অধিদতরের অপরাধ (অপারেশন ও মেইনটেন পার্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ২০১৪ অগ্নপে রতি বিরোধী ও নির্বাপণ বিধিমালা স্থগিত করায় আমাদে আমাদের ক্ষমতা অনেকটাই অর্ব্ব করা হয়েছে। আমি না আসামিরা অনেক রাঘব-বোয়াল।

তিনি আরওলেন, অগ্নিকাণ্ডেরঘটনায়মামলাকর বি ষয়টি ভিন্ন ভিন্ন। একজন পুলিশ অফিসার প্রশ্ন করলে তাকে আদালতে নিয়ামিত হাজিরা দিতে হয়। অন্য জেলা থেকে আদালতে উপস্থিত হয়ে প্রশ্ন রিচালনা করতে অনেক কষ্ট হয়।

এছাড়াও পড়ুন  জাতিসংঘের কর্মকর্তা বলেছেন গাজার সাহায্য প্রচেষ্টা 'প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ'

যদি শুধু পুলিশের পোস্টের উপর নমলা করাহ, তাহলেভালোহউল্লেখরেতিবলে না, এজন সাব-ইন্সপেক্টর বদলি অন্যদের কেসতো কয়টা জায়গা থেকে একটা প্রশ্ন করতে পারত। সামাজিক কারণে সাগর দিকে যেতে নিরুৎহিত হচ্ছে।

২০১০সানিমতলিতেকেগেগদামেআগুনলে নন হত ১২৪জন ছবি: সংগৃহীত

ইসলাম অগ্নিকাণ্ডের প্রশ্ন ও বিচার
সামরিক অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে হাতেগোন ধামাচাঁপা পড়ে আছে। এর মধ্যে রয়েছে, ২০১ ০ তিন জুন রাতে পুরাতন ঢা কার নিমতলীতে গোল আগুনে পুনঃ ১২৪ জনের চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে। যদি হয় তবে বিচারক আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে।

২০১২ তারিখে ১০ নভেম্বর ২৪ নভেম্বর আশুলিয়ার এরজহীন ফ্যাশনস সামরিক আগুনে অ্যাক ১১২ এর মৃত্যু হয়। তলাবিশিষ্টনা প্লাজা ধসে গঠন করা হয় ১ হাজার ১৩৬ জন সদস্য।

২০১৯-এর ২০১৯ সালের ২০ তারিখে মোঃ চকবাজার চুড়িহাট চকবাজার চুড়িহাট আটাড়ে লক্ষণ অগ্নিকান্ড ৭১ রমহানাইয়ের পর অবহেলাজনিত মৃত্যু অভিযোগের অভিযোগে তদন্ত আজ বিচার শেষ হয়েছে। নহি তেরর চার বছর শেষ এখন বিচার হয়নি।

২০২১ তারিখে দুই জুন ২৭ জুন সন্ধ্যায় বাজারের 'নিচের ভবন নিচ' বিস্ফোরণ ঘটানো শুরু হয়েছে। বিস্ফোরণের শুরুর ১২ তারিখে মৃত্যু হয়। পুলিশ পুলিশ এখন এখন পর্যন্ত নিশ্চিন্ত করতে পারেনি পুলিশ।

(ফলেছবি)

২০২৩ সালের ৭মার্চগুলির সিদ্দিকবাজারে ব আরটিসি বাসস্ট ডিসকাউন্ট ডিসকাউন্ট ডিসপ্লে একটি বিস্ফোরণে বিস্ফোরণের শুরু। ফায়ার ফায়ার ও হাম লাকিং অভিযোগের রিপোর্টের উপর এখনো দাখিল হচ্ছে।

সবশেষ ২০২৪ তারিখের ২৯ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) লাইক বেইলি রোডে ৭তলা (গ্রি কোজি কটেজ) জবনে আগুন। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গত (১ মার্চ) রতে পুলিশ বাদী হয়ে প্রশ্ন কর। অভিযোগ অভিযোগে অভিযোগ আনা হযেছে।

বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড (ফাইল ছবি)

ভুল অগ্নিকাণ্ডে হয়েছে আমার কথা
১৯৯০ এর সেপ্টেম্বরে ১৭ ডিসেম্বর গামীরপুর গামীপুরে অগ্নিকাণ্ডে জন পুড়ে মারা যান। ১৯৫৫ সালে ইব্রাহিমপুরের লুসাকা অ্যাপারে লসে অগ্নি চণ্ডীকান্ড ১০ মৃত্যু হয়। ১৯৯৬ সালে ঢাকার তাহিদুল জনে ১৪ জন মারা যায়।

১৯৯৭ সালে মিরপুরের তামান্না গার্মে ২৭ জন এবং মিরপুর নম্বর ১ নম্বর রোডের রহমান রহমান রহ মান অ্যাপার আগুনে ২২ জন যান। লিমি টেডে ১২ শ্রমিক অগ্নিকাণ্ডে মারা যায়।

২০০১ সালে মিরপুরের মিকো সোটার লিমিটেডেগুর গুজবে পদদলিত মারা যান ২৪।

২০২৩ স্থানীয় গ্রুপ নিউজ নিউজ সুপার মার্কেটে, বংগবাজারে অগ্নিগন্ড, পুরান দৃশ্য আলুবা জারে একটি ভবনে আগুন ও নারা উত্তেজনা একটি দেওকানে অগ্নিকাণ্ডের একটিতেও গ্রুপ করা হয়েছে।





Source link