প্রায়ই প্রচার যায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে গিয়তে নিখোঁজ বারুদ মৃতদের মালিকানা আছে বাংলাদেশি নমফে রাস্তা ইউরোপে অন্ধকার ভবিষ্যৎ পাওযর্থ আশার অবর্ণনীয় পরিস্থিতি ও নির্ময নির্ম্যা তনে রশেরথীকারই শুধুনয়, জীবন ঝুলন্তকিফেল করেছেন বাংলায় আলোচনা, শুধু গত বছরই (২০ ২৩ ) প্রায় ১৩ হাজার বাংলাদেশি সাদ পাড়ি দিয়ে ইতালি পেয়েছেন।

স্বরাষ্ট্র শিমন্ত্রণালয়বলছে, দেশটিজেলা থকে হারে গঠনভাবে বিদেশে সবচেয়ে বড়।

গত ১৫ এপ্রিল ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপ যাত্ত্ব রাকালে তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকায় আগুন লাগে মারাযান৮বাংলাদেশি

এর আগে গত ৩ নভেম্বর ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূল থেকে এক অবয়স্ক বাংলাদেশিকে উদ্দেশ করে ফরাসী দাব্য সংস্থা ডক্টরসডাউটের বর্ডা রস (এমএসএফ) উদ্ধারকারী জাহাজ জিও ব্যারেন্টস। সমুদ্রপৃষ্ঠের আগে মানব পাচার লালাদের কাছে তিন-চার বন্দি বন হয়।

পাস করা বা সময় নৌকা থেকে উদ্ধার পাওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দল শিকারের ঘাঁট না ঘোঁট।

ইউনারেতথ্য

ইউনানের শরী-বিষয়কসংস্থাইউএনসিআর-এর ৩১ ডিসেম্বর নাগাদ তথ্য দেখা যায়, ২০২৩ সালে ১ এই ৫৭ হাজার ৬৫১ জন ভুমধ্যসাগর পাড়ি ইলি তালিকের উদ্দেশ্যে। অভিযানের মধ্যে বাংলাদেশিআছ সেন ১২ হাজার ৭৭৪ জন—যা বাংলাদেশকে চ তুর্থের অবস্থা নেখেছে এর আগে ২০২২ সালে সমুদ্র পথের পথ ইতালির চেষ পট্টা করে ১৪ হাজার ৯৭১ জন বাংলাদেশি।

সংস্থাটি দেওয়া গত বছরের তথ্য অনুযায়ী, নভেম বারে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি ইতালি ভুমধ্য সাগরদিয়ে।

অপরদিকে ইউরোপের দেশগুলোর সমুদ্রপথে সন্ধানে চেষ্টা করেছেন ২ তারিখ ৭০ হাজার ১৮০ জন এবং নেতা নন হিখোঁ মারার মধ্যে ৩ হাজার ৭৬০ জন।

সমুদ্রপথে যেতে গ্রিস এবং স্পেনে বাংলাদে শিদের সংখ্যা কম।

ইউএনএইচসিআরবলছে, লিবিয়াথেকেযারাসাগরে তা লিযাওয়ারচেস্টাকরেন — তাদের মধ্যে সবচেয়েব এশিব গাংলাদেশ, মিসরসিরিয়ারনাগরিক।

গত ডিসেম্বরে স্লোভেনিয়ার সাথে ইতালির উত্তরের বাইরের ইউনিভার্সিটি ইউএসবি এক্সপ্রেসের অনুপ্রবেশের ১হাজার ৩০০ স্থানীয় আটাকহয়।

পাচারকর্তাপছন্দনৌ পথ

ইউএনএইচসিআরেরতথ্যমতে, স্থলপথেউরোপেশের ক্ষেত্রে সাতটি রুট ব্যবহার করা হয়। শেষ হওয়া শেষ পর্যন্ত টাকা খরচ কইরা চালান যান তুরস্ক লিগ থেকে। কভার করেও টাকা আদায় করা হয়।

দেশের তিন জেলা মানবপাচার 'হটস্পট'

স্বরাষ্ট্রের পাবলিক সিকিউরিটিড ভিশনের ন্যানাল প্ল্যান অব অ্যাকশন প্রিভেনশন অ্যান্ড্রয়েড সাপ্রেশন অবমাননা ট্রাফিকিং এর ২ এফ -২৫সালের কর্মপরিকল্পনা নরহালনাগা প্রতিদনে গত ৩১ ডিসেম্বর হয়—দেশের সিংহাসন মানব পাচারের হটস্পটে ময়না।

এছাড়াও পড়ুন  পিএসজিকে হারিয়ে দিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড

এই রিপোর্টে এখনও পর্যন্ত বলা হয়, দেশটির কানাক্যালে ৮৮৪টিমারুজুহয়েছে। আরও শক্তিশালী এপর্য্যন্ত ৭০থের প্রোফাইল পেইন্ড হাজা আছে। ট্রাইব্যুন করার কথাও বলা হয়েছে গৃহীত জাতীয় কর্মপরিকল্পনায়।

সরকারে নেতৃত্বে মানবপাচারের ওপর জাতীয় গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় প্রথমবারের মতো ২০২২ সালের অক্টোবরের অক্টোবরে চালানো হয়। এবং সাতটি চারটি গ্রুপের মানবপাচার-বর প্রতিরোধী অপরাধ ব্যবহূত অপ্রীতিকর প্রভাব-প্রসারিত করেছে।

কেন কমছে না মানবপাচার

মাদকও রাধবিষয়ক জাতিসংঘের্যাক্যালয় (ইউনাইন) টেড ন্যাশন অন অ্যান্ড্রয়েড ক্রাইম বা ইউএনডিসি) তাদের ২০২০ গ্লোবাল কর্পোরেন্ট অন রাফিকিং-এ, অর্থনৈতিক চাহিদার কারণে মানবপাচার দেশের জন্য সম্পূর্ণরূপে পরিণত হয়েছে যদিও বাংলাদেশ ১৯৯০ এর গোড়ার দিকে। গতের শেষের দিকে দারিদ্র্যের হার প্রায় ৩ ০ শংশত রাসকরেছে, শাওগ্রামী অঞ্চলেবসবাস সহকারী অনেক লোক সীমিত অর্থনৈতিক সুযোগ ও দারিদ্র সীমারই রয়ে গেছে।

এই মন্তব্যে বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সহ উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে ইউরোপের ভালো সুযোগের প ত্রিশ্রুতিদারিদ্র্য সীমারনিচেবসবাসকাদ গরিদ্র্য সীমারনিচেবসকাদ সী মানুষদের পাকা রা প্রলুদ্ধ করে।

কী বলেছেন উত্তরা

অভিবাসন প্রার্থী ও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রশিক্ষক অধ্যক্ষ জালকুণ্ডালসিকদারবলেন, 'ভিবাসীদের মধ্যে অচ্যুত নতাগঠন ভালো দেশ-বিদেশে স্ঙ্গপ করতে হবে। -ছিটি আছে, তাদের আইনের আও বার্তা আনতে প্রয়োজনে সে দেশের সরকার প্রধানদের সাথে আলোচনায় বসতে হবে।'

তিনিআরও বলেন, 'বৈধভাবে প্রশিহয়েগেলেবি দেব যেমন সম্মানজনক ভালো বেতনের সুযোগ আছে, আপনার নিজের জীবনও নিরাপত্তা থাকবে এ বিষয়ে অভিবা নপ্রত্যাশীদের বোঝাতে হবে'

অনিয়মিত বাসন নিয়ে জিলারেন সরা বাংলাদেশ আছে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণা নয়ের ঊতন এক কর্মকর্তা। বর্তমানজাতীয়প্রত্যেককে সহায়তা চেপৌঁছনপ ত্রিটিঅপরাধীকে আফ্রোচেষ্টারকেসরকার

তিনি আরবলেন, মানবপাচারেরঘ্ন্যঅপরাধেরেভ তে রেওবাইরেনারী, পুরুষওশিশুকেবিভিন্নের শোষণে ক্ষেত্র। কারণ বর্তমান এনপিএ এইগুলো মোকাবি বিশেষ ধরনের জো রদিয়েছে।

প্রবাসী কল্যাণেবৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিস্থাপন ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, মানুষ যাতে অব নী ধোক ইউরোপে না যায়, সে জন্য আমরা রাজপথে চেধে চেধে টাকরছি।





Source link