বাংলাদেশি তাসনুভা তাসনুভা তাসুম মিজৌরি সটে ইউনিভ সি ইংলিশ মাস্টার্স তার চাপে একই সাথে গ্র্যাজুয়েট অ্যাটা সিস্ট্যান্ট হিসেবে করছেন। খবরের ট্রু অ্যাটাসটি পরিস্থিতি ভ ইরালহেছে।

খবরটা দিতে গিয়ে তাসনুভা তার পোস্টে লিখেছেন, অনুভূতিটা ঠিক করা হচ্ছে মনে মনে নিজের মতামত জানাতে, পেটের ভেড়ায় প্রজাপতি উড়ে বেড়াতে মেতে উঠতে আমার কাছে অনেকটা কিছু মনে হয়।

যখন আমি গত সেমিস্টারে বিষয়টা নির্ধারন করেছিলাম, তখন আমার প্রফেসরদের কাছে গিয়ে গিইয়্যারদের বল দ্রুত–বেগবেগ রোকেয়ার একশো ব৛র স্থায়ী”সু লতানা'স ড্রিম” বর্তমান সময়ে “বারবি” সিনে মার সাথে ভীষণভাবে দেখতে যায়। এখানে কেউই আগে বেগম রোকেয়ার নাম শোনেন নি, তাই আমার কাছের কাছে “সুলতানা'স ড্রিম” – এর কী এটা নিরী বারবার বলতে হয়েছে। আমার আমেরিকান প্রফেসরা বেগম রোকেয়ার ভুয়সী প্রশংসা করছেন এবং তারা হারাচ্ছেন জিল ম্যানের “এবং তারা হারাচ্ছেন জিল ম্যানের” স্থায়ী প্রম ফেমিনিস্ট ইউটোট সায়েন্স ফিকশন যা ১১ ১৫ বছর প্রমাণিত হয়েছিল। , তারাযারপরনাইওবাকহেন!

বাংলা ত্রিবিত্রী তাস হয় তার সাথে কেন তার মনেরও— বেগম রোকেয়াকে ও খুলা স্বপ্নে রকে দিয়ে চিকে দেওয়া যেতে পারে প্রশ্ন করতে, আমি নিজের প্রকৃতপক্ষে থিসি বিষে বেগম হিসাবে রোকেয়ার এবং নিদা'স ড্রিম বারেসিনেমাকে নিয়ে বিদেশি আমা ঍ পেফেসরদের সাথে নারী ও বেগম রোকেয়া বিষয়ে কথা বলা হয়েছে। এভাবে ভাবছে একশ বছর পরে, বিষয়টা বেশ ইন্টারেস্টিং।

তিনি বলেন, আমি চেষ্টা করি আমার দেশের সাহি ও সংস্কৃতিকে, আমি আমার সাথে সম্পৃক্ত করতে পারি।

আর এর ফলাহা, তারভাইজারমিস্টার এক নতুন তথ্যের ডিজাইন করেছেন তিনি সিলেবাসে রোকেয়ার “সুলতানা'স ড্রিম” পাঠ করছেন।

খবরটা প্রচারের পরের অনুভূতি জানাতে তাসনুভা লেখেন , আমার আরকুশল ছিল না, আমি শুধু ভাবছি আমি আমেরিকার মিজৌরি নামক রাজ্যের একটা বিশ্বর্যালয়ের ইংরেজি ছাত্ররা বেগম রোকেয়া রবে, তার লেখা বইগুলো। আমার মত তুচ্ছ-ষধে। একটা মানুষ যে বেগম রোকেয়ার সিলেবাসে ভুক্তির মাধ্‌দ যম হতে পারে এই আনন্দে আমি খুলতে বোঝে ঝরনার শুরুনা। যার জন্য আমি আজকে অন্তরে থাকতে রাহে, এতদূরে পারাহা ধরেসেদা ​​দেখছি, তার মালবা নালি নারী হিসেবে কোন শোধ করতে পারবো। না.. স্বস্তি পাচ্ছ যে তাকে ভিনদেশি ছাত্ররা চিনবে, জানবে।

এছাড়াও পড়ুন  আমারি ঢাকা নতুন হোটেল ম্যানেজার হিসেবে গভন্দ জোশীকে নিয়োগ দিয়েছে





Source link