একই জাতীয় মহামারী রেশ কাটতে-নাকাট শুরু করা ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। আবার একই সময়ে অনুষ্ঠেয় দেশ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাগতিক স্থিরতা, মুদ্রাফীতি সহ বিবিধ মানুষে এমন বহুবিধ মানুষ এমনিতেই বহুবিধ বষ্টে এর উপর যোগ হয়েছে। এ আমার ' মড়ার ওপর খাড়ার ঘা'।

শুধু আর ১৫ দিন পরেই রহম মাগফেরাত নাজাতের ব র্তাবাহকমাসপত্রমজান। পরিস্থিতির সংবাদের কাছে রমজানের বিশেষতা অসমীম। বেশ পরে কে মাধ্যমে লাকনিপ রজিয়ান পণ্‌র দমের দমের লাগামহীন কষ্টের কথা ও মধ্যবিত্তনিম্নমকেদন যৌবন বিত্তের কষ্টের কথাবার্তা। বর রবারউঠেসেএসবপ্রতিবেদনে এত সংবাদের পরও স ইন্ডিকেট খোঁচা মেশা থাক, আমার সিন্ডিকেট জেনদিন দিন রুপনিচ্ছে!

একদিকে সাধারণ মানুষের-হুতাশ, অন্যদৌকে প্রতি সাধারণ মানুষের অসন্তোষ বাড়তে। কিন্তু গত বছরের সরকার গঠনের পর থেকে আজ অবধি নি এমন পণ্যের দাম যে তার মালিকানা তার লগাম টেনে চলে যাচ্ছে।

বিগত কয়েক বছরের নিত্যপ্রয়োজনীয় দামের পর্যালোচনা পর্যন্ত দেখা যায়, চাল ডাল পেঁয়াজ রসুন তেল চাসহিতদিনিতপণ্যেরদাম আগেরদামথেকথ্যাকবেদা মআগেরদামথেক চক্রাকারে দুগুণ থেকে তিনগুণ থেকে তিনগুণ হয়েছে। তাই মনে করা উচিত আইন প্রয়োগের মাধ্যমে এ চক্কর মূলোৎপাটন করে শিকড় উপড়ে ফেলা।

বিভিন্ন বাজারের বাজার এবং সংবাদ মাধ্যমের তথ্যের তথ্য জানা যায়, ২০০৯ সালে চালের দাম ছিল ৩৫-৩৬ টাকা, সে চালের দাম বর্তমানে বেড – ২৩টাকা, বর্তমানে দামেডেমবেড ৩ ছিল ৫৫-৬৫ টাকা। ৫০-৬০ টাকা, বর্তমানে দা মেড বেড প্রতি কেজি ১০০-১১০ টাকা। ওখাড়ি পেয়াজ, মরিচের বাজার অস্বাভা বিকিভাবে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে। খুঁটি কেজি ১৬৮ উপর ভিত্তি করে দাম নিবে সেসব ক্রেতার বিরুদ্ধাচারণ গ্রহণ করুন। চিনি- ২০০৯ সালে আদানিকৃত একজি চিনির দাম ছিল ৫২-৫৪টাকা, বর্তমা নেসেইচিবিক্রিহিং কে ১৩৫ থেকে ১৪০ টকায় যারা মাছ ডিম সবজি। দাম ঊর্ধ্বমু খি।

গরুর আফ্রিকা অতলাঘোষিতভাবে ওপরের ওপর মানুষের খাবার হয়ে গেছে। মধ্যবিত্তনিম্নমধ্যবিত্তমান শুষএজবানকিংবা কৌরক নিজে পান। তবে পরে পর পর আলুর দাও উদ্যমে লাগামহি নন। মৌস তুমকে হয় সবজির মৌসুম। ঘটনাবক্তা বিস্তৃত যওয়ার অজুহাতে শাক সবজি সহ ক্ষমতাশীল পার্টির দাবি কয়েকগুণছে। সাধারণ ক্ষমতার কৃষক নয্যামূল্য থেকে সর্ব্বদা বয়িত হয়েছে। সেখানেও মধ্যস্বত্বভোগী অধুধু সিন ডি বেশৎপর সাধু অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনি আইনান সুগ ব্যবস্থা চিহ্ন পড়ে না।

এছাড়াও পড়ুন  সুন্দরবনে আগুন: ধোঁয়া জলই পানি চিটানো হচ্‌ করছে

বিশ্ব সহকর্মী বিশ্বস্তরমজানকে কেন্দ্র করে রোজাদের সম্মানে মালিকানা নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য ৫০-৭৫ শতাংশ পর্যন্ত দেন। বৃহৎ রাজনীতি সংখ্য গরিষ্ঠ রাষ্ট্র। দেশ রমজান এলেই অনেক কাজ দামাসল্য কয়েকগণে। ব্যবসায়ীদের।

মানুষ হওয়া উচিত সব কিছু নিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া তরুন তন্ডিত সিন্ডেকেটগুলিকে পণ্য সরবরাহ করা, দ্রব্য যৌমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে মোবাইল ক্ষমতায়ন, মজুদদারীকঠোর ভাবে ভোলোমন করা, বাজার মনিটরিংজোর দাড়, কৃষক আত্মহত্যার নিয়ন্ত্রণ করা, একক নেতার পাশের ব্যবসায়ী বিশেষটুসুসুদ্দেওয়ান, চেঁচামেচি উদ্যোগকে গ্রহণ করা। বরং অতিরিক্ত নিপ্রয়োজ্য পণ্যের ক্ষেত্রে বিশেষ ভর্তুকি তেওয়াসহ সিন্ডিকেটেদের আইসেন্স বাতিল করা তাদের দ্রুত আইনের জেলে জরিমানার বিধায়ক নিশ্চিত করতে দ্রব্য দ্রম্য তুল্যের ঊর্দ্ধে তিপার আস্তিক জনমনে। লাউ সেই কদুই' থেকে। সাধারণ মানুষ নীরবে কান্না করবে।





Source link