এক-দুই কোটি কোটি টাকা নয়, ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন আমার প্রয়াত চেয়ারম ক্যান লফুর রহমানের মেয়ে শাযরেহ অভিযোগ আনেন্স ট্রাক বিরুদ্ধে নয়, জাল-জালিয়াক রে এই টাকা আত্মসাৎ করেছেন নিজের বড় বোন ট্রান্সফার বর্তমান প্রধান নেতাদের। ক্ষমতাসীন সমিমিন রহমান ও মা বর্তমান শাহাখ মমকনাজ রহন। কিন্তু আদালত শুনানি লোককর্তৃক পাঁচ কর্পোরেশনের জন্য মমরমিন মজুর করে। জামিনে শর্ত দেওয়া হয়— আদালতে তাদের পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। এ কারণে আদালতে তাদের বাতিল করে দেওয়ার জন্য জারি করেছে।

মধ্যবর্তী সময়ে পাঁচ নেতাকে লক্ষ্য করা মূল তিন আসামি এখনও পলাতক ট্রামম্যান্স। তারা আবার-ট্রান্সমগ্রুপেরচেয়ারওপ রয়াত লত লিফ রহমানের স্ত্রী শাহনাজ রহমান, প্রনয়ন নির্বধি কর্মকর্তা লতিফুর রহমানের বড় মেয় সিমিন রহমান ও সিমিন রহমানের ছেলে যারেফ রমান। পুলিশিরা বলেছেন, পিনমামলাহয়েছে।

পুলিশ বরো অব ইনভেস্টিগেশনের প্রধান পিটারিক তাজিবন কুমার মজুমদার বাংলা ত্রিবিউনকে বলবেন, 'মামলা হয়েছে আইন অনুযায়ী। '

নিরাপত্তাসংলিষ্ট একটিসূত্রজানায়, আসামিদেরগ্রেফতারের ছাত্রদের জন্য সংগ্রামের চেষ্টা করা হচ্ছে। তাদের শনাক্তের চেষ্টা করার চেষ্টা করা হয়েছে। সন্দেহভাজন সন্দেহভাজন অভিযোগের সমাধান করছেন, আসামিরা এখনও অবস্থান করছেন। পরের গত ২২ তারিখ বিকাল সড়ে ৫টা থেকে ট্রান্সকম প্লাসের ট্রান্সকম ট্রান্সক রহমানের মোবাইল ফোনটি বন্ধ রয়েছে।

আপনাকে মনের মতলবে ব্যাখ্যা করুন, আসামিরা বিদেব চেষ্টা করুন।

গত বৃহস্পতিবার (২২) ট্রান্সকম গ্রু প্যান্যান্স (করপোরেট ফায়ার) কামরুল হাসান ম্যাওআব্দ আব্দল আমামুন, আইনপদেস্তাফরুজা ম নাভূঁইয়া, আবুইউসুফমো। সিক এবং সহ-কোম্পানিসেক্রেটারিমোহাম্মদম সাদ্দেককে পুলিশ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস টিগেশন (পিবিআই)। মেঘের দিন দুপুর পৌষ ১২টার দিকে রাজধানী গুলশা গুলশা নন ভক্ত ট্রান্সক আটরম চেয়া রমন, প্রধান নির্বাচক কর্মকর্তা ও পঞ্চায়েত কর্মকতা। আপনি কন্সকমেরের জন ট্রাকিং এর জন শাযরেহ ব্যাখ্যা করেন।

হম রণ মারা যাওয়া পরের দেওয়া ট্রান্সকমের টার কট আই কোড ট্রান্সকমের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে করতে বাটোয়ারা রিক ভাগর ভাগর ভাগে লতিফুর রহমান থাকতেই ট্রান্সপ্লেতে গুরত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে বড় মেয়ে সিম ইন রহমান অনেক সম্পৃক্ত নিজের করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ।

প্রথম ধরায় অভিযোগের অভিযোগে ছোট মেয়ে শারেহ বলেছে, 'আমার বাবা লতিফুর রহমান তার জীবদ্দশায় টনসম লিমিডের ২৩ হাজার ৬০০টি শেয়ারের মালিকথাকথাকা স্থায়ী সেটক দীর্ঘ ২০২০সাজুলাইমারাজারনসাল এর ১জুলাইমারাযরনসাল এর ১জুলাইমারাযান৷ থাকব অস্থায়ী গ এক বছর আগে তিনি কুমিল্লাতে অবস্থান করছেন। ট্রান্সফার করে হস্তগত করার হীন অসৎ উদ্দেশ্যে এক নম্বর আসামি ২ থেকে ৫ নম্বর আসামিদের (ট্রান্সকম কর্ম) প্রত্যক্ষ যোগে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে তিন নম্বর টিপ ১১৭ (হস্তান তর দলিল)সহ আরও গুরুত্বপূর্ণ শওয়ারে ট্রান্সফারের বিভিন্ন দলিলপত্র আমার ভাইয়ের অজ্ঞেয় তসারে বিভিন্ন সময়ে আমার সভাসদ ও উত্তরপত্রের পর জাল-জালিয়াত তিরের মাধ্যমে কার্ড করা ৩ নম্বর নম্বর আসামি (কামরুল হাসান) রেজিস্ট্রার অব জয়েন স্টক কোম্পানি অ অ্যান্ড ফার্ মসেজ জমা দেয়। এক আসামি (সিমিন রদ মান) থেকে আদর্শভাবে লাভব প্রচারের উদ্দেশ্যে ৪ ও ৫ নম্বর আসামি (হাম্মদ ম ওসাদ্দেক ও আবু ইউসুফ মো. রিক) জাল-জালিয়াতি। র মাধ্যমে রূপ করা কলে সাক্ষী হিসাবে সে করতান'

এছাড়াও পড়ুন  ডাবলিনে স্টারডাস্ট ফায়ার তদন্তের রায় - বিবিসি নিউজ

শাযরেহকমামলারএজাহারেবলেছেন,আসামিরাপরস্ পরষ যন্ত্র আমার, আমার কাছের, এবং আমার ভাইয়েরে সই জাল করে নিজেরাই ১১৭-তে সই করেন। ) ১৪ মে ভাগ্যক্রমে আমাকে, 'আপনি আপনার সহ আপনার ভাইবোনদের শেয়ার হস তান্তরকারে ব্রাদার। পরে আমি জয়েন স্টক থেকে শের হস্তান্তরের নথীপত্র সংগ্রহ করি। ওয়ালিউর রহমানকে চার হাজার ২৭০টি শেয য় চারার শেয়র এবং এক নম্বরে আসামিকে (সিমিন রমান) ১৪ হাজার ১৬০টি শেয়ার হস্তান্তর করেছেন মর্মে ৩ নম্বর আসামি কামরুল শেয়ার হস্তান্তর সংকর্ রান্ত দলিল দাল করেছেন।'

শাযরেহকমালার এজাহারেবলেন, সময়ই আমি তার ভাই আমার ভাই আপনার হস্তান্তর সংক্রান্তি- ১৭ লিট সই করে টিপসই প্রদান করি। না করে আমাদের সই জাল কর শেয়ার হস্তগত করেছেন।'

দ্বিতীয় কোয়াজর এজায় শারেহ জরিপ বলুন, অন্যান্য উত্তরহারী আমার কাছে আমি সব এবং অবরর স্থাবর রাজনৈতিক শরীয়া আইন অনুযায়ী। নিজের বিকল্পে হস্তগত করার অসৎ উদ্দেশ্যে ৩-৫ নম্বর আস আমির (ফখরুজ্জআমা নভুইয়া ও যারাইফ আয়াত স্বাক্ষর) আমির হযোজিত জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ডিড অব সেটলম পেন্টকরেন। আসামিরা আমার দুই ছেলে যোহেব আসরাকে বলেছে এবং মিকাই ইমান ঠিক করে সে জাল নিজের ডিড অবলম্বে সাক্ষীর কলাম সেয়েছে। সঙ্গে শাহনাজ খনওকোনোকা লেডিঅবসেটলমিট সম্পাদিতহনিট সম্পাদিতহনি।

শাযরেহকমামলায়অভিযোগকরেন, আসামিরাঅসৎওস হাধহু উপায় অবলম্বন করে আমাকে এবং আমার ভাইকে আমার পিতৃস্থানে যাও— যার মূল্য আনুমানিক ১০ কোটিকাটাবাতারবেশি, নিজেরনামেকুক ব্ষাগত করার জন্য অপ্রীতিকর জাল ডিড সেট অবলম্বন সফটওয়্যার পাম্পা ডেন'।

শাযরেহকবলেন, 'কথিতডিঅবসেটলমেটঅস্ত্বের বিষয়ে আমি প্রথম জানতে পারি ৩ ও ৪ নম্বর আসামি রা (ফখরুল ভুইয়া ও কামরুল হাসান) কাছে, যখন গত বছর ১৪ মে তাদের কাছে আমার সন্তানের কাছে শেয়ার বণ্টনের উত্তরসূরি অগ্রগতি হয়েছে, তার খোঁজ নেই। আমি এই জাল দলিলের গঠন পই।'

শাহরেহকেরঅভিযোগ, ৩নম্বরআসামি(ফখরুল)অপ কর স্মের ভাগ হিসেবে ২০২১ সালে কোম্পানি একট সে কিউটিভ ডিরেক্টর (করপোরেট অ্যাফেয়ার্স-লিগ্যা ল) হিসেবে প্রমোশন পায়। হন এবং ১০০টি শেয়ার দুই নম্বর আসামি আর (শাহনাজ রহমান) কাছ থেকে অভিহিত মূল্যে খরিদ করে না, যা বেআইনি'।

তৃতীয়মালায়শাযরেহটবলেন, আমার পিজিতাবিত চার্ট অন্য প্রাইম ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, আন্ট ড্যার্নব্যাংক, ঢাকাব্যাংক, আইডিএলসিফাইন সলি মিটেড, ন্যাশনালহাউজিংফাইন অ্যান্ড ইনভেস এ্যান্স এ্যান্ডামেলমিটেড, কর্মাশিয়ালসি ব্যাঙ্ক, আঙ্কেক্স ব্যাংক বিভিন্ন অ্যাকাউ বিভিন না অ্যাকাউ ন্ট এবং এফডিআরে প্রায় একশ কোটি টাকা খেখে আমি সহ আরও আমার কাছের কথা বলুন। দুই নম্বর (সিমিন) রাক) আসামি আমার র তিরারের প্রায় একশ' কোটি টাকা সব ওয়ারিশের মধ্যে বন্টন না করে আত্মসাৎ করার জন্য উন্মুক্ত উ দ্রদেশে অন্যান্য আসামির সহহ যোগিপাত্র আমার পিতার কাছে নিজের পর অ্যাকাউন্ টেপ পাসন। পরবর্তীকালে এক নম্বর আসামি (শানাজ রহমান) ) যে, এক নম্বর আসামি দুই নম্বর আসামিকে ট্রান্সকম লিমিটেডের মেজরিটি শেয়ার পইয়ে দয়ে এবং ট্রান্সকম প্ল্যাকে আধিপত্য পধারম অনুষ্ঠানের অপ্রতিরোধ্য উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজে অবস্থানে বিশ্বাসভঙ্গ কর আত্মসাৎ করেছেন।





Source link