বছর তিনেক আগে মায়ে রদিনে প্রথম প্রথম আলোক আলোকিত শিশু রুজ কাশেম জামিরা। মিউ বকুকে প্রেমের সঙ্গে শেষ নিশ্চিন্তে ঢাকা মেকেল কলেজ মর্গে পরে বিবর্ণ 'পুতুল'। যদিও স্ত্রী সনতান ছেড়ে বাবাও নেফি। গত বৃহস্পতিবারত নেটওয়ার্কে বেইলি রো গ্রিন কোজি কটেজে লাগা আগুনে এক সঙ্গে মারা পাব হেরস।

এর আগে উত্তরে উত্তরে ঢাকার সময় গমের মর গেরমেঝইয়েরাখতে দেবতাগিয়েশি দিয়েশুটিগি দিয়েছিল। শিশ কুটির বুকে সাঁটানো লেখা ছিল। অজ্ঞাতনামা।

ঝুঁঝুঁটিবাঁধা, ধূসরঙ্গের হাফহাতাগেঞ্জিআ রন লীপায়জামাপরা। পায়েরমোজাটি আধপরা, নাকরে পড়ে মরে আছে কালি। তবে কোন অংশে আগুন জ্বলে গেছে। কারওপরিচয়শনক্যাহা নিনি।

তবে আগুন লাগার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর রাত ১০টার দিকে শিশুর আলম হেলালি রুজকে শানা করেন। শাহজালাল সহকারী রাজস্ব কর্মাকেরা নীলের পানগাঁও শুল্ক বিভাগের কর্মরত ছিলেন। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাস করতেন।

শিশু খালা মুক্তারুনসা হেলালি বলেন, সাগরে দক্ষিণে গোড়া থেকে মরিদেহ নিয়ে তারা কক্সবাজারের উখিয়ায় তাদের লাশ আনা হয়।

মুক্তিরুনসাজানান, ফিরুজমাহেরুনজ ন্দিন মদিন১৪সেপ্টেম্বর। একই সপ্তাহের ফাইরুজ জন্মদিন।

এদিক ওদিক উখিয়া পশ্চিম মরিচ কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে সক্রিয় বেইলি রোডে অগ্নিক ডান্ডেনিহতশাহজালাল চান্দে, স্ত্রীমেহেরুননিস, ত্রিমেহেরিকুননিস ও ৪ বছরের মেয়ে ফায়রুজ কাশেম জ্যামিরাকে পশ্চিম মরিচ কাশেম জমে দ্যা মিরাকে পশ্চিম মরিচের স্থানীয় কাশেম কাশেমকে ত্রিনিবাসে কাকে হবু মরিচের স্থানীয় সংগঠিত করা হয়েছে।

সকালের ১২ তারিখে মরিচ্যা সদস্য স্মারক উচ্চবিদ্যালয় এর দ্বিতীয়া জানাজা পাওয়ার জালাল ও তার শাহ্ মেয়েকে দাফন করা শমেমরাকে দাফন করা হয়েছে শনিবার রাতে জামী মেহেরা নিসার কবরে কবরস্থান রাত্রে দাফন রাত্রি মরিচ্যাবারা। করা হয়।

জানাযার পূর্বে আমাদের জীবন কর্মের স্মৃতিচারণ করেছেন শাহ জালালের বাবা বীর বীর মুক্তি আবূল কাশেম, উখিয়া-টেকনাফের সদস্য সদস্য আবদুর রহমান, আওয়ামী লীগের সদস্য সাধারন ওপালং ইউনিয়নের সদস্য সাধারন প্রার্থী, চৌধুরী ঝিলং উলিয়া উপজেলা চেয়ারম্যা ন জাহাঙ্গীর কবির, চৌধুরী ঝিলঙ্গের চেয়ারম্যা না , হলদিয়া পালং ইউনিউয়ের চৌরচ্যা মারমান ইমরুল কায়েসহ স্থানীয় সদস্য ও সদ স্যারা।

এর আগে সকাল থেকে দূরান্ত থেকে দূরবর্তীদের এক নজরে দেখতে দেখতে দূর দূরান্তের মানুষগুলো।

মরদেহ কক্সবাজার ওয়ার্ডবিদারক পরিদর্শক পরতিরিষ্টিহ। সকালের রাত ১১টা অন্তর অন্তর অবস্থান হ যজা জানান।

কাস্টমস ইক্টর শাহ জালাল রাজনৈতিক নারায়ণগস্ট পানগাঁও কামস অফিসে কর্মরত ছিলেন ৩য় ছুটি পেয়েছিলেন ভোর রাতে কা থেকে স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে খাগড়া ভ্রমর ভাইয়ের কথা ছিল। তে সুখয় নিহ তানতারা।

অগ্নিকাণ্ডে২৪ঘণ্টাঅতিবাহিতহওয়ারপরওতাদেব দেহর অজ্ঞাত হিসাবে ঢাকা বারাক্যাগ (ঢামেক) সক কাতালের প্রয়োজনের গোলমর্গ ছিল। পরে শুক্র রাত ৩ মরদেহ শনাক্ত করেন স্বজনরা।


শাকিল/সাএ

বিডি২৪লাইভ দৈনিক সংবাদপত্র



Source link