উন্নত চিকিৎসা সেবা ও স্বাস্থ্য এই মাকাঠিতে ২০১৬, তিন দেশের মধ্যে তার দেশগুলো ভালো আছে। সামাজিক অগ্রগতি সংকেত নিয়ে ১৩৩টি দেশের ওপর সোশ্যাল প্রোগ্রেস-এ তথ্য প্রমাণ আসে।
উন্নত চিকিৎসা সেবা ও স্বাস্থ্য এই মাকাঠিতে ২০১৬, তিন দেশের মধ্যে তার দেশগুলো ভালো আছে। সামাজিক অগ্রগতি সংকেত নিয়ে ১৩৩টি দেশের ওপর সোশ্যাল প্রোগ্রেস-এ তথ্য প্রমাণ আসে।
তবে ১২টি বিবেচ্য বিষয়ের মধ্যে ভালো করতে পারবে না ৫৭ বিচার ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে 'স্বল্প সামাজিক সামাজিক সংগঠনের দেশ' ১০১তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণের অন্য দেশগুলির মধ্যে ভারত ও এশিয়ার যথাক্রমে ৯৮ ও ১১৩ অবস্থানে রয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা, তথ্য ও যোগাযোগের সুযোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পক্ষে চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান সোশ্যাল প্রোগ্রেস ইমপারেটিভ এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রমাণ করেছে।
৯০.০৯ পয়েন্ট পাওয়ার উপরে রয়েছে ফিনল্যান্ড। কানাডা, ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া এবং সুইজারল্যান্ড। ১৯য় ১৯তম অবস্থানে রয়েছে।
ধর্মীয় চাহিদা, জনকল্যাণ এবং সুযোগ – এই প্রধান কেন্দ্রিক বিষয় নিয়ে সামাজিক সামাজিক অগ্রগতি চিহ্নিত করা হয়েছে। এই প্রধান বিষয় আবার ১২টি অংশ রয়েছে। সুবিধা প্রদান: ব্যবস্থা, প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা, পানীয় জল, পয়ঃনিষ্কাশন, আশ্রয়ঃ নিরাপত্তা, প্রাথমিক জ্ঞানের সুযোগ, তথ্য ও যোগাযোগের সুযোগ, স্বাস্থ্য, পরিবেশের মান, ব্যক্তিগত অধিকার, ব্যক্তিগত ও পছন্দ, ধৈর্য ও অন্তর্ভুক্তি এবং উচ্চতর সুযোগ।
গবেষণার নীতি অনুযায়ী, মানবিক চাহিদা পূরণ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা বাংলাদেশ ভালো করেছে। এছাড়াও, জনগণের জন্য নিরাপদ করতে অনেক সুযোগ তৈরি করতে পারে। জনকল্যাণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শীর্ষে রয়েছে প্রাথমিক জ্ঞানের সুযোগ। কিন্তু পিছিয়ে রয়েছে পরিবেশের ক্ষেত্রে।
মান এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা যেটি পরিস্থিতি উন্নত করেছে বাংলাদেশ তার মধ্যে। স্বাস্থ্যের দিক থেকেও ভালো করেছে বাংলাদেশ। জাপান ও ইতালি।
৮৩তম অবস্থানে শ্রীলঙ্কা 'নিম্নমধ্যের সামাজিক সামাজিক অগ্রগতির দেশ' রয়েছে। চাই ১৩২তম হয়ে আফগানিস্তান 'অতি স্বল্প সামাজিক সামাজিক অগ্রগতি'-র দেশ রয়েছে।
এই প্রকাশের সোশ্যাল প্রোগ্রেস বিষয়ে ইপারেটিভ-এর সৃষ্টিকর্তা মাইকেল গ্রিন মন্তব্য করেন, “সামাজিক অগ্রগতির নির্দেশনা যে জিডিপি-ই সব নয়।