কিং ভুটান জিগমে খেসার নামগিল ওয়াংচাক মঙ্গলবার মহা কুম্ভ পরিদর্শন করেছেন এবং ত্রিভেনী সংগম ভ্রমণ করেছিলেন।
উত্তর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিবাথের সাথে রাজা নিমজ্জন করার আগে “আরঘ্যা” এর মতো একটি অনুষ্ঠান করেছিলেন। ওয়াংচুক ভুটানের traditional তিহ্যবাহী পোশাক পরেছিলেন যখন তিনি বিমানটিতে প্রবেশ করেছিলেন, তখন তিনি দীর্ঘ তিব্বতীয় লাল ফুলের কুর্তা এবং পায়জামায় পরিণত হন।
ওয়াংচুক এবং আদসনাথ উত্তর রাজ্য মন্ত্রিপরিষদ মন্ত্রী স্বাতান্ত্রা দেব সিং এবং নন্দ গোপাল গুপ্ত, পাশাপাশি বিষ্ণুশস্বামী বিভাগের নেতা জগদগুরু সান্টোশ দাশ মহারাজ, সাতুয়া বাবা নামেও পরিচিত।
সরকারী বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আদনতানাতও তাকে ত্রিভেনী সংগম -এ অনুষ্ঠিত আচার ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠানের জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন।
পরবর্তীকালে, রাজা ভুটান সম্মানিত অক্ষয়েবত পরিদর্শন করেছিলেন, যা হিন্দু ধর্মের চিরন্তন প্রতীক এবং বেড হনুমান মন্দিরের প্রতীক ছিল। দুই নেতা ডিজিটাল মহা কুম্ভ অভিজ্ঞতা কেন্দ্রটিও অনুসন্ধান করেছিলেন। রাজা সোমবার থিম্পু থেকে লখনউতে এসে পৌঁছেছিলেন, তিনি সিএম অ্যাডিথানাথ দ্বারা উষ্ণভাবে গ্রহণ করেছিলেন এবং তারপরে তীর্থযাত্রার জন্য প্রয়াগরাজ অব্যাহত রেখেছিলেন।
কিং ভুটান সোমবার লেসিনে পৌঁছেছিলেন এবং শিল্পীর সাংস্কৃতিক অভিনয় দ্বারা স্বাগত জানানো হয়েছিল। পরে তিনি রাজ ভাবনে পৌঁছেছিলেন এবং গভর্নর আনন্দিবেন প্যাটেল দ্বারা আয়োজিত হন। তিনি গান্ধী গান্ধীর মূর্তিকে শ্রদ্ধা জানান।
গভর্নর ও মুখ্যমন্ত্রী ভারত ভুটান ও রাজার মধ্যে সম্পর্কের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। সরকার বলেছে যে রাজার অ্যাক্সেস ভারতের বন্ধুত্ব এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ককে আরও জোরদার করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে প্রমাণিত হবে।
ভুটানের রাজা ও রানী ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দিল্লি সফর করেছিলেন। ২০২৪ সালের মার্চ মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রথম “দ্রুক গ্যালপো পদক” ছিলেন তার সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান (দ্রুক গ্যালপো “(দ্রুক গিয়ালপোর কমান্ড) দিয়ে ভুটানের প্রথম নেতা ভূষিত করেছিলেন।
মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় মহা কুম্ভিতে ৫.৪ মিলিয়নেরও বেশি দেবতা পড়েছিলেন। সামগ্রিকভাবে, ১৩ ই জানুয়ারী বৃহত এক্সপো শুরু হওয়ার পর থেকে ৩ 37৫ বিলিয়ন ডেডিকেটর পবিত্র হওয়ার প্রবণতা পোষণ করেছেন।
মহা কুম্ভ 26 ফেব্রুয়ারি একটি ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছেছিলেন।
(ট্যাগস্টোট্রান্সলেট)
উৎস লিঙ্ক
