জেলা শিক্ষা প্রাথমিক গোলাম মাওলা আড়াই গ্রামের বেশি সময় আগে যোগদানের পর অফিসের রেস্টরুমকে ব্যবহার করছেন বাসভবনের মতো।
পঞ্চম গ্রেডের এই কর্মকর্তা প্রতি সদস্য ছুটিসা তহবিল থেকে বা ভাড়া নকশা ২৪ গত ৩০৭ মার্চ ৭টা ৩৩ হাজার ৪১০ টাকা বাস ভাড়াও থাকতে থাকতে নিজের দপ্তরের শীতাতপ নিয়ন্ত্রে রুম যদিও রেস্টরুম ভাড়া হিসাবে একটি টাকাও জমা দেননি বিয়ে বন্ধাগারে।
অবশ্য গোলাম মাওলার দাবি, রেস্টরুমটি ভাড়া রোজ হিসাবে ১০০ টাকা করে জমা দেওয়া কিন্তু তার সপক্ষে কোনো ঘটনা দেখতে পারেন।
শুধু এই একটিঅনিয়মইন, বদলি, পদায়নও কায়দায় শিক্ষকদের কাছে থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ সরকার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মাওলার বিরুদ্ধে অব্যাহত রয়েছে আত্মসাতের অভিযোগ। অধিকারভোগী শিক্ষকরা বলেছেন, বিগত রাজনৈতিক রাজনৈতিক আদর্শে হবিগঞ্জের একজন সংসদসদস্যের ব্যাক্তিগত সহকারী (পিএস), সাধারণ শিক্ষক ও উপজেলা শিক্ষাকে নিয়ে সিন্ডিকেট বিনিয়োগের বটবৃক্ষে কাছে গোলাম মাওলা।
সরকার পরিবর্তন তার অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধহয় দোতলা বাড়ি ও গাড়ির বাইরে এ শিক্ষা প্রশাসন দুর্নীতিতে পিছিয়ে নেই দপ্তরের প্রধান অফিস সহকারীনজরুল ইসলামও। তারও একটি আবাসিক এলাকায় রয়েছে। গোলাম মাওলা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা নেতার পদে হবিগঞ্জে যোগ দেন ২০২২ ১১ এপ্রিল।
আত্মতত্ত্ব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বেশ নিয়োগ শিক্ষক অভিযোগ করেন, যোগদানের পর তানিয়মবির্ভূতভাবেশিক্ষকদেরবদলি, দেশি ও প্রতিস্থাপন বাণিজ্য শুরু করেন গোলামমাওলা জেলা বা থানা সদর থেকে আইনের দূরত্ব ও অবস্থান অনুযায়ী বদলিতে শিক্ষকদের কাছ থেকে তিনি ৫০ হাজার থেকে ২ টাকা টাকা করে ঘুষ।
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতে ২০২২ ৮ ডিসেম্বর ও গণশিক্ষা কর্মসূচি দেশ শিক্ষকদের ডেপুটেশন (সংযুক্তি) আদেশ কিন্তু গোলাম মাওলা আদেশের তোয়াক্কা না করে অফিস আদেশ ২০২৩ দেশ ৫ জানুয়ারি আজমিরীগঞ্জ একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকাকে সহায়তার ডেপুটেশনে তার দপ্তরে নিয়ে আবার এর পরেই টিকেট শিকার সঙ্গে গোলাম মাওলার সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন আপনার কাছে রিপোর্ট প্রকাশ হলে শিক্ষিকাকে ফেরত স্কুলে বালি করা হয়। খোঁজেজানাযায়, প্রায় দুই বছর আগে অনলাইনে শিক্ষক বদলি প্রক্রিয়া শুরু হয়।
একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তা শেষ করা বদলি অবস্থান পরও আদেশ জারির শেষ বেলায় স্কুল কলেজের অফিসে ডেকে আনেন গোলামমাওলা ছোটখাটো ভুলভ্রান্তি ধরে আবেদন বাতিল মেনে চলুন শিক্ষকদের মোটা অঙ্কের কাছ থেকে বের করা তিনি।
শিক্ষানচৌধুরীবলেন, গত বছরমার্চে সহকারী শিক্ষিকা সুনীতি বালা দাস, মনিকা রায়, পলি রাণী মোদক, কাজী আফরোজা বেগম ও সমাপ্তি রায় অনলাইনে বদলির আবেদন করেন সদস্য গোলাম মাওলার দাবি করা না পারায় সেশন শেষ হয়ে গেছে অজুহাতে তাদের আবেদন বাতিল করে দেওয়া হয়।
শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মাওলার আরও অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য আলোচনার জন্য চৌধুরী তিনি বলেন, গত বছর ২৩ জানুয়ারি পিংকি চক্রবর্তী এক শিক্ষিকাকে চুনারুঘাট দুর্গম এলাকা লালচান্দ প্রাথমিক দলে পদায়ন করেন যোগদান রাজি না বিস্তার পরে এক উত্তরে পরিচর্যায় একই দিন একই দিন অনুমতি আদেশ তাকে সকাল আলি শহরের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যে পদায়ন করা হয় একই দিন ৩০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে শিক্ষিকা নূপুর চৌধুরীকে বানিয়াচং রাষ্ট্র মকা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে মথুরাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় পদায়ন করেন।
শিক্ষা অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ ২৩ বছরে হবিগঞ্জে মোট ৫৩১ জন সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য না পদে নতুন পাওয়া সামাজিক অনেক ছাত্রকে তাদের ব্যবহার পছন্দেরস্কুলবানিয়াচংয়েরবনমথুরা, রাজানগর, দুলালপুর, মন্দরী ও ভবানীপুর খোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পদের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অন্তর্ভুক্তভোগী একশিক্ষকজান, প্রতিস্থাপন সাপেক্ষে বদলি সহকারী শিক্ষকদের রিলিজ ব্যক্তিগত দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষার (টিও)।
কিন্তু গোলাম মাওলার মৌখিক নির্দেশে টিইওরা বদলী শিক্ষকদের প্রচার রিলিজ না দিয়ে তার অফিসে যোগান। হবিগঞ্জসদর, নিউগঞ্জ, চুনারুঘাট, মাধবপুরও আজমিরীগঞ্জউপজেলার সববিদ্যালয়ে প্রতিস্থাপক হিসাবে শিক্ষক বদলির আদেশ হয়েছে, তাদের সবার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গোলাম মাওলা।ঘুষ না দেওয়া হয়রানি : ভোগী শিক্ষকরা বলেন, বেকায়দায় বোঝার জন্য গোলাম মাওলার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে নির্দোষ হওয়া এক লহমায় হবিগঞ্জ সদর রাষ্ট্র মজলিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা (চঃদাঃ) প্রমিলাদাসঅসুস্থজনিতকারণেছ প্রধান শিকার দায়িত্বে ছিলেন হাবিবা আক্তার।
গত ১৯ মার্চ স্কুলটি বন্ধ পেয়েছি ভার্প্রাপ্তপ্রধানশিকাবিবা আক্তার প্রমিলাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন ২৯ মে বিভাগীয় প্রশ্ন করা হয় তার বিরুদ্ধে ১৪ আগস্ট যার নিরাপত্তার দায়িত্ব পান সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা পরিদর্শক গোকুল চন্দ্রদেবনাথ ৬ আগস্ট এক অফিস আদেশে প্রমিলার সাময়িক বরখাস্তের আদেশ লেখা গোলাম মাওলা। জানা গেছে, ১৬হাজারটাকারবিনিময়েসাময়িক বরখাস্তেকেহাইপানপ্রমিলা এ বিষয়ে ২ অক্টো জেলা শিক্ষা প্রধান গোকূল চন্দ্র দেবনাথ ছিলেন, পেতে তারিখ পর্যন্ত রিপোর্ট প্রথম ১০ এপ্রিল রেলওয়ে সহকারী এই আমার চাকরি থেকে চাকরি নিয়ে ১২ এপ্রিল শিক্ষক যোগ দেন সুইট চৌধুরী। তিনি আজমিরীগঞ্জের বাদলপুর প্রাথমিক কোনো কারণ ছাড়াই ২০২১ এক অক্টোবর থেকে সুজিতেরবেতনবন্ধহয়েযায়।
তৎকালীন টিও মাহমুদুলের কাছে এর কারণ জানতেচাইলেতিনিদা বিকারেন, সুরেলওয়ে থেকেও বেতন নিচ্ছেন পরে রেলওয়ে থেকে পদত্যাগপত্র ও বেতন গ্রহণ না করার সব কাগজপত্র ফেরত প্রদান করার জন্য টিও ২০মাসেও এরসমাকরেন পরে সুজিত জেলা শিক্ষার গোলাম মাওলারশরণাসম্পন্ন। সুজিতবেতন, ২০মাসবেতনপাওয়ায় আমার দুর্দশার প্রার্থী ধরি মাওলা) সব আপনি আপনার বেতন মাত্রেসাহায্যকরলে আমারকিলাভ? একপর্যায়ে সমস্যার সমাধানের জন্য ৫০ হাজার কিন্তু টাকা না দিয়ে আমি হাইকোর্টের শরণা সম্পন্ন নির্দেশে গত বছর মে মাস থেকে আমার বেতন ভালো হয়।
আদালতে শরণা সম্পন্ন গোলাম মাওলা ক্ষুব্ধ হন শান্তিতে বলেন, আমাকে হাইকোর্ট দেখায় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা হেলেনা রাণী চৌধুরীকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এবং আমাকে অবগত না করা উপজেলা শিক্ষা রাজ্যকে দিয়ে কথিত নিরাপত্তা করিয়েছেন কেন সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না মর্মে চিঠি পরে গত ২৩ জানুয়ারি করছেন তথ্য অধিকার আইনে প্রধান শিক্ষকলিখিত অভিযোগ, উপজেলা শিক্ষা অফিসার তদন্ত রিপোর্ট এবং আমার কাছে দলটিইওর নিরাপত্তা নোটিশ গ্রহণের ফটোকপি চেয়ে আবেদন করি।
জেলা শিক্ষা প্রশাসন ১ চিঠিতে জানান, জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে তথ্য প্রদান করা হচ্ছে না অভিযোগ ছিল জানতে প্রধান শিক্ষিকা হেলেনা রাণী চৌধুরী বলেন, কী অভিযোগ করে শোনা মনে নেই সুইটের নিরাপত্তা কবে শেষ হবে শুধু গোলাম মাওলা বলেন, এটা নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না স্থানীয় বাসিন্দা মাছুমই চৌধুরী ছিলেন কায়স্থ গ্রামসরকারিপ্রাথিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব প্রায় ৮। তার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শেফালী আক্তার বেগমের অনিয়ম-দুর্নীতি সম্পর্কে একটি মাধ্যমে দর্শকরা জেরে প্রায় ৭০ প্রশ্ন দূরের দীর্ঘাইয়ের প্রত্যন্ত এলাকা কাঠাইয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বলি করা হয় মাছুমকে।
পরে ঢাকা সহ বিভিন্ন দৌড়ঝাঁপ করেও কোনো অভিযান করতে না জেলা শিক্ষা সদস্য গোলাম মাওলাকে ৫০ ও তার দপ্তরের কেরানি সুবল দাসকে ৮ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে প্রায় তিন মাস পর নবগঞ্জের কৈখাইর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হন মাছুম। নতুনগঞ্জশিক্ষাঅফিসে একটিসূত্রজানায়, মাছুম আমি যাতে আর কখনো প্রতিবাদ করতে না পারি পারেন, প্রধান শিক্ষিকা তার দিয়ে বিরোধিতা শব্দের সাথে অভিযোগ আনা হয়েছে কাজী সাইফুলের বিচারে পরীক্ষা করা হয়েছে উল্লেখ্য তাকে কেন চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হবে নর্মে গত ২৯ জুলাই জেলা শিক্ষার কর্মকর্তাদের সে করা একটি চিঠি মাছুমের এর আগে টিইও, কখন আপনি সর্বোচ্চ বিষয়ে শিক্ষক মাছুমকে নাগরিকত্ব।
এব্যাপারেজানেচাইলেমাছুমবলেন,ভাই, সাংবাদিকের সাথে আলাপ করা আর বিপদ আনতে চাই : দলের শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৩ বছর ধরে একই দপ্তরে কর্মরত জেলা শিক্ষা অফিসের ক্লার্ক নজরুল ইসলাম, সুবল দাস, জেলা আপনার প্রচেষ্টা ও লক্ষ্য আবু জাহিরেরপিসুদীপদাস (বর্তমানেপালতক), হলদারপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অরুণকুমারদাস, আটঘরিয়াপ্রাথমিক মোটেরপ্রধানশিক্ষকআবুলকালামআজাদ, গুনিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকসুভাষাচার্য, স্বাধীনাইরটিইওমাহমুদুল ঠিক, হবিগঞ্জসদরের টিইও আফতাবও আজমিরীগঞ্জের এটিওহাস বুলুইসলামকেনিয়েনিয়ে গোলাম মাওলা একটি সিন্ডিকেট দল গঠন করে এ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি সাধারণ শিক্ষকদের পদ্ধতিতে হয়রানি করছেন। সিন্ডিকেটের সদস্য উল্লিখিত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের কাছ থেকে টাকা আরও কিছু জেলাশাসককে দেন সুবিধা দিয়ে পকেটে।
তবে শিক্ষক অরুন দাস নিজেকে সংগঠন মনোনিবেশ সাংগঠনিক ঘোষণা বলেন, ‘শিক্ষকদের বিভিন্ন সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে কথা বলতে জেলা শিক্ষার কাছে ঈর্ষান্বিত অবাদ শরয়।’
স্বজাতির ভাষা সুভাষ আচার্যও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘শিক্ষক এছাড়াও আমি একজন সদস্য ভিন্ন ভিন্ন আমাকে ডাকেন তারে অফিস কোনো না।’
অর্থ আত্মসাতের যত অভিযোগ : গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শিক্ষারমানোন্নয়ন, আবাসন সহ বিভিন্ন শিক্ষা ও কর্মশালার জন্য প্রায় আটলাখটাকাবরা উদ্দীআসে রিসোর্স বিভাগ উপজেলা (ইউআরসি) ইন্সট্রাক্টর, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী অংশ।
তবে মাধবপুর ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর খায়ের উপজেলার মোল্লা সহ প্রশাসন ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরওপ্রশিক্ষণার্থীঅভিযোগ করেছেন, পরে দেওয়া হবে প্রশিকওপ্রশিক্ষণার্থীকেভাতানাদিয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম মাওলা তা আত্মসাৎকারে।
দ্বিতীয় বিজয় দিবস ও দিবস পালনের জন্য ১০ অনেক টাকা করে বরাদ্দ প্রকাশও গোলাম মাওলা এক টাকাও খরচ না করে পুরোটা পাকেটে আপনি অভিযোগ করেন দিনগুলো পালন না করা সম্পর্কে গোলাম মাওলাবলেন, ‘জেলাপ্রশাসকের্যালয়েএসব সাধারণভাবে আমরা অংশগ্রহণ করি আমাদের অফিসে কিছু করি না।’ স্টল বরাদ্দে নয়ছয় এবং অফিস মেইনটেনস বাবদ দেশের বরাদ্দ অর্ধ টাকা তিনি আত্মসাৎ অভিযোগ রয়েছে।
জানাযায়, গোলামওলাহবিগঞ্জেযোগদানের আগে প্রাথমিক শিক্ষা অফিস হিসাবে কাজ করেছেন তার অনেক পুরোনো সহ এ ছাড়া ২০১০-১৬ সাল পর্যন্ত উপজেলায় ভারপ্রাপ্ত জেলা শিক্ষা শিক্ষক পদে থাকার সুবাদে ইসলামগঞ্জ-৪ আসনের সদস্য পদে সমর্থন ও ছেলের ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বলে তিনি দম্ভ দেখাতেন ভয়ে কোন কথা না বললেই নয় ওঠা সব অভিযোগ করেগোলামমাওলাবলেন, শিক্ষকদেরবদলিএখন অনলাইনের মাধ্যমে হচ্ছে আমার নিয়মীয় বদলিতে কিছু বিশৃঙ্খলা দেখা সার এর দলই অধিদপ্তরের সদস্য আদেশের কারণে। আর শিক্ষক হয়রানি ও সিন্ডিকেট সম্পর্কে যে অভিযোগ তা মতামত।
আজমিরীগঞ্জথেকেশিকেতার অফিসে বন্দি করা, তাকে অপরজন কোনো অর্থ আত্মসাৎ করেননি দাবি করবেন।
এ খুঁজতে জানতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরেরমহাপরিচালকড। মো. আবদুলহাকবলেন, কোনো কর্মপ্রেম-কর্তৃক শিক্ষকদের হয়রানি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সঙ্গে মিল থাকা থাকার স্থায়ীত্ব অবশ্যই কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুনতাসির/সাএ