রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষক ও কর্মরত শিশুদের কোটা বাতিল করতে সহায়ক ও সাধারণ ছেলেদের ছেলে-কন্যাদের জন্য ১ শতাংশ কোটা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।
এ নিয়ে ছবিরা বিরূপ প্রতিক্রিয়া বিকল্প উপাচার্য দেখান ড. কোটার ব্যাখ্যা কিন্তু পার্ট সন্তুষ্ট না হওয়া এবং কোটার নির্ধারণ করুন প্রত্যাখ্যান করে আল্টিমেটামদিয়েছেন।
(১ ডিসেম্বর ডিসেম্বর) সিনেট ভবনে ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন পাতা ১ শতাংশ পোষ্য কোটার এ গ্রহণ কার্যকলাপ উপাচার্য শিক্ষক সালাহ হাসান নকীব সদস্যতা করেন।
গত দুই মাস কোটা বাতিলের দাবি ছুটির দিন রাজশাহী মানববন্ধন থেকে শুরু করে আমরণ অনশন কর্মসূচিও পালন করেছে তারা পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক প্রয়োজন সার্ভার নিয়ন্ত্রণকরে।
নির্বাচন সিদ্ধান্তঅনুযায়ী, আসন্ন২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষায় কেবল সহায়ক সাধারণ ছেলেদের ছেলে-কন্যাদের জন্য ১ শতাংশ কোটা নিশ্চিতকরণ গ্রহণ করা শিক্ষক ও কর্মকতাদের সন্তানদের কোটা বাতিল করাহয়েছে।
রাষ্ট্রের এইসিদ্ধান্তকেপ্রত্যাখ্যানকর বৈষম্য আন্দোলন ছাত্র আন্দোলনের উত্তরক সালা রেলআম্মারতারফেকপোস্টেবলেন, “প্রশাসনের এই সিদ্ধন্তকে আমরা প্র্যাখ্যান করলাম ১ শতাংশও পোষ্য কো আসন বরাদ্দ রাখতে দেব না আপনার জন্য ৩৬ হাজার মধ্যে সব থেকে বাবার ইনকাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা ”
তিনি শহিদের কাসম নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “প্রশাসনে এখনো ১৬ঘণ্টা সময় এসেছে ভাবারজন্য আর সময় দিতে হবে না। জাস্ট ১০ অনির্দিষ্টকালের জন্য পোষ্য কোটা ”
বিভিন্ন উপায়ে পথরাতাদেরফেসবুকটাইমলাইনেপোষ্য কোটা পরিবর্তন পোস্ট দিতে থাকেন বিরুদ্ধে এক ধরনের ফুঁসেন বিশ্ববাসী রাবি পথরা।
এ বিষয়ে সুবিধা উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক। ফরিদ ভিখানবলেন, “তর্কমিটিমনেকরেছে, তৃতীয় ও শ্রেণির উৎসারকরা ছাত্রদের ১শত অংশকোটারাখাযৌক্তিক কারণ তারাও বঞ্চিত যদিও তারা অগ্রসর না। তবে জিনিষটি দেখতে তারা পিছিয়ে পড়ুন। তাদের যেআয়, পার্টদেরসন্তানদের বাইরে মানবিক কারণে তাদের ১ শতাংশ কোটা রাখা হয়েছে ”
কোটা নিয়ে উপচারের ব্যাখ্যা
নতুন এ সিদ্ধান্তের উপর নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে একটি দীর্ঘ পোস্ট করেন উপাচার্য অধ্যাপক সালাহ হাসান নকীব।
সেখানে, “আজপ্রায়দু’মাস ধরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষায় কোটা নিয়ে অস্থিরতা বর্ণনা অনেক চড়াইপারাই আজ অনেক অনেক দিন কথা মনে মনে কিছু বলিনি দায়িত্বশীলতার জায়গা থেকে সব কথা বলা ”
কোটারাকারণহিসেবেতিনিআরওলিখেছেন, “প্রথমেপরিষ্কারকারী আজজেসিদ্ধান্তেওয়া উপকমিটির মিটিং ছিল। সেখানেসিদ্ধান্তয়, শিক্ষক এবং কর্মে যারা কোনো বিচারে অনাক্রম্য শ্রেণিতে পড়েন না, তাদের জন্য আর কোটা সুবিধা নেই। আপনি লোয়ার লেভেলে আপনাকে পরামর্শ দেন তাদের জন্য ১% কোটা এখন আছে। আজ প্রায় ৩৪ বছর এই কর্মের সাথে সম্পর্ক। শুরুতে দেখেছি, সুপারসন্তানসুই হচ্ছে, মালির ছেলে মালি যদিও আমি মহিলাকে মর্যাদাপূর্ণ বলে মনে করি কিন্তু সমাজ আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে না। আমিমনকেরি, আমাদেরবিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত এই শ্রেণিটি এই বৃত্তাকার ভাঙ্গার একটি সুযোগ উপস্থিতিওথাকাউচিত৷
উপাচার্যলেখেন, “এইপ্রস্তাবনেআজ দুপুর গত ১২ আসন সেখানে মিটিং ছিল আমার সম্মানিত সহকর্মিরা তাদের মতামত ধর্মীয় তর্কবিতর্কহেয়েছে, ব্যবহার-বিপক্ষেঅনেকথা শেষ পর্যন্ত উপকমিটি কথা বলেছে।
অধ্যাপকনকিবলিখেছেন, “আমিখুবপরিষ্কারজানি, আমাদের পর্যবেক্ষণ-কর্মকর্তাদের একতা বড় অংশের পছন্দ হবে না, এটা সাধারণ। ভালোর একটা সুবিধা ভালো ভালো লাগার কথা নয় তবে তাদের শুভবুদ্ধির কাছে আবেদন, অনেক ভাবলে আলোচনা করতে পারবেন, ভালোর অপমান এবং অসম্মান থেকে মুসলিম এবং আপনি ছাত্রদের মুক্তির একটি সুযোগ হয়েছে।
অবস্থানেউপাচার্যলিখেছেন, “কোটারব্যাপারে আমারব্যক্তিগতঅবস্থান এই সব দাবি দাওয়া বা বৈষম্য আন্দোলন ছাত্র আন্দোলনের যখন কোনো নাম নিশানা ছিল না তখন অনুমতির ক্ষেত্রে কখনই আমি ব্যক্তিগত মনোভাবকে রাখিনি আমার সবচেয়ে বড় পরিবার মতামের মূল্য আছে তবে সেই মমতা যৌক্তিক এবং ন্যায়সঙ্গত হতে হবে এই দৃষ্টিভঙ্গিকে আপনাকে ভিডিওটি দেখতে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হয়- বিভিন্ন পক্ষের মতামতের কবিতা একটা নেওয়া। এই কমিটির সদস্যালি, ইনফর্লি বহু চেষ্টা তাদের চেষ্টা করার কোনো ত্রুটি ছিল না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো ঐক্যমতে গণনো আমি যথেষ্ট সময় দিয়েছি ব্যক্তি সুযোগ নেই।
উপাচার্য আরো লিখেছেন, “এই পুরো সময়টা আমার উপর যথেচ্ছ অপবাদ দেওয়া হয়েছে। আমিএকেবারেইযানই, তাবলেছে শুধুমাত্র যারা বলতে অভস্ত এবং ধানাই-পানাইয়ে অভ্যস্ত তারাই আমার কনভিশন নিয়ে প্রশ্ন ছাত্র এবং কর্মকর্তাদের জন্য কোটা দেওয়া হয়েছে কারণ এই কোটা কোন কিছু উল্লেখ বা নীতিগত কেউ কেউ ঘুণাক্ষরেও মনে না করে, শুধুমাত্র অনুমতির অনুরোধ এটা করেছি। ছাত্র- নাগরিকদের কোন অন্যায় আবদার মানার কোনো দায় আমার নেই হবে।
আগামীরকার্যক্রমণিয়েতিনিলিখেছেন, “সামনের দিকে তাকাতে আমাদের ফোকাস চারটি। ছাত্র- পাখিদের জীবনধারণ কুলউন্নয়ন, অবকাঠামোগতউন্নয়ন, সামনেরভার্তিপরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেওয়া এবং রাকসু নির্বাচন সমস্ত অনেকটাই দিতে চাই কোটা ইস্যু নিয়ে আর কোন ধরনের যন্ত্রণা চাই না কোনো যৌক্তিক কারণ নেই এই ধরনের চেষ্টা ”
আপনাকে আবারোআল্টিমেটাম
এ দিকে বিশ্ববিদ্যালয় রাজনীতির এ সিদ্ধান্ত না তারিখ (১ জানুয়ারি) রাত ৮ দলীয় মনোনীত লক্ষ্যে সংবাদ প্রচার করেন বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনেরনেত্রীবৃন্দ।
সেখানে রাবি সমর্থন সালা আম্মার লিখিতবক্তব্যেবলেন, “বিশ্বলয়ে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ৫ জানুয়ারি তাই আমরা আগামীকাল এপ্রিল (২ জানুয়ারি) পর্যন্ত সাতদিনের আল্টিমেটামদিয়ে এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা তাদের ১ শতাংশ কোটা নির্দেশকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি এবং আমরা আমাদের আল্টিমেটামেরওপরেই অনড় আছি।
তিনি বলেন, “প্রশাসনের সময়কে এখনো ১৫ঘণ্টা তাদের গ্রহণ করার জন্য আছে। আগামীকাল২জানুয়ারিসকাল৯.৫০মিনিটেরআগে রাজনৈতিক কোটা বাতিল সহ রাজনৈতিক দল পরিবর্তনে না থেকে ৯.৫১ থেকে ১০টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হবে সামাজিক ভবন তারপর অনিদিষ্টকালের জন্য সামাজিক ভবনে ভালো দেওয়া হবে। একইসঙ্গেশিক্ষার্থীদেরকাছেঅনুরোধ, সব ক্লাস বন্ধ করে আগামীকাল সংস্কার আপনি অংশগ্রহণ করবেন।
তিনিবক্তেআরওবলেন, “আমরারাজশাহী সম্পূর্ণশিক্ষার্থীরাবিগতজুলাই বিপ্লবে সক্রীয়ভাবে ব্যবহার করে সে বিপ্লবের মেইন মেন্ডেট ছিল, কোটার যৌক্তিক সংস্কার কিন্তু বিপ্লব পরবর্তী কোটার যৌক্তিক সংস্কারতোহয়নি, একটিঅযৌক্তিক, পাস কোটা এখনো মধ্যে ২০২৪-২৫ সেশনের প্রস্তাবনা প্রকাশ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এরই পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ বিগত এক মাস ধরে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেছে ”
একপ্রশ্নজবাবেআম্মারবলেন, “আমাদের আন্দোলনকে সাময়িকভাবে বন্ধ করার জন্য নীতি এমন সিদ্ধান্ত আমাদের বেঁচে থাকার জন্য এই কোটা বাতিল করা। কিন্তু তারা তা করেনি।
মনে রাখা- পোষ্য কোটা আজীবনের জন্য বাতিল করতে হবে; ইউনিস্টে চিহ্নিতফ্যাসিস্ট শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মীরা প্রশাসন থেকে প্রশ্ন দিতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থানিতেহবে; শিক্ষকদের সহকারী প্রক্টর হিসাবে বিশেষজ্ঞ দেওয়া দেওয়া, জনসম্মুখে এসে রেজিস্টারকে তার ব্যাখ্যা দিতে হবে।
এ সময় সংবাদ অনুষ্ঠান বিভিন্ন ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন।