ভারতে জয় শ্রী-রামের অধিকারে হেলু আকবার— কী ছিল

চাঁপাইনবাবগঞ্জজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অংশে কাঁটাতারের অংশ নির্মাণেবিজিবি, বিএসএফএবংউভয়দেশের স্থানীয় জনতার মধ্যে টানাপোড়েন বা উত্তেজনার পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

স্বাধীনতা শিব গ্রাম চৌকা সীমান্তের বাংলাদেশ-ভারতদুই দিকেইগ্রামেরমানুষজন জড়োহয় সীমান্তরক্ষীদের কাছে বেশ কিছু ভিডিও দৃশ্য সফর বাংলাদেশ অংশে বেশি প্রবেশজড়োহয়েছে, ভারতঅংশে কিছু পাওয়ার লাঠি রামদা, কাস্তের মতো অস্ত্র হাতে ‘বন্দে মাতরম’ স্লোগান দিতে দেখা যায় এ ভিডিও ভিডিও করা হয়েছে।

কী ঠিক ছিল?

গরম চৌকা সীমান্ত অপর পারে মাল হোটেল বৈষ্ণব নগর সুকদেবপুর এলাকায় নির্মাণের তৎপরতা দেখা যায়।

সমুদ্রের ১২০০গজেরমতোঅংশেকোনও কাঁটার বার ছিল না এবং সেই বাড্ডার তৈরির পূর্বপ্রস্তুতি হিসাবে অভ্যন্তরে ১০০ গজ মাটি খোঁড়া বলে ৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া। বিজিবি থেকে এ নিয়ে বাধা দেওয়া হয় সাময়িকভাবে কাজ থামানো হয়।

নিয়ম অনুযায়ী ছাড়পত্র অনুমতি থেকে গজের মধ্যে কিছু করা হলে অবশ্যই প্রকাশের জন্য সীমান্তরক্ষী বাধাকে সঠিক নিয়ম অহিত করতে হয় যেটা উপরে বিএসএফ স্বাভাবিক বিজিবিকেলকে বলে জানান লেফটেনেন্টকর্নেলকিবরিয়া।

এ দুই দফায় দুই দেশের সমস্যা পতাকা-বৈঠকহ জোড়াফেরনির্মাণকাজশুরুকরে বিএসএফ।

এ নিয়ে একজন স্থানীয় সাংবাদিক জানান, সত্য গত মঙ্গল ও সংগ্রামে মানুষের জমায়েত যায় এবং এক ভিন্ন উত্তর পরিস্থিতির দিকেও বিএসএফের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় স্থানীয়ও ছিল।

অংশে অংশে কিছু ছবি ও ভিডিও দেওয়া বাংলাদেশিঅংশেরস্থানীয়সংবাদিকমো। কাসার আহামেদ সেখানে অনেকের হাতে রামদা দেখা সাধারণও এক ভিন্ন হাস্যরসাত্মক পরিবেশ লক্ষ্য করা যেমন- একজন রামদা শানাচ্ছেন বাংলাদেশ থেকে কেউ এলে কাটার জন্য শোন প্রস্তাবনা বলে হাসতে হাসতেজান জনস্তাজন কাঁধে ব নিয়ে মাশচ্ছলে ভিডিওতে বলেছেন, ‘বোম, বোম, বোম, ফুটিয়ে দেব বাংলাদেশকে।’

বাংলাদেশের অংশের মানুষের মধ্যে অবশ্য উদ্দীপক নারাও সমর্থন জানিয়েছিলেন কাওসার আহমেদ।

তিনি বলেন, পাশ থেকে ‘বন্দে মাতারাম’ জয় শ্রীরাম’ এমন স্লোগান দেওয়া ভোটো, তখন এপারের মানুষ’ বলে দেয়।

এখানে বাংলাদেশ নারী ঘেঁষে অংশ অংশ কৃষকদের জমি রয়েছে তাদের মধ্যে শঙ্কার জায়গাটাবেশি।

‘ওরা যদি মেরে দেহটা তারে বারয় ঝুলিয়ে দিয়ে যদি বলে তার কাটছিল, আমাদের কিচ্ছু নাই,’ একজন এলাকাবাসী উদ্ধৃতি করেন সাংবাদিক।

সবশেষ সেক্টর কমান্ডার সীমান্তর সৌজন্য নিরাপত্তার পরের বিষয়গুলো অহিত করা হয়েছে এবং এখন পরিস্থিতি সাধারণ।

আগামীকাল আর নির্মাণকাজ নির্মাণ ৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়ন জানান ব্যক্তিগতলেফটেনন্টকর্নেলগোলাম কিবরিয়া।

বিজিবিবেশকয়েকজনন, আন্তর্জাতিক আইন শূন্য রেখা দুই দেশের নিয়ম অনুযায়ী দেশশ গজের মধ্যে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হলে দুই দিকের মিলির প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ-ভারতের১৯৭৫সালেনীতিমালা অনুযায়ী ভিডিও লাইন ভিডিও সেট পর লাইনের নিচের অংশ ১৫০ গিজার মধ্যে পার্টিই স্থায়ী বা অস্থায়ী রক্ষী বা সশস্ত্র কর্তৃত্ব রাখাবে না এবং দুই পক্ষ ১৫০ গজের মধ্যে (মোট ৩০০ গজ এলাকায়) প্রতিরক্ষামূলকঠামো, যেমন পরিখা অন্য কিছু ফোর্স থাকলে বা ভরাট করতে হবে।

বিএসএফ-বিজিবিজাবলছে

বিএসএফের একজন কর্মকর্তা জানান, বাড় নির্মাণের কাজটি আগে থেকে প্রদর্শন সাপেক্ষে করা হয়েছে।

মঙ্গলবারে বিএসএফের সাউথ বেঙ্গল ফ্রেন্টিয়ার ডিআইজি এবং মুখপাত্র এন কে পান্ডে জানান, কোনো কিছু না, আমাদের বেড নির্মাণের কাজ, যেটা আবার পাশ থেকে আপত্তি ছিল যার দেওয়াহয়েছে, অগ্রগতি চলছে।

এ বিষয়ে বিজিবি রাজশাহী ব্যাটালিয়ন সেক্টরমান্ডারকর্নেলমো। ইমরান আব্দুল আব্দুল রউফ জানান নিয়ে আমার বন্ধু যে প্রটোকল বা নিয়মনীতি পালনের কথার মানা হয়নি। যারা কাজ করেন তাদের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা সম্ভব না থেকে আসাহয়।

‘প্রথম দফায় মনে করেন কোম্পানি লেভেলে হয়েছে, আমি জানি এটা সমাধান হবে না। তারপর ব্যাটালিয়নকমান্ডার ভেলেহলো, ওখানেওসমাধানহলোনা তারপর সন্ধ্যায় আমার সাথে সেক্টর কমান্ডার হোলোও শেষ কথা এমন ছিল যে আমরা দুই পক্ষই পেজবাউন্ড, আমাদের উপর থেকে যে আদেশটা আমরা দেখতে চাই উত্তরেজনা প্রশমনের জন্য দায়িত্বশীলতা দিতে হবে আমরা দেব।’


রার/সা.এ



উৎস লিঙ্ক