ল্যান্ডে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়ার অভিযোগ বিপাকে আছেন যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সিটি মিনিস্টার টিউলি সিদ্দিক মধ্যে টিউলি চাচা তারিক সিদ্দিকের স্ত্রী-কন্যাকে নিয়ে চিকিত্সক তথ্য প্রকাশ্যে এসছে।
প্রায় ১০ কোটি পরিমাণে দুইবার ইউরোপের দেশ মাল্টাতা নাগরিকত্ব চেষ্টা করেছেন সক্রিয় শক্তি শেখ শেখর উদাহরণ উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের স্ত্রীও অর্থপাচার, দুর্নীতি ও ঘুষের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে তাদের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে মাল্টা।
মূল্য (১০ জানুয়ারি) ফাঁস নথির বরাত দিয়ে এ খবর বৃটেনের প্রভাবশালী মিডিয়াফিন্যান্স টাইমস।
রিপোর্টেবলাহয়েছে, রিপোর্টপ্রধানমন্ত্রী শেখর বিভিন্ন উপদেষ্টা ছিলেন বৃটেনের অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা টিউলিপ সিদ্দিকের চাচা তারিক আহমেদ সিদ্দিক তার স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক ২০১৩ ও ২০১৫ সালে মোট দুইবার হেনলি অ্যান্ড্রয়েড অংশের কাছে মাল্টার নাগরিকত্ব আবেদন করেন তবে দুর্নীতি ও ঢাকায় জমি আত্মসাতের দায়ে অভিযোগ সংখ্যা দুইবারই তার আবেদন নাকচ করে দেয় দেশটির।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসজানিয়েছে, শাহীনের বিরোধিতাকারী অমলে স্বজন আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণীকরণ মাল্টার ইমিগ্রেশন কন্সালটেন্সি তাদের নাগরিকত্ব আবেদন নাকচ শাহীন সিদ্দিক টিউলি আপ চাচা তারিক আহমেদ সিদ্দিকেরস্ত্রী তারিক ছিলেন শেখর জাতীয় উপদেষ্টা ছিলেন ১৬ বছর স্বৈর সংস্থা গঠনের পর গত আগস্টে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়াতে তার শেখ গোটা শাসনামলেই ব্যক্তিগত উপদেষ্টা দায়িত্ব পালন করেন তারিক অক্টোবর তারিক সিদ্দিকের পরিবার শব্দ জব্দ করেছে নির্বাচনসংশ্লিষ্টকর্তৃপক্ষ।
হেনলির প্রদর্শন তথ্যের বরাত দিয়ে রিপোর্টেবলাহয়েছে, মাল্টেপাসপোর্ট আবেদনের নথিতে তারিকের পরিবার কীভাবে সেখানে নাগরিকতা নেওয়ার চেষ্টা তার বিশদ বিবরণ পাওয়া গেছে একটি সরকারি সংস্থার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেন শাহীন সিদ্দিক ২০১৩ সালে নাগরিকত্ব আবেদনের নথিতে প্রচ্ছায়া সরকারি সংস্থার কথা উল্লেখ গতিতিনি।
সমালোচকদের দাবি ২০০৯ পর থেকে ক্ষমতাচ্যুত স্থান আগ পর্যন্ত শেখের কাছের সাধারণ উপদেষ্টার দায়িত্বে ছিলেন তারিক। তিনি দেশের নিরাপত্তা শক্তিকে ব্যবহার করে প্রচ্ছায়ার মাধ্যমে নেটওয়ার্ক নেটওয়ার্ক সময় ২০১৬সালে আত্মসাৎকৃতওইজমিটবিক্রিকর দেনতিনি।
ফাঁসহওয়ানথিনুযায়ীফিন্যান্সিয়াল টাইমসজানায়, ২০১৩এবং২০১৫সালেদুইবার মাল্টার নাগরিকত্বের আবেদনের জন্য আপনি শাহীন। দ্বিতীয়বার লন্ডনে মেয়ে বুশরা সঙ্গে বুশরা টিউলি চাচাতো বোন ২০১১ সালে গত বছর হিসেবে বুশরা মার্চ মাল্টাতে নাগরিকত্বের জন্য নাগরিকত্ব আবেদন তারা।
যেটি তাদের শেষ পর্যন্ত ৬ ৫০ ও ২৫ এর সাথে ফি হিসেবে আরও ৭০ হাজার পাউন্ড নিতো হেনলি যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১০ কোটি সংখ্যার অংশ হিসেবে শাহীন কুয়ালালামপুরের একটি ২৭ তারিখে ৬০ হাজার ৪০৯ টাকা নিশ্চিত করতে তবেই জমা হয়েছিল কী নেতা ছিল না।
ট্রান্সপারেন্সিন্টারন্যাশনাল স্বাভাবিকনির্বাহীপরিচালক ইফতেখার ক্ষমতাজানিয়েছেন, বর্তমানে যে আইন আছে সে অনুযায়ী, একজন এক ব্যক্তি ১২ হাজার ডলার বেশি লন্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় জীবন বুশরা।
রিপোর্টেআরওবলাহয়েছে,নাগরিকত্বের জন্য আবেদনপত্রে টনের গথিক ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ফ্ল্যাট খবর দিয়েছিলেন তার এই ফ্ল্যাটি টিউলিপা কিংস ক্রসের ফ্ল্যাট থেকে মাত্র দুই মিনিট হাঁটার দূরত্বে সুপারিশ ২০১৩ সালে একা আবেদন ২০১৫ সালে তার মেয়ের সঙ্গে শুধুমাত্র পাসপোর্টের আবেদন করলেই প্রত্যাখ্যান দেয় হেনলি।
একটি অভ্যন্তরীণইমেইলেজানাযায়, প্রদর্শন সংবাদ প্রচ্ছয়ার সঙ্গে শাহীনের অর্থ পাচার, দুর্নীতি এবং ঘুষের সদস্যতা পাওয়া গেছে। দ্বিতীয়বারনথিতেপ্রচায়ারপরিবর্তে চিকিত্সক কেন্দ্রে আর্ট প্রেস প্রিভেট লিমিটেডেরনামউল্লেখকরনেতিনি যেটি ১৯২৬ বছর তার বাবা যদি এই কোম্পানি নিয়ে সন্তুষ্ট না তাকেও তার মেয়েকে সুন্দর সময়ও আর পাসপোর্ট দেওয়া কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য না সমুদ্র দ্বিতীয়বারওনাগরিকত্বপানিশাহীন।
মার্কিন গণমাধ্যমটি বলেছে, ২০১৫ শেষের দিকে কাছাকাছি ফাঁস নথিতে ‘আবেদন বাতিলের’ শাহীনের নাম উল্লেখ আছে। মাল্টারসরকারিজেটনিশ্চিত করে, শাহীন অথবা বুশরা কেউই দেশটির নাগরিকত্ব পাননি। বৃটেন থেকে যান বুশরা। ইউনিভার্সিটি গ্রুপ লিউন থেকে স্নাতক অবস্থান পরপরই, তিনি বিনিয়োগের জেপি মরগানে যোগ করুন দেন।
ছেড়ে চাকরি ২০১৮ এর দিকে অগ্রসর হয় ‘লাইফস্টাইল, ফ্যাশনএবংভ্রমণ’বিষয়ক ইনফ্লুয়েন্সারবনেযান গত বছর ইউটিউবে এক পছন্দকারে বুশরা বলেছেন যে, আবার ‘সংগ্রাম’ করার পর তিনি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তার বাবা বলেছিলেন যে গর্বিত ছিল বুশরা গোল্ডার্স গ্রিনে১দশমিক৯ মিলিয়নইউরোতেস্বামীরের সাথে পাঁচ বেডরুমের একটি ফ্ল্যাট কেনেন তিনি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসজানিয়েছে, এবিষয়ে মন্তব্য জানতে সাড়া দেননি বুশরা ও তার মা হেনলিনিশ্চিকরেছে যে, কলউই মাল্টারনাগরিকত্বপানি।
মধ্য সপ্তাহে বহুপূর্বক গুমের অভিযোগ তারিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপারধ ট্রাইব্যুনাল যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায় দেওয়া
সালা নদীসাএ