৩ দলকে 'গুপ্তহত্যা'র প্রতিবাদে জাবিতে

বৈষম্য আন্দোলন আন্দোলনে অংশ নেওয়া তিন দলকে ‘গুপ্তহত্যা’র প্রতিবাদে উৎসব মিছিল জাহাঙ্গীরনগর পছন্দ (জাবি) এ সময় পিলখাখানা টাকা থেকে শুরু করে বিগত অনেক আমলের সকল টাকান্ডের বিচার তারা।

(১৮ এপ্রিল ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭ খেলা বটতলা এলাকা থেকে মিছিল শুরু করা বিভিন্ন আফ্রিকা প্রদক্ষিণ করে বটতলা এলাকায় এসে সমাবেশে মিলিত হয়।

মিছিলে’ চাই’, ‘সুজনতার বিচার চাই’, ‘বিপ্লবীরা দল মরে, সরকার কি করে’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘আমার ভাই মরলো কেন, তা কি করে’, ‘বিচার নিয়ে গড়িমসি, মানি না মানবো না’, ‘ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা, হুশিয়ার সাবধান’, ‘ভারতের দালালেরা, হুশিয়ার সাবধান’ প্রভৃতি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

সমাবেশে আধিপত্যবাদ লড়াই মঞ্চের আহ্বায়ক আনজুমশাহরাবলেন, “পিলখানা হত্যাকণ্ডের মধ্য দিয়ে এদেশ আধিপত্যবাদ ও বিপ্লব পরবর্তী সরকার একমাত্র বিচার নিশ্চিত করারপগ গড়িমসি করছে৷ বিপ্লবপরবর্তীআওয়ামীলীগ,যুবলীগ, অধিকারকে বিচারের সিদ্ধান্ত তাদের পুনর্বাসনবন্ধন করার কথা ছিল; আজ বিভিন্ন কর্মসূচি আমাদের বিপ্লবীদের উপর চোরাগোপ্তা যুদ্ধ চালাচ্ছে। অফিসবি বৃতিদিয়েওহামলাচালনা নোট

পছন্দ ৪৮ব্যাচেরশিক্ষার্থী শোয়াইবসানবলেন, “অন্তলজ্জারও গ্লানিরে, প্রায় ২হাজারমানুষের আত্মত্যাগের পর আজ আবার সেই জায়গায় সেই পলাতক পুত ফ্যাসিস্টদের কাছ থেকে নিরাপত্তার জন্য মানুষের কাছে আমাদের দাবি জানাতেহয় এটা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন- ব্যবস্থা পরিচালনাকারী সাহায্যও আমরা মনে করি আমরা চাই, আমাদের দেশপ্রেমিক সবসেনা তাদের নির্মমভাবে খুন করা হয়েছিল, তার অধিকর্দ্রুত সুষ্ঠু বিচার করা হয় রাজ্যে আন্দোলনকারীদের উপর যে চোরাগোপ্তা কেবলমাত্র, তা বন্ধ করার জন্য আইন তথ্য প্রদানকারী নির্দেশক দৃঢ়ব্যবস্থা গ্রহণকারী।

জাহাঙ্গীরনগর সংস্কার আন্দোলনের আহ্বায়ক ইয়াহিয়াজিসানবলেন, “বিপ্লবেরসাড়েচার মাস প্যায়্যারিয়াও জুলাই বিপ্লবে আন্দোলনকারীদের খুনিদের বিচারের দাবিতে রাজপথে নাম হচ্ছে, এটা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন শান্তির জন্য আনন্দদায়ক৷ বিডিআরকন্ডের সাথে যুক্তদের বিচারের গান করতে হবে জোট গঠন করতে হবে। সুতাকাণ্ডেরসংগড়িতদেরঅতিসত্তর বিচারের বিচার আনতে হবে এবং সুষ্ঠু নিশ্চিত করতে হবে৷ উপদেষ্টারা জুলাই বিপ্লবে৷ বিচার করতে না পারা তাদের গান ”

গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন আন্দোলনের আহ্বায়ক আবদুলরশিদজিতুবলেন, “আমরাজুলাই আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে এ সরকার পরিষ্কার শব্দ বলতে চাই, ২০০৯ সালে পিলখানায় দেশপ্রেমিক সেনা সদস্যদের অতিসত্বর একটি নিরীক্ষক কমিটি গঠন করে পিলখানার সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায়অন্তর্বর্তী সময়সরকারের সবচেয়ে বড় ব্যার্থতা গণ্য হবে এটি। আগামীতে গণতান্ত্রিক একটি নির্বাচন বিসরকারেরকাছে আমাদেরদাবিথাকবে, অতিসত্বর পিলখানা সুষ্ঠু বিচারনিশ্চিত করা হোক৷

তিনি বলেন, “দেশেরবিন্নপ্রান্তে আমাদের জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধা করা হচ্ছে, উত্তর দেওয়া হচ্ছে জুলাই আন্দোলনে আন্দোলনের সঙ্গে দ্রুত বিচার পরবর্তীতে নিশ্চিত করতে হবে আমাদের এখানে দাঁড়াতে হয়, তাহলে তখন আমরা আর এখানেনয়, প্রধানপ্রধান পদেষ্টার কার্যালয়ঘেকরতেবাধ্যহব।



উৎস লিঙ্ক