অন্তর্বর্তী জলভূমি এবং বেসামরিক বিমান প্রশাসন ও পর্যটনের উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফকে আজ মিরপুরে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দেশের সব ছেড়ে দেওয়া, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিতপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সহসরকারিওবেসরকারি ভবন এবং বাংলাদেশ মিশনসমূহ জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রয়েছে আরও, প্রয়াত হাসান আর বিদেহী আত্মার শান্তিফয় দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া এবং অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ প্রার্থনারআয়োজনরাহয়েছে।
রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্তসংজ্ঞাপনজারিকরাহয়।
মধ্যবর্তী সময়ে, হাসান আরিফের মৃত্যুতে স্বতন্ত্রভাবে শোকপ্রস্তাব গ্রহণকারী উপদেষ্টা স্বাস্থ্য বিষয়ক পরীক্ষা বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান শোক প্রস্তাব উত্থাপনকরলেতাসর্ব মোটে গৃহীতহয়।
উপদেষ্টা হাসান আরিফ বিকাল ৩টা ১০ মিনিটে ল্যাব এইড মারা যান। দক্ষিণ দিন বাদ এশা ধানমণ্ডি সাত নম্বর নম্বর বায়তুল আমান মসজিদে তার প্রথম জানাজা হয়।
শনিবার বেলা ১১টার দিকে প্রাঙ্গণে উপদেষ্টা হাসান আরিফের দ্বিতীয় জানাজা শেষ হয় পরে জানাজা হয় মেয়েটি তার মরদেহ সিএমএইচের হিমঘরে রাখা হয়।
১৯৪১ সপ্তাহে ১০ জুলাই কলকাতায় হাসান আর জন্ম। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার থেকে মিডিয়াক এবং উচ্চ মিডিয়াক পাস করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলবি করেন।
১৯৬৭ সালে কলকাতা হাইকোর্ট আইনজীবী হিসাবে তালিকার পর তিনি সে জিএস পূর্ব ঘাটে দেখতে। ১৯৭০সালেঢাকহাইকোর্টআইনজীবীহিসেবে অধিকারভুক্ত।
বাংলাদেশ আইনের জ্যেষ্ঠ এ আইনজীবী ‘ছিল’ চেম্বের প্রধান।
হুসেন হুসেন আমলে মুহম্মদ এরশাদের আমলে ১৯৮২ এপ্রিল থেকে ১৯৮৫ অগাস্ট পর্যন্ত তিনি সহকারী অ্যাটর্নি অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন।
পরে ১৯৮৫ অগাস্ট থেকে ১৯৯৬ মার্চ পর্যন্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবং দলীয় গোলট-জোট সামলে ২০০১ অক্টোবর থেকে ২০০৫ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন।
হাসান আরিফ ২০০৮ জানুয়ারি থেকে ২০০৯ গত জানুয়ারি পর্যন্ত ফখরুদ্দিন আহমেদের অধিকার নীতি নিয়ন্ত্রণ আইন উপদেষ্টা ছিলেন।
বাংলাদেশইন্টারন্যাশনালআরবিট্রেশন কেন্দ্রের একজন প্যানেল সদস্য ছিলেন তিনি।