সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে নাজমুল যুদ্ধ তিন সস্ত্রীক সন্ত্রাসীকে লংরেঞ্জ (স্নাইপার)রাইফেলসহআটকরেছেবিজিবি। দ্বিতীয় (৬ ডিসেম্বর) লিখিত সংবাদের আপনার ইডিট করা হয়।
তারা- নাজমুল তিন সদস্য বড়ছড়া রাজ্য রাজু আহমেদ (২১) জালাল ইয়া (২৩) ও রাসেল (২৫)।
বিজিবি টেকনিক, তাহিরপুর উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের বড়ছড়া এলাকায় মেসার্স শামীশ ট্রেডার্সের একটি পরিত্যাক্ত কয়লাও চুনাপাথর ডিপো অফিসে চেষ্টায় বিজিবি ও তাহিরপুর আসন ট্যাকারঘাট ফাঁড়ির পুলিশ। পরে উত্তর মডেল লুকানো একটি লংরেঞ্জ রাইফেল উদ্ধার করে বিজিবি। রাইফেলের ব্যবসায়ী অংশে রয়েছে অত্যাধুনিক সিস্টেমটি নিখোঁত নির্ভুল জন্য একটি বাইনোকুলার যা আড়াইশো মিটার পর্যন্ত লক্ষ্য দূরে নির্ভুলভাবে নিশানা পদ্ধতি করতে সক্ষম একটি সাউন্ডেলস ব্যারেল ও একটি প্লাস্টিক রাইফেলবাট।
বিজিবিবলছে, এই অস্ত্রিয়েএলাকারজনগনকে ভয় আশা ও অংশের সহ মালামাল চিনতাই ধারান সন্ত্রাসী ক্ষমতা ব্যবহার করতো নাজমুল ব্যবহার। বিপদের হুমকি প্রধান নাজমুল নাজমুল হোসেন (২৭) বড়ছড়া তার বিরুদ্ধে চোরাচালান, দস্যূতা চিনতাই সহ তাহিরপুর বেশ আলোচনা রয়েছে।
এই বিষয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিজিবির সিলেট সেক্টের কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী আজ রাত সুনামগঞ্জ ২৮ বিজিবি বাগান একটি প্রেসব্রিফিং করেছেন। প্রেসব্রিফিংয়েতিনিবলেন,এটিভারতেতৈরি একটি অত্যাধুনিকমারানাস্ত্র দূরবর্তী নিশানা এটি দিয়ে নির্ভুলভাবে করা ইন্ডিকেট তিনজন বিজিবি প্রাথমিক প্রশ্নবাদে আমাকে করেছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অগতপর্যটকদেরমালামাললুন্ঠনের ভারত থেকে ব্যবহার করা হয়েছে ঠিক করে এটা নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন মেজরগাজীমুহাম্মদসালা ইউনিয়ন,২৮বিজিবি সহকারী মোঃ রফিকুল ইসলাম পরে আসামিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।