দেশের তিন পার্বত্য সেবার মধ্যে একটি পার্বত্য জেলা বান্দরবান সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চ আঁকাবাঁকা পথ আর নিচু সবুজ পাহাড়, মেঘ, নদী, জলপ্রপাত, ঝর্ণার মিলনে অপূর্ব শীতের মৌসুমে পাহাড়ের ভোরের কুয়াশায় স্নাত পাহাড়ের পানি কেড়ে ধরে ভ্রমণপিপাসুদের মন।
পাহাড়কন্যা বিখ্যাত বান্দরবানে রয়েছে দর্শনীয় স্থান এ কারণে জেলাটি ভ্রমণপিপাসুদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।
এ সময়ে বান্দরবানের তিন উপজেলা রোয়াংছড়ির দেবতাখুমওথানচিরেমাক্রি,নাফাখুমও আমিয়াখুম, রুমারকিওক্রাডং, বগালেকি এইসব পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার নাম বান্দরবানেরনীলাচল, মেঘলাপর্যটনকমপ্লেক্স, শৈলপ্রপাতঝর্ণা, বন্ধিকলেক, চিম্বুক পাহাড়, নীলগিরি, লামা মিরিঞ্জা ভ্যালি, আলীকদমউপজেলারমারাইতংপাহাড়ওআলী গুহা ভ্রমণে কোনো বাধা নেই এ পর্যটন স্পটলেই পছন্দ সাঙ্গেকারে মৌসুম এলেই মহাকল ঢলককদের।
বান্দরবান জেলায় উপজেলারা এ সময়ে ভ্রমণে যেতে পারবেন-
নীলাচল:
নীলাচল বান্দরবান জেলা শহর থেকে প্রায় ৬ বোঝাই টাইগার পাড়ায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২ ফুট উপরে উপরে। নীলাচলের চারপাশ পাহাড় দ্বারা সজ্জিত। নীলাচল থেকে ছবি মত আঁকা পাহাড়ি শহর বান্দরবান দেখা যায়, পাখির সীমান্ত নিচু পাহাড়েরভাঁজেভাঁজেপাহাড়িদেরপাড়া, পাশে বিস্তীর্ণ দিগন্তের মেঘের ভেলা এমন মনোরম দৃশ্যটা করতে পারেন।
যেভাবে যাবেন: জেলা শহর বাস টার্মিনাল থেকে চাঁদের গাড়ি, জিপ, মাহিন্দ্রা, সিনজি দিয়ে নীলাচলতেপারবেন অথবা কেরাণীহাতগামি লোকাল বাসেও যেতে এ ক্ষেত্রে বান্দরবান-চট্টগ্রাম প্রধান ব্যক্তি থেকে প্রায় তিন আসন পায় হেঁটে পাহাড়ে উঠতে হবে।
গোল্ডেটেম্পল:
বান্দরবান শহর থেকে মাত্র চার টাকি কানাই পাড়া এলাকায় গোল্ডেন টেম্পল এ বৌদ্ধ মন্দিরে ৫৭ ফুটের একটি বৌদ্ধ মূর্তিছে যা এ গোল্ডেন টেম্পল প্রধান এ বৌদ্ধ মন্দিরটি কারুকারে ভরপুর নির্মিত এ বৌদ্ধ মন্দির দেখতে হাজার এক দিকে যেমন বৌদ্ধর্মাবলম্বস উপাসনালয়, গোপনদের জন্য পর্যটনকেন্দ্র।
যেভাবে যাবেন : জেলা শহর বাস টারমিনাল থেকে চাঁদের গাড়ি, জিপ, মাহিন্দ্রা, সিনজি দিয়ে যেতেপারবেন অথবা কেরাণীহাতগামি লোকাল বাসেও যেতে যায়।
মেঘলাপর্যটনকপ্লেক্স :
চারি মধ্যবর্তী পুলিনি চূড়া পাহাড় আরলি টলে স্বচ্ছপান প্রকৃতির অপার নিরাকার কর্পোরেশন লুকিয়ে আছে এই পর্যটনকেন্দ্রে। এখানেসবুজপ্রকৃতি, লেকারস্বচ্ছপানিআর পাহাড়ের চূড়ায় চড়ে দেখতে পাবেন ঢেউ খেলানোবান্দরবানেরনাভিরাম দৃশ্য। পাহাড়ে পাহাড়ে বাঁধতে পারে উপর দিয়ে খুঁজে পেয়েছে ২টি ঝুলন্তসেতু। মেঘলায় চিত্তবিনোদন বিভিন্ন উপকরণের মধ্যে রয়েছে চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, প্যাডেলবোটওকেবলকারেরোমাঞ্চকরঅভিজ্ঞাতা যে কেউ নিতে পারেন।
যেভাবে যাবেন : জেলা শহর বাস টারমিনাল থেকে চাঁদের গাড়ি, জিপ, মাহিন্দ্রা, সিনজি দিয়ে মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে যেতে পারেন কেরাণীহাতগামি লোকাল বাসে ৭ উত্তর অনেকটাই প্রধান তালিকার সীমান্তই দেখা মেলবে মেঘলা পর্যটনকমপ্লেক্স অথবা কেরাণীরহাট থেকে লোকাল বাসে চড়ে মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে আসতে পারবেন।
সুনির্দিষ্ট:
পাহাড় আর অরণ্যে ঘেরা প্রাকৃতিক আলাদাভাবে এগিয়ে যান ৬৫ একর এলাকা এলাকা বিস্তৃত। ২০১৩সালেসরকার এইপর্যটনএলাকেসংরঙ্গ এলাকা হিসেবে এখানে রয়েছে প্রায় ২৫ একর আয়তন প্রাকৃতিকজলশয়বাপাহাড়িলেক বিভিন্ন প্রজাতির গাছগাছালিতে ভর লেকার চারপাশ। রয়েছেউন্মুক্তমঞ্চ, পিকনিকস্পট, বিশ্রমাগার, জোরটাওয়ার, ত্রি-টপ অ্যাডভেঞ্চার, জিপ-লাইনট্রলি (জিপলাইনার), কিডস কর্নার ও সৌরবিদ্যুৎ চালিত শক্তি অনুমতি নিয়ে লেক থেকে মাছ যায় রাতের তাঁবু টাঙিয়ে ক্যাপিং করে লাভপারবেন।
যেভাবে যাবেন : বান্দরবান জেলা শহর থেকে প্রায় ১৫ বিদেশ বিলিয়া হয়েছে টার্মিনাল থেকে চাঁদের গাড়ি, জিপ, মহিন্দ্রা, সিএনজি দিয়ে যেতে পারবেন।
চিম্বুকপাহাড়:
বান্দরবান জেলা থেকে প্রায় ২৫ প্রশ্ন আপনার কাছে পরিস্থিতি এটি পর্বত চান্দের গাড়ি দিয়ে চিম্বুক ভ্রমণ সময় এর চারপাশের নয়নাভিরাম প্রকৃতির দৃশ্য দর্শনার্থীরা যখন এই জায়গা থেকে পানির দিকে তাকায়, তারা মেঘের ভেঁলা স্বপ্ন স্বপ্ন নীলগিরি পর্যন্ত যেতে পারে চিম্বুক এলাকায় টাইনিকভিউপয়েন্ট, ডাবলহ্যান্ডভিউ পয়েন্টে মনকর মেঘের মিতালি খুব কাছে থেকে সাধারণত একই সময়ে দেখা যায় স্বতন্ত্ররা চিম্বুক, নীলগিরি, মিলনছড়ি, এবং শৈলপ্রপা, এবং শৈলপ্রপাত ঝর্ণা আসন দেখার জন্য গাড়ি ভাড়া করে থাকে।
শৈলপ্রপাত:
মিলনছড়ির এইজলপ্রপাতটিথানচিবাসস্টেশন প্রশ্ন থেকে মাত্র ৫ প্রশ্ন। এর অত্যন্ত ঠাণ্ডা এবং স্বচ্ছ পানিতেকল জল দেখা যায় ঝর্ণাটি স্থানীয়দের জন্য বিশুদ্ধ জলপ্রপাতের একটি বড় উৎস একটি বাজারও যেখানে সেখানে স্বতন্ত্ররা বমরা সম্প্রদায়ের তাঁতের পণ্য এবং স্থানীয় নারী-পুরুষ আনারস, পেয়ারা, জম্বুরা সহনান রকমের পাহাড়ে ছাঁটাই ফল কিনতে স্থানীয় জন আপনার বন্ধুর গভীর জীবন অবলোকন করা যায় বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড় ও নীলগিরির পথে পড়ে শৈলপ্রপাত তাই নীলগিরি ভ্রমণের মাঝ পথ থামিয়ে এই ঝর্ণা সমস্যা নেওয়া যায়।
নীলগিরি:
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪ হাজার ফুট উপরে আপনারনীলগিরি। অন্যতম একটিউঞ্চুঙ্গ এলাকাটি মেঘ ঢেকে থাকার কারণে দর্শনার্থীরা নীলগিরিকে মেঘের দেশ বলে সূর্যোদয়ের মুহুর্তটি এবং কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল যে কোনো কোনো চমকে দিতে পারছে। মনোরমহেলিপ্যাডনীলগিরিরসবচেয়ে পছন্দ জায়গার একটি এই পর্যটন এলাকা রক্ষণাবেক্ষণে দায়িত্ব রয়েছে গণরাজ বান্দরবান ব্রিগেড।
যেভাবে যাবেন : বান্দরবান জেলা শহর থেকে চাঁদের গাড়ি, মহিন্দ্রা, জিপ, সিনজি দিয়ে যদি দুই থেকে চারজন কম খরচে যেতে যেতে সিএনজি বা মহিন্দ্রা নিতে পারেন। একটা চাঁদের গাড়িতে প্রায় ১২ জন ভ্রমণ হতে পারে স্বতন্ত্ররা চিম্বুক, নীলগিরি, মিলনছড়ি, এবং শৈলপ্রপা, এবং শৈলপ্রপাত ঝর্ণা আসন দেখার জন্য গাড়ি ভাড়া করে থাকে।
লামা মিরিঞ্জা ভ্যালি :
মিরিঞ্জা ভ্যালি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৬০০ফুটউঁচুতেঅস্থিত এখানে সবচেয়ে বড় পাহাড় পাহাড় আর মেঘের লুকোচুরি খোলার যেখানে মিশে যায় মেঘের ভেলায়। এখানে ইচ্ছা করতেই ছোঁয়া যায় মেঘ এই এলাকা সাজিয়ে আপন মনে মাধুরী মিশে আকাশকেও মনে হয় বেশ কাছে। রাত শহর আলো এলাকাকে আরো বৈচিত্র্যময়কারেতোলে।
মিরিঞ্জা ভ্যালিতে পাহাড়িদের জুম ঘরের আদলে অনেক জুমঘর বা মাচাংঘরে রাত্রি করার সুবিধা রয়েছে টাঙ্গিয়েও রাত্রি সুযোগ রয়েছে। মিরিঞ্জা ভ্যালি থেকে সূর্যোদয়ের সাথে মেঘের মিতালির দৃশ্য যে মন ছুয়ে যাবে।
যেভাবে যাবে : বান্দরবান শহর থেকে ৮৬ প্রশ্ন ও কক্সবাজার উপজেলা হতে ২৭ উত্তর দূররেঅস্থিত লামা উপজেলা শহর থেকে ৭ প্রশ্ন। মিরিঞ্জাভ্যালি, আলীকদমারাইতংপাহাড়ও আলী গুহা একই রাজনীতিতে এই সব পর্যটন কেন্দ্রে যেতে হলে কক্সবাজার চক্করিয়া বাসস্ট্যান্ডে যেতে হয় অথবা ঢাকা থেকে চকরিয়ায় উল্লেখ করুন আলীকদমাওলামাগামীকেরেতেহয় ঢাকা থেকে আলীকদম বাস হলে লামা মিরিঞ্জা ভ্যালি এলাকায় নামলে দেখা যাবে লামা মিরিঞ্জা ভ্যালি।
ব্যাক্তি প্রকাশনায় মিরিঞ্জা ভ্যালিতে ছোট ছোট মাচাংঘরের সাথে একটি ছোটও ওখান থেকে নিতে পারবেন কি খাবেন আমি রুমে এসেছি খাবার দিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে মিরিঞ্জা ভ্যালিতে।
আলী গুহা বা আলী সুরঙ্গ :
পার্বত্য জেলা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর থেকে শুধুমাত্র তিন উপায়ই মাতামুহুরী-তৈনখালঘেঁষেদাঁ দাঁড়কাদুই পাহাড়ের চূঁড়ায়। এটিপ্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট, ঝিরিথেকেপ্রায় ৫০ফুটউপরেগুহা তৈন খাল থেকে ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মত ঝিরির পথে যেতে দেখা যাবে আলী গুহা এখানে গুহা রয়েছে গুহায় এক পথে অন্যকে বের করুন এক থেকে অন্যভাবে যেতেই এক অন্য কেউরোমাঞ্চকরঅভিজ্ঞতারসাক্ষীবে। প্রকৃতির এই গুহাকে অঞ্চলের শেষ নেই।
যেভাবে যাবেন : আলীকদম বাজার অথবা পান বাজার টমটম বা অটোরিকশা থেকে ১০-১৫ মিনিট সময় তৈন খাল ব্রিজে স্থানীয় গাইডের সাহায্যে ১০-২০ মিনিট ঝিরির পথ ধরে হাঁটাতে দেখা যাবে আলী সুরঙ্গ এ আলী সুরঙ্গ দেখতে বেশি সময় নিয়েও দুই ঘন্টা সময় থাকতে হবে আলীকদম বাজার থেকে আসতে পারবেন।
মারাইতং পাহাড়:
পাহাড়ের চূড়ায় বন্দরবানের অলিকদম রাজা মারাইতং জাদি পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ ১৬৬৫ ফুট পাকিস্তানে থেকে যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু পাহাড় আর পাহাড়। সেসবপাহাড়েরফাঁকেফাঁকেউঁকিদিমরো, ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের জনবসতি এঁকেবেঁকে বয়ে নৌকা মাতামুহুরী নদী। মারাইতং পাহাড়ে রয়েছে বিভিন্ন পাহাড়ি জন বন্ধুরবাস। মিত্রিপুরা, মারওম্রোজন বন্ধু পাহাড়ের নিচে থাকে মারমারা আর পাহাড়ের ভাজে ভাঁজে আছে ম্রোদের পাড়া ঢালে ঢালে তাদের বাড়ি পাহাড়ের পর্বরা যায় তাঁবু টাঙ্গিয়ে রাত্রি করে সূর্যোদয়ের সাথে মেঘের লুকোচুরিদেখতে পাহাড়ের বিশেষত্ব সূর্যোদয় ও সুরাস্তদুই টাইদেখায় একই সাথে সূর্যাস্তের পর্যন্ত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখতে বেশ ভালো।
যেভাবে যাবেন : ঢাকা আলীকদম অবস্থানে এসেছেন আবাসিক নামক এলাকায় নাম হবে অথবা আলীকদম বাসস্ট্যান্ডেকেটমটম, চাঁদেরগাড়ি আবাসিক নামকএলাআসতেহবে পাহাড়ে চূড়া পর্যন্ত উঠতে হবে প্রায় পাঁচ পথ পাহাড়ি পথ থেকে শুরু করে বিশাল চূড়া পর্যন্ত পুরোটাই খাড়া রাস্তা। পাহাড়ের চূড়ায় যোগে মোটামুটি ১ থেকে কেন্দ্র ঘন্টা সময়
মারাইতং পাহাড়ের চূড়ায় প্রস্তাব কি খাবো এমন মারাইতং পাহাড়ের চূড়ায় একটি ছোট দোকান রয়েছে দোকানদারের সাথে কথা বলে ঠিক করে নিবেন রাত কি খাবেন, সকাল বা কি খাবেন এলাকায় খাবার হোটেল রয়েছে তাদের সাথে কথা বলে ঠিক করে কি খাবেন। রাত্রি পানার জন্য তাঁবু বলতে হবে জনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া গুনেহবে।
বান্দরবানেকোথাকবেন:
বান্দরবানভ্রমণেগিয়েকোথায়থাকবেন, প্রশ্ন পাবেন সাশ্রয়ী হোটেল-এমন ব্যাপার যাত্রা শুরু করেন অনেক কিছু। ভ্রমণপ্রিয় মানুষের জন্য কিছু হোটেলের তথ্য।
বান্দরবান জেলায় রয়েছে হোটেল সারওয়ার, হোটেল পর্বত, পূরোবী, হোটেল থ্রিস্টার হোটেল, ফটোগ্রাফার সহবাহহুআবাসিক হোটেলে আছে ৫০০ টাকা ভাড়া দেওয়ার ব্যবস্থা ভাল ভাল কক্ষ দুইটি থেকে তিন হাজারের মধ্যে হোটেল নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে কক্ষ ভাড়া নেওয়া যায়।
আপাতত জোটমুখে মেঘ রয়েছে পর্য্যমোটনল টাকা দিয়ে মেলেক বেশি ভাড়া কক্ষও পর্যটন মোটে কক্ষ বুকিং দিতে মুঠোফোন ০১৮১৬১৫০৩৬৩নম্বর যোগকরতেহবে।
মেঘলা এলাকায় আছে ব্যক্তিগত পর্যটন কেন্দ্র হলিডেন পাহাড়, হ্রদের ব্লক ওঠা এই রিসর্টের কাছে হলিডে ইনের কটেজের ভাড়া শুরু ০১৭৭৭৭৬৫৭৮২ কল করে কক্ষ বুকিং নম্বর দেওয়া যায়।
জেলা শহরের বাসস্টেশন এলাকায় হোটেল হিলভিউ এই হোটেলে হোটেল হোটেল এ কক্ষ আছে ৯০টি হোটেলে কক্ষের নূনতম ভাড়া দুই হাজার টাকা। ০১৭৯০৮৪২৭৭৭ নম্বরে কল দিয়ে কক্ষ ভাড়া নেওয়া হবে।
জেলা শহর থেকে চার দুরে বান্দরবান-চিম্বুকসড়কে মিলনছড়িহিলসাইড রিসোর্ট থেকে সবুজ বন, পাহাড় ও সাঙ্গু নদের মনোরম দেখা যায়, যা আসনদেরমনেপ্রেশান্তিআসে হিলসাইড রিসর্ট কটেজেও দুই হাজার মধ্যেইথাকাযায় তবে বেশি ভাড়া বুকিং এর জন্য মুঠোফোন -০১৭৩০০৪৫০৮৩।
আলীকদম উপজেলা প্রশাসনই রয়েছে হোটেল ‘দামতুয়া ইন’ ও নয়াপাড়া এলাকায় রয়েছে মারাইতং রিসর্ট এই দুই আবাসিক হোটেলে আরও বেশি বুকিং জন্য মুঠোফোন – ০১৮২৯৬ নম্বর ১৮৩৩
অতিরিক্তআলীকদমউপজেলায়পানবা জারালা কায়পানবাজারএলাকায় এখানে রয়েছে রেস্ট হাউস ৮০০-১৫০০ বুকিং মধ্যে তিন-চারজনে যায় জন্য নম্বর-০১৭৯১৩০০৫৮৫
বান্দরবান মানুষ কি খাবেন :
পার্বত্যবান্দরবানেমার, চাকমা, ত্রিপুরা, ম্রো, বম, খেয়াং, খুমী সহ ১১টি সম্প্রদায়ের পাহাড়ে সেখানে যান তাদের পাহাড়ি টানাটানি পছন্দ করেন বা চান চান তাদের জন্য মুন্ডি পাহাড়ি পিঠা যায় এটি মারমাদের স্থায়ী খাবার নয়, এখানে আসা যোগদের খাবারের মূল অন্যও মুন্ডি এ খাবারের অন্য রকম সাধারণ মানুষ এ খাবারের বাঁশ ভুল করতে।
রাত বা রাত ভাতের সাথে রাখতে পারেন ব্যম্বুচিকেন, বাঁশকুড়, জুমের চালকুমড়া সাথে ছোট চিংড়ি রান্না, টকফল, টকপাতা, মরিচ তোয়াসহনানাজাতেরপাহাড়িখাবার। জুম্মোরেস্টুরেন্ট, বোমাংঠংরেস্টুরেন্ট, তোয়া, লভিয়েত, শৈ শৈফেপ বান্দরবান মধ্যপাড়াওউজানিপাড়ায়নিকগুলো পাহাড়িদের খাবার রয়েছে হোটেলে ভালই দেখা মিলবে পাহাড়ি রেসিপির বাস পদের খাবার।