সরকার আন্দোলন আন্দোলনে বগুড়া দুপাঁচিয়াযুবদল মালিক আবুরাইয়ান রাহি শোক এখনও কাটাতে উঠতে পারেননি মা রওশন আরা বেগম। মহিলাকে এখনও প্রতিনিয়ত খুঁজে বের করেছেন তিনি।
ছেলে যেখানে তার জুতা রাখতে গিয়ে পরখ করে আগামী জুতা জোড়া আছে সময় অনেক বড় ফিরতেন সে সময় ঘর পাশ দিয়ে কোনো মোটরসাইকেল অনেকই বুকের ভেতরটা খাঁ করে ওঠছে তার হয়, রাহিম এখনই নাড়বে বাড়িতে তাকে ব্যয় করবে ‘মা ভাত দেখেছেন? বলছিলেন রাহিমের মা।
রাহিম বগুড়পাঁচিয়া পুর শহর চক্কসুখানগাড়ী মহল্লার মৃত শাহজাহান আলীর সদস্য তিনি ক্ষমতাদলের আহ্বায়ক সদস্য ছিলেন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে গত ৪ আগস্ট সরকার পতনের আন্দোলনে দুপচাঁচিয়া দলে যাওয়া দুই পায়ে বিদ্ধহনরাহিম তাকে স্থানীয় একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর রাজনীতি থেকে বগুড়া জিয়াউর রহমান সীমানাকলেজহাসপাতালেঠানোহয় দিনই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তরহয় পরবর্তী ৫ দিন জাতীয় জাতীয় অর্থোপেডিক (পাঙ্গু)হাসপাতালেচিকিৎসাধীনঅবস্তয়৯ আগস্টমারাযান।
এপ্রেস পর রাহিমের মা রওশন আরা বেগমবাদী গত ১৭ আগস্ট ২২ এর নাম উল্লেখ সহ অজ্ঞাত ৮২
রওশন আরা বেগম জানান, রাহিমের জন্য প্রতিরা খুব তার ঘুমে যায়। রাহিস্মৃতিচারণেগিয়েতিনিবলেন, “একবার একঘটনায়রাহিমেরউপররাগরে ভাত না শুনতে শুনতে। রাহিম আমারদুপামাথিয়েবলে, ‘এ আমার টাইজান্নাত, আমার স্বর্গ, উত্তরাধিকার আমার সব ওমাতুমি একগ্রাসনাভাতখাওমা।’ ”
তিনিজান, এই স্মৃতিতাকেখুববেশী এই স্মৃতিটা তাকে ভুলতে পারছেন না। তার বুক হাকার করছে দেখেও রাহি চেহারা ভেসে উঠেছে, দেখছে খুলাহিচেহারাভেসেউঠছে! রাত এখনও কেউ যদি বাড়ির পাশ দিয়ে মোটর সাইকেলনিয়েযায়, হারন বাজালেইতারবুক হুহু করে সেদৌড়েবাইরে বেরেহতেচান!
ছেলের ছবি মানছেন মা
আরাবেগম বলেছেন, “৪আসেদিনসকালথেওশন অনেক মানুষ আন্দোলনে নামলো ছোট ছোট ছেলেও আমি তাদের পানি এর মধ্যে আমি রাহিমকে বলি ‘বাবা তুমি আজকে’ ওদিকে যেওনা, সেবলে বড়, নামা আমিযাবো।’ আমি বাড়ির পরে কাজ করছি বের হতেই একজন আমাকে পছন্দ করে তোমার ছেলে আজ আবার আন্দোলনে গেছে পরে আমি রাহিকে খোঁজার জন্য যেতে কেউ একজন আমাকে রাহিম বলে এখন দেখতে পাচ্ছেন তিনি আমাকেজান, দুপাঁচিয়া এক আমিসেখানে গিয়েছিলাম আমার ছেলে বেডে শুয়ে রাখা হয়েছে পায়ের পানি যে চাদর সেই চাদরে ভিজে চপ্পে হওয়া মুসলমান আমাকে মুসলিমই রাহিম বলে ঊঠলো, ‘মা, মা, আমি সতর্ক আরবাঞ্চোনামা’! শিক্ষার ডাক্তাররা আমাদের জানান এখানে চিকিৎসা হবে না সমুদ্রে নিয়ে যান। পরে তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করি কিন্তু কোন গাড়ি পাখলাম না। পরে আমাদের পাড়া এক ছেলে স্থানীয় এক গ্যারেজথেকেঅটোরিকশালাকডেকলেসে গাড়ি চালাবে এমন ভয়ে যেতে চাও পরে অন্যজন রাহিমের অবস্থা বিপদ নিয়ে সে যেতে রাজি হয় আমি আর রাহিমের স্ত্রী মেয়ে মানুষ আমাদের সাথে আর কেউ পরে না সাথে যোগাযোগ সাহায্য এগিয়ে আসে আমরা রাহিমকে নিয়ে সেখানেও চিকিৎসা দিতে গিয়ে ডাক্তাররা ঢাকায় নিয়ে ঢাকাতে যাবো জন্য কোন গাড়ি পাখলাম না ছেলেয় চিৎকার করছি। ছটফট কর পরে একজন ড্রাইভার ৩০ টাকা ভাড়া উচ্চারণ করতে আমি পার্টিই রাজি হয়ে ছেলেকে ঢাকা ন্যাশনাল হার্ট ফান্ডে নিয়ে যাওয়া হয় তারা থেকে জাতীয় অর্থোপেডিক আপনি আমার ছেলের দুই পায়েই তারা পায় তাও রাহিমের পায়ের যন্ত্রণা কমনা না সে আমাকে বার বারলো, ‘মা সীমান্ত তো হয়ে গেছে, আমি কেন পায়ের যন্ত্রণা কমছে নামা’৷
তিনি বলেন, “রাহিমের যন্ত্রণাকমনা, পাশে ডাক্তারদের কাছে দৌড়িয়েছি কেউ আমার ছেলের যন্ত্রণা কমতে পারে রাহিমের অবস্থা খারাপ হলে ৯ তারিখে তাকে আইসিউতেনেওয়াহয়। পরে সকাল ৭টা আমাদের জন্য হয় রাহিমারাগেছে৷
রাহি স্ত্রী দিরুবা আক্তার বলেন, “যে দুনিয়াএবং আখিরাতেরসঙ্গী, সেছারাকিভাবে ব্যবস্থা? আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু আমার স্বামী যে না, এটার অভাব কি টাকা পয়সাকোনো কিছুদিয়েপূরণ সম্ভ যে ক্ষতের! চলাফেরা করা হয়েছে তোর জীবনযাত্রা। স্বামীকে নিয়ে সুন্দর জীবনের পছন্দের তালিকা কিন্তু আমার ভাগ্যে উল্লেখযোগ্য স্বরশাসকের কারণেই তা না সতর্ক সে আরো বাঁচাও। আমাদেরসাথেথাকতো! একটাই চাওয়া তাকে ভালো জায়গায় শান্তিতেরাখুক। ”