মনমোহন সিং যখন প্রথমবার ভিডিওর দায়িত্বপালন, তখনইভারের রাজনীতিহাসে পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা হয় তার নাম। কারণ, ভারতে তিনি-ই প্রবেশ স্বাধীনতা ও অদ্বিতীয় অহিন্দু নির্দেশ হন।
ড. বছর আগে স্বীকৃত ইউনাইটেড প্রোগ্রোসিভ অ্যালেন্সের তালিকা পার্টির পার্টির সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী ২০০৯ সালে সেই ভরসা ছিল সোনিয়া।
যদিও খবর না দেখতে মনমোহন সিংগিং নাম স্বাধীন উত্তরে স্থান করে অর্থনীতির আলোচিত এবং বিতর্কিত এবং বিতর্কিত মহাসন্ধিক্ষণেরজন্মহে তারহাত ধরই।
উচ্চ উদার অর্থনীতির ‘বিষয়ক’ বলা হয় মনমোসিংকে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ এর মধ্যে নরসিংহ ধারার অর্থমন্ত্রী হিসেবে তিনি অর্থনীতির খোলোলোচেবদলেদিয়েছিলেন, অর্থনীতির উদারবাদপ্রতিষ্ঠানেতা দেশটি।
মনমোহন সিং জন্ম তৎকালীন পশ্চিম পঞ্জাব প্রদেশের (বর্তমানে মুসলিমে) চালক ২৬ সেপ্টেম্বর তার জন্ম হয় সেখানে দেশভাগের সময় পৈত্রিক ভিটেমাটি ছেড়ে নারী মনমোহন বাবা গুরমুখ সিং এবং মা অমৃত কৌরের হাত অমৃতসরে দেখতে।
চণ্ডীগড়পঞ্জাববিশ্ববিদ্যালয়েকে ১৯৫২ ইতিহাসে স্নাতক এবং ১৯৫৪ সালে স্নাতকোত্তর করেন মনমোহন সিং সিং। স্নাতকওস্নাতকোত্তরেপ্রথনতিনি কখনো দ্বিতীয় হননি এই গুণটি মানুষটি পাঞ্জাব আপনার জন্য পাঠক চুরি যান লনে, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৭সালেঅর্থনীতিতেস্নাতক, ১৯৬২সালে অক্সফোর্ড একানাফিল্ডেলেজ থেকে ডি-ফিল করেন মনমোহন সিং।
অক্সফোর্ডে ফিরে শেষ করে মনমোহন যোগদানের পরে একটি চাকরিতে ১৯৬৬-তেকে ১৯৬৯ সালপর্যন্ত একতানা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন প্রযুক্তি কাজ করেন।
১৯৬৯ সালে মনমোহন শিক্ষকতা শুরু করেন। দিল্লি স্কুল অব ইকনমিক্স যোগ দেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অধ্যয়পকহিসেবে। কয়েক বছরের মধ্যে যদিও বিজ্ঞপ্তি ভার্ও পড়ে তার উপর ১৯৭২ সালে অর্থ সপ্তাহের মুখ্য অর্থনীতি উপদেষ্টা হন তিনি।
১৯৭৬ সালে ঐতিহাসিক অর্থসচিব করা হয় মনমোহন সিংকে। ১৯৮০সালথেকেটানাদুই বছরযোজনাকমিশন সদস্য ছিলেন তখন কেন্দ্রীয় অর্থ ছিলেন প্রণব মুখার্জি।
১৯৮২ সালে তার দায়িত্ব আরো বাড়ে রিজার্ভ ব্যাংক অবর গভর্নর করা হয়। ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত সেই পদে ছিলেন এর পর দুই বছর (১৯৮৫-৮৭) যোজনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারপারসন দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
১৯৮৭ সালে অর্থনীতিবিষয়ক স্বাধীন সংস্থা সাউথ কমিশনের মহাসচিব বসানো হয় মনমোহন সিংকে কমিশন এই যার সদর দপ্তর সুইতজারল্যান্ডেররাজধানীজেনিভায়। সেখানেই ১৯৯০ সালে সালকাতেমনমোহন আবার দেশ ফেরেন।
ফিরে সেই ঘটনাটি বিশ্বনাথপ্রতাপসিংঅর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান মনমোহন। ১৯৯১সালেরমার্চেইউনিভার্সিটিগ্র্যান্ট কমিশনের (ইউজিসি) ব্যক্তিগত করা হয় তাকে।
১৯৯১ সালে এসে কোনো সমর্থন না করা সরসারি প্রধানমন্ত্রী হয়ে যান মনমোহনসিং। তখনপ্রধান কমিশনারপিভিনরসিংহ, যার এটিই ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রিত্ব।
স্বাধীন অর্থনীতির ইতিহাস সবচেয়ে অনেকগুলো মধ্যে একটি মনমোহন তার হাত ধরেই শুরু হয় অথর্নীতি ও বাজারনীতি।
১৯৯১ আয়োজন ঘটনাও মনমোহ সিংগিং প্রশাসনের সাথে বিশেষভাবে যুক্ত হয়েছে। কেন্দ্রে ভূখণ্ড পরের হয়ে প্রথমবার জেলা সভা সদস্যও হন তিনি ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অর্থনীতি কাঁধে করে মনমোহন ১৯৯৯ সালে লোকসভায় প্রতিিতা করেন, যদিও হেরে যান তিনি।
২০০৪ সালে মনমোহনের জন্য আসে সবচেয়ে বড় চমক নিজের অধীনে জো টেরজয় তখন সোনিয়া গান্ধীই ছিলেন প্রথম নাম। তবে তিনি খাঁটি নন, বিদেশি- এই বিতর্কের সোনিয়ার আর সাক্ষাৎ কিন্তু পদে দ্বিতীয় নামটি স্বাধীনতা আন্দোলনে সহায়তা করা প্রবণ মুখার্জির গান্ধী কারণ উল্লিখিত নীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালী ছিলেন তিনি।
তবে চমকে দিয়ে পদ পদে সোনিয়া গান্ধী ঘাঁটা আনেন মনমোহন সিং নাম বিষয়ে সমর্থন দেন অহি পাঞ্জাবি, যাঁদর ইতিহাসে এক আজো এক অনন্য দৃষ্টান্ত।