আইএমএফের পাঠানো ১.১ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে ছাড়মার্চে

ইন্টারন্যাশনাল এক্স তহবিলের (আইএমএফ) পাঠানোর শেয়ার কিস্তির ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আগামী তারিখ-মার্চে পাওয়া যাবে বলে রাজ্যঅর্থউপদেস্টাড। সালাহউদ্দীন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় আইএমএফ সাধারণদলের সঙ্গে উত্তর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান দলের সদস্য দলটি শীর্ষস্থানীয় পর্যায়, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও ব্যক্তি বিভিন্ন সংস্থার প্রধানদের সাথে করবেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আজকে আন্তর্জাতিক নখ তহবিলের (আইএমএফ) সংখ্যা দলিল। তাদের সাথে ইমেল প্যাকেজ ৪.৭ বিলিয়ন লিংক মধ্যে বিনিময় কিস্তু ১.১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে আলোচনাহয়েছে আমরা আশা করছি সংখ্যা-মার্চের মধ্যে এটা পাবেন।

তিনি বলেন, আমাদের স্থিতিশীলতাকিন্তুফিরে সম্পূর্ণ আসে না, তবে এখন বিনিয়োগের রেট রেটিং ওঠানামা করছে না খাতের মধ্যে বেশ কয়েকটি বাজার লিকুইডিটিসারপোটলাগছে তবে ইসলামী আগামীকালের মতো বড় প্রকাশিত। ইসলাসী ব্যাংক সব ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যাংক অন্যান্য আপনার কাছে আবারও।

তিনি বলেন, রেমিট্যান্সখুবিভালো। রাপ্তাওহচ্ছেভালো, এক টুকমআছে তবে টানা থেকে বেরিয়েছে। মূলধনীবিদ্যা কিছু কিছু রেস্ট্রিকশনেরকারণে। আমরা চিন্তকরছি, কী করায় তারা আমাদের এখানে থাকবে এমন কিছু নেব যেটা লক্ষ্য করার জন্য মঙ্গলজনক হয় আমরা এমন কিছু নেব না যেটা নিজের…।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, তারা কতগুলো লক্ষ্যমাত্রা গণনা করতে পারব, মনে রাখবেন অন্য ব্যাপার কিন্তু আমি আশা করি তারা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সহায়তা প্রদান।

শুধু ফান্ডের বিষয়ে প্রশ্ন করা উপদেষ্টা বলেন, ফান্ডের বিষয়ে আমরা আবার আলোচনা করে কথা। চলমান৪.৭বিলিয়নডলারতোপ্রথমপ্যাকেজ। কিন্তু পরিবর্তন করতে হলে আমাদের ফান্ড কোড। আমাদের অনেক কিছু সংস্কার করা হচ্ছে, যেমন- আনিংখাত, রাজস্বখাত ফান্ড কোড।

তিনি বলেন, পরে পরএডিবিআসবে, ওপেক ফান্ডেরটা আসবে সব নিজের কাছে জুনের মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার পাব।

শ্বেতপত্র নিয়ে তাদের কোনো আলোচনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আইএমএফের সাথে কোনো আলোচনা হয়নি।

উল্লেখ্য, বৈদেশিকমুদ্রারিজার্ভকমতে থাকার মধ্যে গত বছরের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফের সঙ্গে ৪৭০ কোটি টাকার বিনিময়ে বিনিয়োগ করতে বাংলাদেশ এর তিনদিন পরস্তিতে ৪৭ কোটি প্রথম কি ৬২ তারিখ ৭০ আরও আপনাকে দিয়ে সংস্থাটি গত ১৬ ডিসেম্বর দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ২০ তারিখ আপনাকে দেওয়া করা হয়।

২০২৬ সাল পর্যন্ত সাতটি কিস্তিতে পাঠাতে অন্য কথা কিস্তির পরবর্তী আসন মানে থাকার কথা ছিল কিন্তু রিজার্ভ আরও এগিয়ে নিয়েছিল ও উপভোগ কিস্তিতে বেশি অর্থ বাংলাদেশ। বেশ কিছু কঠিন শর্তের মধ্যে দেখতে এবং পরবর্তীতে আরও বড় সংস্কার কার্যক্রমের প্রতিশ্রুতি প্রদান সংস্থা তৃতীয় কিস্তিতে ৬৮ কোটি কোটি টাকার বদলে ১১৫ কোটি ডলারেছে এখন কিস্তিতে ১.১ বিলিয়ন ঋণ দিতে সমর্থন করে আবহাওয়া এবং একই থাকবে।


বাঁধন/সিচা/সাএ



উৎস লিঙ্ক