প্লাস্টিকদূষণকেতাপ্রয়োজনবাস্তবমুখী ওসমন্বিতপদক্ষেপ বাস্তবে গঠিত বাস্তবমুখী আলোচনা ও দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে রাখবে।
‘এনভায়রনমেন্টালপলিসিফরপ্রোগ্রেস’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় কথামালা বলেন বক্তারা। শনিবার (২৮ নভেম্বর) একটি হোটেলে চমৎকার পরিবেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ। রাজ্য এলাকা প্লাস্টিক বর্জ্য আপনি নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা।
বক্তারাবলেন, বিপক্ষকোনোসমাধানয়। সাশ্রয়ী ও পরিবেশযোগ্য কোনো বিকল্প নেই বিগত পথের পথ যৌক্তিক সমাধান আসে না। ঘনিভূত হয় ২০০২ সালে পলিথিন পার্টি করা হয় তবে বাস্তবতার নিরিখে না ভোও ও ফাক্সডক-খাটো যথেষ্ট সময় না দেওয়া ফাইলতা ছিল অর্থনীতি হয়েছে। আইনউপস্থিত ছিলেন নীতিনির্ধারক, পথ, পথসংশ্লিষ্টরা।
উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর)সাবেকসস্যফরিদ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়নের (বিডা) দায়িত্বভারপ্রাপ্ত চেপারসন মোহসিনা ইয়াসমিন, ডিবিএল প্লার চিফ সাস্তেনিবিলিটিঅফিসারজাহিদুল্লাহ, জ্যেষ্ঠসংবাদিকজাকির হোসেন, জয়েষ্ঠ সাংবাদিকদৌলত আখতারমালা, জ্যেষ্ঠসাংবাদিক মাসুদরুমি, ইউকেএফসিডিওরমার্জনূর, এশিয়ানডেভেলপমব্যাংকেরবিউলইসলাম, রিভার্স রিসোর্স এর মুকিত হাসান প্রমুখ।
আলোচনার শুরুতে দেশ প্লাস্টিক বর্জ্য চিত্রতুলে ধরেপলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ এর প্রধান ও প্রধান ড. এমমাশুররিয়াজবলেন, “দেশেপ্লাস্টিকার ব্যবহার ক্রমবর্ধমান রাজনীতি বছরে জনপ্রতি প্লাস্টিক ব্যবহার ক্ষমতা ছিল তিন কেজি ২০২০সালেতানয়কেজিতে পুঁইছে। রাজধানীতে এহার আরওবেশি ২৪ কেজি প্লাস্টিক আয়োজন সাংস্কৃতিক দূষণ কমপ্লেক্স বর্ধিত দায়িত্ব বা এক্সটেন্ডেড প্রোডিউসার রেসপনবিলিটি (ইপিআর) নিয়ে কাজ করছে। ২০২১ সালে করা কঠিন পরিস্থিতি পরে সেই নিয়মমালায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক (এসইউপি) পণ্যের একটি একাধিক পণ্য যদি আপনি এগিয়ে যান হিসাবে বিদ্যমান পরিবেশগত ও অর্থনীতিচ্যালেঞ্জকেআমলেনানিলে সার্বিকভাবে তা নেতিবাচক প্রভাব বয়ে আনতে হতে পারে।
বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক রাপ্তানিকারকঅ্যাসোসিয়েশনের সভা প্রশামীম আহমেদ বলেন, “এসইউপিনিষিদ্ধ করাকোনোসমাধান এ খাতে ও সীমাবদ্ধতা আগে চিহ্নিত করা। বাস্তব সংগ্রাম নিয়েগ্যাপপদক্ষেপনিয়েগ্যাপ তাহলে পূরণ করা প্রয়োজন ভালো হবে না, অর্থনীতিওসচলথাক। দলীলইপি আরনীতিমালাকেআগে গুরুত্ব দেবাপ্রয়োজন এ স্থানীয় সরকারকে সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা এ বিষয়ে তৃণমূল অবকাঠামো নিশ্চিত করা ও সেবা সরকারইঅগ্রনীভূমিকরখবে৷
ব্যক্তিগত সংস্থা ওয়েস্ট কনসারন এর সহপ্রতিষ্ঠাতামাকসুদসিনহাবলেন, “কার্যকরও টেকসই ইপিআর অর্থনীতিকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এই দেশ দূর্বল অর্থনৈতিক এমন ”
টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থা ভূতর্ঘমেদীওসমাজলিউদ্যোগের গণতা চেতনা নেসলে বাংলাদেশ এর কোম্পানি সেক্রেটারি এবং হেড অব লিগ্যাল ও ট্যাক্সদেবব্রতরায়চৌধুরীবলেন, “কেবল আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে বর্জ্য উন্নত দেশ নাগরিকদের জন্য অনুশীলনওসচেতনতামূলকব্যবস্থারয়েছে। দায়িত্বশীল বর্জ্যবস্থাপনায় কার্যকর ফলপাওয়াসম্ভব। পুনর্ব্যবহারওদায়িত্বশীলতার সংস্কৃতি তৈরি করতে হলে সর্বসাধারণকে ইপিআরেরমালার প্রশাসনেআসাপ্রয়োজন৷
আরোবক্তারগণ, নেতা খাতের মধ্যে আরও আলোচনা এবং খেলা বাস্তব সত্যমোসুদূরপ্রসারীপিআরকাঠা কারওকার্যকরসম্ভবে প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলায় আত্মতা বৃদ্ধিও সমমিলকার্যক্রমজন্য যোগাযোগ গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন তারা।
– সংবাদবিজ্ঞপ্তি
(ট্যাগসটোঅনুবাদ)প্লাস্টিক(টি)দূষণ(টি)মোকাবিল এ(টি)প্রয়োজন(টি)বাস্তব মুখী(টি)পদক্ষেপ(টি)জাতীয়
উৎস লিঙ্ক