টাঙ্গাইল সদর দক্ষিণ মগড়া ইউনিয়নের চৌরাকররা-চৌধুরী মালঞ্চের কাছ থেকে ১০টি জীবন প্রায় ২৫০০ মানুষ প্রতিদিন শুধুমাত্র এক সাংবাদিক বাজারের বহুইখানা-খন্দেভরা।
ভিন্ন বর্ষায় এ্যামগাটি পানিতে তলিয়ে যেতে যেতে যেতে এবং যোগের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সপ্তাহকালেরবর্ষায়রাস্তাটিচলের অনুপযোগী আর সংস্কার হয়েছে পরিদর্শন কালে দেখা যায়, অনেক জায়গার মাটিও পানির পানি সংমিশ্রণে কাদার ভাগাড়ে খানা-খন্দের মধ্যেই বিপদ নিয়ে যান যানবাহন।
স্থানীয় অভিযোগ, মগড়াইউনিয়ন পশ্চিমের সবচেয়ে বড় এবং নাম করা চৌরাকর বাজারটি আশেপাশের মানুষের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক মানুষ এগিয়েয় চৌরাকররা- চৌধুরী মালঞ্চের ফলে শ্রমজীবী প্রথম থেকে শুরু করে স্কুলগামী মহারাজ এরা যাতায়াত করে। প্রতিদিন এ সপ্তাহে কয়েকশ’ যানবাহন সন্ধান করে। রাস্তা বেহাল ডিলার কারণে প্রায়ই পাস সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে নেওয়া হয় পরীক্ষা রোগী, শিশু, নারী ও বয়স্কদের।
ইউনিভার্সিটি ডাটাবার স্থানীয় সদস্য-মেম্বরেরকারাস্তাটি সংস্কারেরজন্যদাবিজানিয়েছেন কিন্তু কেউ ভোগান্তি নিয়েই বাজার দিয়ে পালটা করা হচ্ছে স্থানীয়দের।
চৌধুরী মালঞ্চ অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষাকমো। মাইনউদ্দীন (৭২) বলেন, “প্রতিদিনেরাস্তা দিয়ে শতাধিক বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেযাতাকরে প্রায় সময়ই গাড়ি চাপায় পড়ে এ বাজারে ব্যক্তিকে দ্রুত ব্যবসা নিয়ে যাওয়ার কোনোব্যবস্থা তাই অনেক ভোগাস্তি ”
চৌরাকরগ্রামেরবাসিন্দামো। উদ্দীপক উদ্দীন (৭৪) বলেন, “প্রতিদিন আমাদের এ রাস্তা দিয়ে বেড়াতে হয় রাস্তাটি শহরচরের অনুপযোগী হওয়া। কয়েকদিন আগেও একটি রিকশাল্টে যায় মহিলা মহিলা তারপরও শতকরা ভোগান্তি নিয়ে এ মহাদেশ দিয়ে আমাদের যাতায়াত করতে হয় আমার কাছে খুব দ্রুত এ ”
স্থানীয়ন্দামো। শাহজাহান (৬১) বলেন, “বর্ষা আসলে আমাদের কষ্টের আর সীমা থাকে না ”
বাহিরশিমুলগ্রামেরপল্লীচিকিৎসকমো। সেলিম (৪৫) বলেন, “এর নিয়ম আমলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও জনপ্রতিনিধিরা আমাদেরকে বারবার আশ্বাস দিয়েছিলাম ১৭ বছর ”