শুক্রবার বিরোধী দলগুলি 25 জুন, যেদিন 1975 সালে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল, সেই দিনটিকে “সংবিধান হাত্য দিবস” হিসাবে ঘোষণা করার জন্য কেন্দ্রের পদক্ষেপের নিন্দা করেছে, যা কংগ্রেস বলেছিল যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর “আরেকটি আকর্ষণীয় পদক্ষেপ।”
কংগ্রেসের সভাপতি মালেকা জুনহাগহত্যা দিবসের একটি পোস্টে'।
পরামর্শ দিলেন আরজেডি-র মনোজ ঝা bjp সরকার প্রথম 30 জানুয়ারী – যেদিন মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল – “গান্ধী হাত্য দিবস” হিসাবে ঘোষণা করেছিল।
সাজওয়াদি দল প্রধান অখিলেশ যাদব মনে করিয়ে দেওয়া হয় যে এই বছরের ৩০ জানুয়ারি, “ভারতীয় জনতা পার্টি কারসাজি করেছিল চণ্ডীগড়এবং এই দিনটিকে “লোকতন্ত্র (গণতন্ত্র) হাত্য দিবস” হিসাবে চিহ্নিত করা উচিত।
প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে হক লিখেছেন: “আপনি (মোদি) দেশের প্রতিটি দরিদ্র ও বঞ্চিত অংশকে তাদের আত্মসম্মান থেকে বঞ্চিত করছেন… যখন বিজেপি নেতারা ভারতের আদিবাসীদের মধ্যে প্রস্রাব করছে। মধ্য প্রদেশ, নাকি উত্তরপ্রদেশের হাতরাসের দলিত কন্যাকে পুলিশ জোর করে দাহ করেছে… এটা সংবিধানের হত্যা ছাড়া আর কী? যখন প্রতি 15 মিনিটে দলিতদের বিরুদ্ধে একটি বড় অপরাধ সংঘটিত হয় এবং প্রতিদিন 6 জন দলিত মহিলা ধর্ষিত হয়… যখন মণিপুর গত 13 মাস ধরে সহিংসতার কবলে পড়েছে এবং আপনি এমনকি সেখানে পা রাখতে চান না… যদি খুন না, এটা কি? সে লিখেছিলো।
একই সময়ে, শিবসেনা (ইউবিটি) ফেডারেল কাউন্সিল প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী বলেছিলেন, “কারো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলা উচিত যে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল সংবিধানের বিধানের ভিত্তিতে যা জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিধান করে… এটি অত্যধিক জরুরি অবস্থা হতে পারে এবং জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতাকে ক্ষুন্ন করতে পারে, এর… কিন্তু নিশ্চিতভাবে মৃত্যুর সাংবিধানিকতা নয়!
