অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা বণিকের জমকালো বিবাহের ভিতরে: অতিথিদের জন্য বিনামূল্যে ডিজাইনার উপহার এবং আরও অনেক কিছু |

অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা বণিকবিলাসিতা বিবাহ উত্সব শেষ হয়েছে, কিন্তু ঘটনাকে ঘিরে আলোচনা চলছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।বিবাহটিকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ব্যয়বহুল বলা হয়েছে এবং ভার্চুয়াল অংশগ্রহণকারীরা এখন প্রতিটি অংশ যাচাই করছে বিলাসী বিস্তারিত
ইউটিউব এবং পডকাস্ট হোস্ট রণবীর আলাবাদিয়াযিনি বিয়ারবাইসেপস মঞ্চের নাম দিয়ে যান তিনি 12 জুলাই বিয়ে এবং 15 জুলাই মঙ্গল উৎসব সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন।তিনি সম্প্রতি ভারতীয়-আমেরিকান স্ট্যান্ড-আপ কমেডিয়ানের সাথে একটি পডকাস্টে জমকালো উদযাপনের অভ্যন্তরীণ বিবরণ শেয়ার করেছেন আকাশ সিংযিনি একজন অতিথিও ছিলেন।
মুম্বাইয়ের বান্দ্রার কুর্লা কমপ্লেক্সে জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারে বিয়ে এবং বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সৃজনশীল পরিচালক মনীশ মালহোত্রার যত্নশীল নকশার অধীনে, স্থানটি প্রাচীন শহর বারাণসীর চেহারায় রূপান্তরিত হয়েছিল।
আকাশ সিং স্মরণ করে বলেন, “আমরা একটা জাদুকরী জগতে আছি বলে মনে হচ্ছে। তিনি বর্ণনা করেছেন যে কীভাবে দোকানগুলি বিবাহের সময় ব্রেসলেট এবং ডিজাইনার সানগ্লাসের মতো বিনামূল্যে আইটেম দেয়। “স্টোরগুলো ব্রেসলেট দেয়। আমি শুনেছি তারা ডিজাইনার সানগ্লাস দেয়, যেমন ভার্সেস সানগ্লাস। কিছু দোকান আপনাকে শুধু জিনিস দেয়। এটা পাগল,” তিনি যোগ করেন।
আলাব্বাদিয়া জিজ্ঞাস করল যে কোন দোকানে আইটেমের জন্য চার্জ করা হয়েছে কিনা। সিং নিশ্চিত করেছেন যে অনুষ্ঠানস্থলে একটি গহনার দোকান রয়েছে যেখানে অতিথিরা আইটেম কিনতে পারেন। “একটি গহনার দোকান ছিল। স্পষ্টতই, তারা হীরার নেকলেস দিতে যাচ্ছিল না,” সিঙ্গার ব্যাখ্যা করেছিলেন।

নবদম্পতি অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা ব্যবসায়ীদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জামনগরবুধবার, গুজরাট। এই দম্পতি শহরে এসে স্থানীয়দের কাছ থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং উষ্ণ আতিথেয়তা পান।
সকলের হৃদয় স্পর্শ করা ভিডিওগুলির মধ্যে একটিতে দেখা গেছে ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরিহিত মহিলারা রাধিকাকে স্বাগত জানাতে একটি আরতি অনুষ্ঠান করছেন এবং তাকে গোলাপের পাপড়ি দিয়ে বর্ষণ করছেন। রাধিকা এবং অনন্ত দুজনকেই সমান খুশি দেখাচ্ছিল এবং মজার ব্যাপার হল, উভয় দম্পতিকে গোলাপি পোশাক পরা দেখা গেছে। রাধিকা একটি গোলাপী স্যুটে তার চেহারা সহজ রেখেছিলেন, যখন অনন্ত একটি গোলাপী কুর্তা এবং জাতিগত জ্যাকেট পরেছিলেন।

অনন্ত এবং রাধিকার জীবনে জামনগর একটি বিশেষ স্থান ধারণ করে কারণ তারা উভয়েই সেখানে বড় হয়েছে। 2024 সালের মার্চ মাসে, জামনগরে প্রাক-বিবাহের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছিল।অনন্তের দাদী কোকিলাবেন আম্বানির জন্ম জামনগরে, যেখানে তাঁর দাদা ধিরুভাই আম্বানি এবং তাঁর বাবাও জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মুকেশ আম্বানিকারণ এর উৎপত্তি আছে।