নাগপুরে 5 বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণ, হত্যার দায়ে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড | ইন্ডিয়া নিউজ |

নাগপুর: মহারাষ্ট্রের নাগপুরের একটি সার্কিট আদালত সোমবার একজনকে তিনটি মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে দোষী সাব্যস্ত হয় তিনটি অপহরণের জন্য, ধর্ষণ এবং হত্যা 2019 সালে একটি পাঁচ বছর বয়সী মেয়ের ছবি।
অতিরিক্ত দায়রা জজ এস আর পাডওয়াল ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা 302 (খুন) এবং 376AB (নাবালিকাকে ধর্ষণ) এবং অপরাধ প্রতিরোধ আইনের ধারা 6 (উত্তেজক অনুপ্রবেশমূলক যৌন নিপীড়ন) এর অধীনে সাজা দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের আদালত তিন সন্দেহভাজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।
শুধুমাত্র বিদর্ভ জেলাতেই এর আগে অন্তত চারটি মামলায় দ্বিগুণ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
“মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে বোম্বে হাইকোর্টের দ্বারা নিশ্চিতকরণ সাপেক্ষে। সমস্ত মূল সাজা একই সাথে কার্যকর করা হবে,” নাগপুর আদালতের আদেশে বলা হয়েছে।
বিশেষ কৌঁসুলি প্রশান্ত সাথিয়ানাথন বলেছেন, শিশুটির মা তার মেয়েকে 7 ডিসেম্বর, 2019-এ নিখোঁজ হওয়ার কথা জানিয়েছেন। একই দিনে নাগপুরের কাছে কলমেশ্বর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
৮ ডিসেম্বর একটি মাঠে মেয়েটির লাশ পাওয়া যায়। মেডিকেল পরীক্ষায় জানা গেছে যে তাকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল এবং তার আততায়ী একটি বোল্ডার দিয়ে তার মাথা ভেঙে দিয়েছে।
তদন্তকারীরা দ্রুত সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে পুরী বলে শনাক্ত করেন। সত্য হল যেদিন শিশুটি নিখোঁজ হয়, সেদিন সে শিশুটিকে প্রলোভন দিয়ে মাঠে নিয়ে যায়, তাকে গলা টিপে ধরে, তাকে ধর্ষণ করে এবং অবশেষে তাকে হত্যা করে।
অন্যান্য শুনানিতে, বিচারপতি পদওয়ার দোষীদের উপর 15,000 টাকা জরিমানাও আরোপ করেছেন এবং কলমেশ্বর থানার অফিসার ইনচার্জকে জাতীয় আইনি সহায়তা কমিশনের কাছে ক্ষতিপূরণের আবেদন করার জন্য ভিকটিমদের বাবা-মাকে সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সাম্প্রতিক জুটি মৃত্যুদণ্ড 22 মে, নাগপুরের আরেকটি আদালত একজন ব্যক্তিকে তার 16 বছরের মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছে। আসামিকে তিনটি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, ইয়াভাতমাল জেলা আদালত 14 আগস্ট, 2015-এ একটি দুই বছরের মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য এক ব্যক্তিকে দ্বিগুণ মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছিল। দুটি ছেলেকে হত্যার সাথে জড়িত আরেকটি মামলায় একটি দ্বৈত মৃত্যুদণ্ডও আরোপ করা হয়েছিল, একটি 2016 সালে এবং অন্যটি 2018 সালে হত্যা করা হয়েছিল।