নয়াদিল্লি: রেজোলিউশন পানি সংকট খরা-পীড়িত দেশের রাজধানীতে, দেশটি নতুন সরকার নির্বাচন করার একদিন পরে এটি শুরু হবে সর্বোচ্চ আদালত সোমবারের আদেশ উচ্চ যমুনা নদী কমিটি (UYRB), সমস্ত স্টেকহোল্ডার দেশগুলির সমন্বয়ে, দিল্লি সরকারের জরুরী প্রয়োজনগুলি মোকাবেলায় 5 জুন বৈঠক করবে অতিরিক্ত জল সরবরাহ.
হরিয়ানা বিজেপি সরকার বজায় রেখেছে যে “রাজ্য থেকে দিল্লির জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে জল সরবরাহের কোনও ঘাটতি নেই”, অন্যদিকে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেস সরকার স্বেচ্ছায় হরিয়ানার ডাইভারশন খালের মাধ্যমে অতিরিক্ত জল দিল্লিতে সরবরাহ করেছে।দিল্লির শাসক দল আমেরিকান একাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স এবং কংগ্রেস পার্টি ভারতীয় লোকসভা নির্বাচনী জোটের (INDI জোট) অংশ।
দিল্লি ক্যাপিটাল টেরিটরির প্রতিনিধিত্বকারী একজন প্রবীণ আইনজীবী এএম সিংভি বলেছেন, উদ্বৃত্ত জল সরবরাহ করার জন্য এইচপির প্রস্তাবটি কেবল উদার নয়, প্রতিফলিত হয়েছিল সমবায় ফেডারেলিজমঅ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতা বলেছেন যে দিল্লি সরকার যদি তার বেল্ট শক্ত করত এবং জল বিতরণে 52% পর্যন্ত ক্ষতি পূরণ করত তবে এই সংকট ঘটত না।
বিচারপতি প্রশান্ত কে মিশ্র এবং কেভি বিশ্বনাথনের একটি অবকাশকালীন বেঞ্চ কেন্দ্র ও হরিয়ানা সরকারের পক্ষে উপস্থিত অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতাকে সেন্ট্রাল ওয়াটার রিসোর্সেস বোর্ড, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের সদস্যদের সভাপতিত্বে ইউওয়াইআরবি-র একটি জরুরি সভা ডাকতে বলেছিল। হরিয়ানা, রাজস্থান এবং হিমাচল প্রদেশ থেকে একজন করে মনোনীত প্রার্থী।
জল সরবরাহের ক্ষতি বন্ধ করার জন্য সবকিছু করতে হবে: দক্ষিণ ক্যারোলিনা
ভারতের অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতা বলেছেন যে 4 জুন উচ্চ যমুনা নদী বোর্ডের (ইউওয়াইআরবি) সভা আহ্বান করা খুব কঠিন হবে। সুপ্রিম কোর্ট বুঝতে পেরেছিল যে 4 জুন লোকসভা নির্বাচনের গণনার দিন ছিল এবং বলেছিল “সবাইকে টিভিতে আটকানো হবে” এবং “রাজনৈতিক পরিবেশ খুব তীব্র হবে”।
কমিটি 5 জুন দেখা করার নির্দেশ দিয়েছে এবং 6 জুনের মধ্যে জল সংকট মোকাবেলার ব্যবস্থা সম্পর্কে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট চেয়েছে, যা দিল্লি সরকারের দায়ের করা আবেদনের শুনানির পরবর্তী তারিখ। মেহতা বলেন, ইউওয়াইআরবি ইতিমধ্যেই বিষয়টি বিবেচনা করছে এবং হিমাচল প্রদেশের কাছে অবশিষ্ট পানির পরিমাণ খুঁজে বের করতে বলেছে।
অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার হরিয়ানাকে “রাজধানীর জল সরবরাহের সঙ্কট দূর করার জন্য “জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লির জন্য হিমাচল প্রদেশ সহ কিন্তু সীমাবদ্ধ নয়” ওয়াজিরাবাদ ব্যারেজ থেকে অবিলম্বে এবং টেকসই জল ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে” সমস্ত অবশিষ্ট জল”।
মেহতার উল্লেখ করা জলের ক্ষতির বিষয়ে, বিচারক দিল্লি সরকারের আইনি পরামর্শদাতা এএম সিংভিকে বলেছিলেন যে দিল্লি সরকারকে জল সরবরাহের ক্ষতি পূরণের জন্য সমস্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। মেহতা বলেছিলেন যে দিল্লি অর্থনৈতিক সমীক্ষা 2023-24 অনুসারে, শিল্প জল চুরি এবং জল ট্যাঙ্কার মাফিয়ার হুমকির মতো কারণে দিল্লির জল সরবরাহের 52.3% নাগরিকদের কাছে পৌঁছায় না। আগামী ৬ জুন এই মামলার ফের শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে।
হরিয়ানা বিজেপি সরকার বজায় রেখেছে যে “রাজ্য থেকে দিল্লির জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে জল সরবরাহের কোনও ঘাটতি নেই”, অন্যদিকে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেস সরকার স্বেচ্ছায় হরিয়ানার ডাইভারশন খালের মাধ্যমে অতিরিক্ত জল দিল্লিতে সরবরাহ করেছে।দিল্লির শাসক দল আমেরিকান একাডেমি অফ পেডিয়াট্রিক্স এবং কংগ্রেস পার্টি ভারতীয় লোকসভা নির্বাচনী জোটের (INDI জোট) অংশ।
দিল্লি ক্যাপিটাল টেরিটরির প্রতিনিধিত্বকারী একজন প্রবীণ আইনজীবী এএম সিংভি বলেছেন, উদ্বৃত্ত জল সরবরাহ করার জন্য এইচপির প্রস্তাবটি কেবল উদার নয়, প্রতিফলিত হয়েছিল সমবায় ফেডারেলিজমঅ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতা বলেছেন যে দিল্লি সরকার যদি তার বেল্ট শক্ত করত এবং জল বিতরণে 52% পর্যন্ত ক্ষতি পূরণ করত তবে এই সংকট ঘটত না।
বিচারপতি প্রশান্ত কে মিশ্র এবং কেভি বিশ্বনাথনের একটি অবকাশকালীন বেঞ্চ কেন্দ্র ও হরিয়ানা সরকারের পক্ষে উপস্থিত অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতাকে সেন্ট্রাল ওয়াটার রিসোর্সেস বোর্ড, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ডের সদস্যদের সভাপতিত্বে ইউওয়াইআরবি-র একটি জরুরি সভা ডাকতে বলেছিল। হরিয়ানা, রাজস্থান এবং হিমাচল প্রদেশ থেকে একজন করে মনোনীত প্রার্থী।
জল সরবরাহের ক্ষতি বন্ধ করার জন্য সবকিছু করতে হবে: দক্ষিণ ক্যারোলিনা
ভারতের অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার মেহতা বলেছেন যে 4 জুন উচ্চ যমুনা নদী বোর্ডের (ইউওয়াইআরবি) সভা আহ্বান করা খুব কঠিন হবে। সুপ্রিম কোর্ট বুঝতে পেরেছিল যে 4 জুন লোকসভা নির্বাচনের গণনার দিন ছিল এবং বলেছিল “সবাইকে টিভিতে আটকানো হবে” এবং “রাজনৈতিক পরিবেশ খুব তীব্র হবে”।
কমিটি 5 জুন দেখা করার নির্দেশ দিয়েছে এবং 6 জুনের মধ্যে জল সংকট মোকাবেলার ব্যবস্থা সম্পর্কে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট চেয়েছে, যা দিল্লি সরকারের দায়ের করা আবেদনের শুনানির পরবর্তী তারিখ। মেহতা বলেন, ইউওয়াইআরবি ইতিমধ্যেই বিষয়টি বিবেচনা করছে এবং হিমাচল প্রদেশের কাছে অবশিষ্ট পানির পরিমাণ খুঁজে বের করতে বলেছে।
অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার হরিয়ানাকে “রাজধানীর জল সরবরাহের সঙ্কট দূর করার জন্য “জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লির জন্য হিমাচল প্রদেশ সহ কিন্তু সীমাবদ্ধ নয়” ওয়াজিরাবাদ ব্যারেজ থেকে অবিলম্বে এবং টেকসই জল ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে” সমস্ত অবশিষ্ট জল”।
মেহতার উল্লেখ করা জলের ক্ষতির বিষয়ে, বিচারক দিল্লি সরকারের আইনি পরামর্শদাতা এএম সিংভিকে বলেছিলেন যে দিল্লি সরকারকে জল সরবরাহের ক্ষতি পূরণের জন্য সমস্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। মেহতা বলেছিলেন যে দিল্লি অর্থনৈতিক সমীক্ষা 2023-24 অনুসারে, শিল্প জল চুরি এবং জল ট্যাঙ্কার মাফিয়ার হুমকির মতো কারণে দিল্লির জল সরবরাহের 52.3% নাগরিকদের কাছে পৌঁছায় না। আগামী ৬ জুন এই মামলার ফের শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে।
