মাঝারি পারফরম্যান্সের পরে, অলরাউন্ডার এবং অধিনায়ক হিসাবে পান্ডিয়ার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জনসন অ্যান্ড জনসন মৌসম. মাঞ্জরেকর অবশ্য দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে নির্বাচকরা তাকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক কাজ করেছেন। স্টার স্পোর্টসের সাথে কথা বলতে গিয়ে তিনি পান্ডিয়ার দুর্দান্ত বিশ্বকাপ রেকর্ড তুলে ধরেন।
“আমি বারবার বলে আসছি, এই খেলার আগেও (বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ) আপনি যদি বিশ্বকাপে হার্দিক পান্ডিয়ার পারফরম্যান্স দেখেন, আপনি দেখতে পাবেন যে তিনি 2019 বিশ্বকাপে একজন অলরাউন্ডারের ভূমিকা পালন করেছিলেন। খেলোয়াড়ের,” মাঞ্জরেকর বলেছেন। “ভারত-পাকিস্তানের বড় মঞ্চে তিনি একটি বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন, সেমিফাইনালে তার পারফরম্যান্স দেখুন যে ভারত অ্যাডিলেডে হেরেছিল; তিনি 190 এর স্ট্রাইক রেটে 60 রান করেছিলেন।”
মাঞ্জরেকর আরও বলেছিলেন যে আইপিএলের সমস্যাগুলি বাহ্যিক চাপ এবং পরিবেশগত কারণগুলির কারণে বেশি হয়।
“আইপিএলে যা ঘটেছিল তা ছিল একটি ছোটখাটো মানসিক সমস্যা কারণ তিনি বাইরে থেকে চাপ অনুভব করেছিলেন। পরিবেশটা ভালো নাও হতে পারে। আমি মোটেও অবাক নই যে তিনি জাতীয় দলের পরিবর্তে ভারতীয় দলের জার্সি পরে কিছুটা স্বস্তি বোধ করেছিলেন। দল এবং ত্রাণ. মুম্বাই ভারতীয়ব্লুজ তার গুণ আছে এবং আমি বারবার বলেছি যে সে একজন বড় খেলার খেলোয়াড়,” তিনি যোগ করেছেন।
প্রাক্তন ভারতীয় ব্যাটসম্যান সঞ্জয় বাঙ্গার মাঞ্জেকারের অনুভূতির প্রতিধ্বনি করেছিলেন, জোর দিয়েছিলেন যে টিম ইন্ডিয়ার জন্য হার্দিকের অতীতের পারফরম্যান্সই তার সাম্প্রতিক আইপিএল ফর্ম নয় বরং ফোকাস ছিল।
“ভারতের জন্য সে কী করেছে তা আপনাকে দেখতে হবে। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে তার রেকর্ড অসামান্য। সে ভারতের হয়ে টেস্ট, ৫০ ইনিংস বা ২০ ইনিংস ক্রিকেটে খেলুক না কেন, সে তিনটি ফরম্যাটেই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে, বাঙ্গাল বলল।
বাঙ্গাল আরও উল্লেখ করেছেন যে ইনজুরি পান্ডিয়ার ক্যারিয়ারকে প্রভাবিত করেছে তবে ফিট থাকাকালীন তার অবদান বিশাল ছিল।
তিনি বলেছিলেন: “সে মাঝপথে চোট পেয়ে গিয়েছিল এবং তাই খুব বেশি খেলতে পারেনি, তবে যতক্ষণ সে খেলবে, ভারতীয় দলের ভারসাম্য অনেক ভালো হবে।”
মাঞ্জরেকর এবং বাঙ্গার উভয়ই বিশ্বাস করেন যে পান্ডিয়া প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে এবং ভারতীয় দলের কাছে তার যোগ্যতা আবারও প্রমাণ করতে পারে।
(ট্যাগসটুঅনুবাদ)টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
উৎস লিঙ্ক
