কন গোপোনে মন ভেশেছে: ত্রিশা তার আসল পরিচয় প্রকাশ করার পরে শ্যামলী জোরবাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে – টাইমস অফ ইন্ডিয়া

“কন গোপোনে মন ভেসেছে” সম্প্রতি একটি মহাকাব্যিক প্লট শোডাউনের অভিজ্ঞতা লাভ করেছে৷ গল্পের বর্তমান বিকাশ অনুসারে, অনিকেত আমি ডিভোর্স না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি চামোলি এর আগে তারা প্রতীককে ফাঁস করতে এবং বাঁচাতে বাহিনীতে যোগ দেয় রোহিণী তাকে বিবাহ কর. এরপর শ্যামলীকে ‘গ্রেট ক্যাটারার অব বেঙ্গল’ হিসেবে আরও বেশি দায়িত্ব দেওয়া হয়। শ্যামলী সবে অনিকেতের সাথে তার জীবনে সুখ খুঁজে পেতে শুরু করেছে।কিন্তু তার সুখ স্বল্পস্থায়ী ছিল। ত্রিশা জানতে পারে যে শামলি দীর্ঘদিন ধরে তিস্তা হওয়ার ভান করছে এবং পুরো পরিবারের সামনে তাকে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিস্তা যেদিন জোরবাড়িতে নাস্তার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, সেদিনই ত্রিশা সত্যটা সবার সামনে প্রকাশ করেন। সত্যটা জানতে পেরে হতবাক অনিকেতসহ পুরো পরিবার। অপরাজিতা শ্যামলীকে চলে যেতে বলে জোড়াবাড়ী সঙ্গে সঙ্গে।
অপরাজিতার নির্দেশে, শ্যামলীকে জোরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল কারণ সে চলে গেছে – নতুন ঝামেলা দেখা দিয়েছে। ডুয়ার্সের বিখ্যাত গ্যাংস্টার মন্দার চৌধুরী শ্যামলীকে খুঁজতে থাকে। এটা স্পষ্ট যে মন্দার শ্যামলীকে বিয়ে করতে চায়। শ্যামলীর মন খারাপ, কিন্তু সে তার ভবিষ্যৎ দেখতে ভয় পায় না। বিনা দ্বিধায় মন্দার তার ইচ্ছাকে বাস্তবে পরিণত করে শ্যামলীর আঙুলে আংটি পরিয়ে দিল। অন্যদিকে অনিকেত ‘দ্য গ্রেট বেঙ্গল ক্যাটারার’-এর তরফে ব্যবসার কাজে গুয়াহাটিতে গিয়েছিলেন। অনিকেত আর শ্যামলীর জন্য কি এটাই শেষ? কোন গোপোনে মন ভেসেছে একটি জনপ্রিয় বাংলা টিভি শো শ্বেতা ভট্টাচার্য এবং রণজয় বিষ্ণু প্রধান ভূমিকা পালন করুন। শ্বেতা যমুনা ঢাকি দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন, যখন রণজয় টেলিভিশন এবং বড় পর্দার মধ্যে তার সময় ভাগ করে নিতে ব্যস্ত। রণজয় এর আগে “গুড্ডি” তে অভিনয় করেছিলেন যা এক বছর ধরে চলেছিল, যখন শ্বেতা “সোহাগ জল” সিরিয়ালে হানি বাফনার সাথে জুটি বেঁধেছিলেন, যেটি খারাপ টিআরপির কারণে ছয় মাস পরে শেষ হয়েছিল।
“কোন গোপন মন ভেসেছে” ছোট শহরের মেয়ে শ্যামলীর জীবন কাহিনী বলে। শ্যামলী অনিকেতের সাথে দেখা করে, একটি বড় শহরের একজন উদ্যোক্তা। অনিকেত তাকে সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করে। শীঘ্রই, তাদের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়।