বাতিন্ডা: ৪৬ বছর বয়সী ব্যক্তির জন্য রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবেশ করা একটি দীর্ঘ এবং কঠিন প্রক্রিয়া সরবজিৎ সিং খালসাতিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং জয়ী হন ফরিদকোট বিধানসভা আসন.
সরবজিৎ সিং 1995 সালে তার ম্যাট্রিকুলেশন কোর্স সম্পন্ন করেন এবং এলএস পুনরায় আবির্ভূত হলে নির্বাচিত হন ধর্মবাদী রাজনীতি বিদ্যমান পাঞ্জাবি এবং একজন স্বঘোষিত শিখ ধর্মপ্রচারক। অমৃতপাল সিংতিনি বর্তমানে কারাগারে আছেন।দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় 1984 সালে স্বর্ণ মন্দিরে অপারেশন ব্লু স্টারের 40 তম বার্ষিকীর সপ্তাহে আসে, যার ফলস্বরূপ ইন্দিরা গান্ধীহত্যা, অক্টোবর এবং শিখ গণহত্যা দিল্লিতে সেই নভেম্বরে।
1984 সালের অক্টোবরে, ছয় বছর বয়সী সরবজিতের জীবন বদলে যায়। সেই সময়, তার বাবা বিয়ন্ত সিং ছিলেন একজন দিল্লির পুলিশ এবং তিনি এবং তার অন্য দেহরক্ষী সতবন্ত সিং ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করেছিলেন।প্রধানমন্ত্রীর অন্য দেহরক্ষীরা সিংকে হত্যা করে শিখ সম্প্রদায় তিনি পরে “কওমি শহীদ (সম্প্রদায় শহীদ)” হিসাবে সম্মানিত হন।
সরবজিৎ স্মরণ করেন যে একটা সময় ছিল যখন তার পরিবার স্কুলের ফিও বহন করতে পারত না। “আমার বাবা তার পরিবারের কথা বিবেচনা না করেই তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন… শিখ সম্প্রদায়ের সমর্থন আমার পরিবারকে কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে এবং আমার মা ও দাদাকে সংসদে নির্বাচিত করতে সাহায্য করেছিল।”
সরবজিৎ সিং তিনবার ব্যর্থ হয়েছিলেন এবং অমিত পাল নির্বাচনী ময়দানে না আসা পর্যন্ত তিনি গুরুতর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। অমিত পালের সংযোজন শিখ প্রচারক, রাজ এবং দাদিকে তার প্রচারে নিয়ে আসে এবং ফরিদকোটের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে।
1984 সালে শিখ ধর্মের পবিত্রতম মন্দির, তার বাবা তাকে “প্রতিশোধ” নেওয়ার পরে তার আন্দোলনটি শীঘ্রই তার পিতার প্রতি “অনুগ্রহ” শোধ করার জন্য একটি শিখ আন্দোলনে পরিণত হয়।
“এখন যেহেতু আমি জিতেছি, আমার প্রথম অগ্রাধিকার হল সংসদে আমার কণ্ঠস্বর শোনানো এবং ধর্ম অবমাননার জঘন্য অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা… আমরা উপনির্বাচন এবং আসন্ন এসজিপিসি নির্বাচনে পন্থী প্রার্থীদের প্রার্থী করব,” তিনি বলেছিলেন। .
সরবজিৎ সিং 1995 সালে তার ম্যাট্রিকুলেশন কোর্স সম্পন্ন করেন এবং এলএস পুনরায় আবির্ভূত হলে নির্বাচিত হন ধর্মবাদী রাজনীতি বিদ্যমান পাঞ্জাবি এবং একজন স্বঘোষিত শিখ ধর্মপ্রচারক। অমৃতপাল সিংতিনি বর্তমানে কারাগারে আছেন।দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় 1984 সালে স্বর্ণ মন্দিরে অপারেশন ব্লু স্টারের 40 তম বার্ষিকীর সপ্তাহে আসে, যার ফলস্বরূপ ইন্দিরা গান্ধীহত্যা, অক্টোবর এবং শিখ গণহত্যা দিল্লিতে সেই নভেম্বরে।
1984 সালের অক্টোবরে, ছয় বছর বয়সী সরবজিতের জীবন বদলে যায়। সেই সময়, তার বাবা বিয়ন্ত সিং ছিলেন একজন দিল্লির পুলিশ এবং তিনি এবং তার অন্য দেহরক্ষী সতবন্ত সিং ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করেছিলেন।প্রধানমন্ত্রীর অন্য দেহরক্ষীরা সিংকে হত্যা করে শিখ সম্প্রদায় তিনি পরে “কওমি শহীদ (সম্প্রদায় শহীদ)” হিসাবে সম্মানিত হন।
সরবজিৎ স্মরণ করেন যে একটা সময় ছিল যখন তার পরিবার স্কুলের ফিও বহন করতে পারত না। “আমার বাবা তার পরিবারের কথা বিবেচনা না করেই তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন… শিখ সম্প্রদায়ের সমর্থন আমার পরিবারকে কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে এবং আমার মা ও দাদাকে সংসদে নির্বাচিত করতে সাহায্য করেছিল।”
সরবজিৎ সিং তিনবার ব্যর্থ হয়েছিলেন এবং অমিত পাল নির্বাচনী ময়দানে না আসা পর্যন্ত তিনি গুরুতর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন না। অমিত পালের সংযোজন শিখ প্রচারক, রাজ এবং দাদিকে তার প্রচারে নিয়ে আসে এবং ফরিদকোটের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে।
1984 সালে শিখ ধর্মের পবিত্রতম মন্দির, তার বাবা তাকে “প্রতিশোধ” নেওয়ার পরে তার আন্দোলনটি শীঘ্রই তার পিতার প্রতি “অনুগ্রহ” শোধ করার জন্য একটি শিখ আন্দোলনে পরিণত হয়।
“এখন যেহেতু আমি জিতেছি, আমার প্রথম অগ্রাধিকার হল সংসদে আমার কণ্ঠস্বর শোনানো এবং ধর্ম অবমাননার জঘন্য অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা… আমরা উপনির্বাচন এবং আসন্ন এসজিপিসি নির্বাচনে পন্থী প্রার্থীদের প্রার্থী করব,” তিনি বলেছিলেন। .
