নয়াদিল্লি: প্রাক্তন ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিবিদ কীর্তি আজাদ মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে বিজেপি হেভিওয়েটকে পরাজিত করে নজিরবিহীন জয় দিলীপ ঘোষ 1,379.81 মিলিয়ন ভোটে জিতেছেন।
আজাদ দুই প্রার্থীর কাছে অপরিচিত একটি নির্বাচনী এলাকায় বিজেপির সবচেয়ে সিনিয়র রাজ্য নেতা ঘোষকে পরাজিত করেন।
হ্যাজার্ডের জয়কে তার বিখ্যাত 'ট্যাকল' ডেলিভারির সাথে তুলনা করা যেতে পারে যা ক্লিয়ার করেছে ইয়ান বোথাম 1983 বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে।
বোথাম, সেই সময়ে বিশ্বের এক নম্বর অল-রাউন্ড প্লেয়ার, হতাশ হয়ে কেবল তার ভেঙে পড়া আসবাবপত্রের দিকে তাকাতে পারে। ঘোষও নির্বাচনের ফলাফলে হতবাক।
65 বছর বয়সী এই জয়কে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম বড় জয় হিসাবে দেখা যেতে পারে।
আজাদ এর আগে বিজেপির হয়ে বিহারের দারভাঙ্গায় বারবার নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন, কিন্তু দিল্লি এবং জেলাগুলিতে কথিত দুর্নীতির জন্য প্রয়াত অরুণ জেটলির সাথে বিবাদের পরে কংগ্রেসে চলে যান ক্রিকেট সমিতি (DDCA)।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার ভাগ্নে অভিষেক আজাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় জীবন দিয়েছেন।
আজাদ সবসময়ই একজন নন-কনফর্মিস্ট ছিলেন, তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তার শক্তিশালী ব্যাটিং দক্ষতা এবং স্বৈরাচারী অধিনায়কত্বের জন্য পরিচিত।
কিছু সমালোচক দাবি করেন যে কপিল দেবের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তাকে ভারতীয় দলে একটি জায়গা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছিল, তবে কোন সন্দেহ নেই যে তিনি ঘরোয়া ক্রিকেটে বিশেষ করে স্পিন বোলারদের বিরুদ্ধে গণনা করার মতো একটি শক্তি।
আজাদ প্রায়শই প্রয়াত বিষাণ সিং বেদীর সাথে ডিডিসিএর কার্যকারিতার বিরুদ্ধে খোলা চিঠি জারি করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সরাসরি জেটলিকে আক্রমণ করেন।
যদিও তাঁর সম্পর্কে মতামতগুলি সর্বদা মেরুকরণ করা হয়েছে, কেউ কেউ তাঁকে স্পষ্টভাষী হিসাবে দেখেন এবং অন্যরা তাঁকে সুবিধাবাদী হিসাবে দেখেন, একটি জিনিস নিশ্চিত – কীর্তি আজাদ কখনও এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন না যিনি মানুষকে অবহেলা করতে পারেন।
(পিটিআই থেকে ইনপুট সহ)
আজাদ দুই প্রার্থীর কাছে অপরিচিত একটি নির্বাচনী এলাকায় বিজেপির সবচেয়ে সিনিয়র রাজ্য নেতা ঘোষকে পরাজিত করেন।
হ্যাজার্ডের জয়কে তার বিখ্যাত 'ট্যাকল' ডেলিভারির সাথে তুলনা করা যেতে পারে যা ক্লিয়ার করেছে ইয়ান বোথাম 1983 বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে।
বোথাম, সেই সময়ে বিশ্বের এক নম্বর অল-রাউন্ড প্লেয়ার, হতাশ হয়ে কেবল তার ভেঙে পড়া আসবাবপত্রের দিকে তাকাতে পারে। ঘোষও নির্বাচনের ফলাফলে হতবাক।
65 বছর বয়সী এই জয়কে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম বড় জয় হিসাবে দেখা যেতে পারে।
আজাদ এর আগে বিজেপির হয়ে বিহারের দারভাঙ্গায় বারবার নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন, কিন্তু দিল্লি এবং জেলাগুলিতে কথিত দুর্নীতির জন্য প্রয়াত অরুণ জেটলির সাথে বিবাদের পরে কংগ্রেসে চলে যান ক্রিকেট সমিতি (DDCA)।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার ভাগ্নে অভিষেক আজাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় জীবন দিয়েছেন।
আজাদ সবসময়ই একজন নন-কনফর্মিস্ট ছিলেন, তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তার শক্তিশালী ব্যাটিং দক্ষতা এবং স্বৈরাচারী অধিনায়কত্বের জন্য পরিচিত।
কিছু সমালোচক দাবি করেন যে কপিল দেবের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তাকে ভারতীয় দলে একটি জায়গা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেছিল, তবে কোন সন্দেহ নেই যে তিনি ঘরোয়া ক্রিকেটে বিশেষ করে স্পিন বোলারদের বিরুদ্ধে গণনা করার মতো একটি শক্তি।
আজাদ প্রায়শই প্রয়াত বিষাণ সিং বেদীর সাথে ডিডিসিএর কার্যকারিতার বিরুদ্ধে খোলা চিঠি জারি করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে সরাসরি জেটলিকে আক্রমণ করেন।
যদিও তাঁর সম্পর্কে মতামতগুলি সর্বদা মেরুকরণ করা হয়েছে, কেউ কেউ তাঁকে স্পষ্টভাষী হিসাবে দেখেন এবং অন্যরা তাঁকে সুবিধাবাদী হিসাবে দেখেন, একটি জিনিস নিশ্চিত – কীর্তি আজাদ কখনও এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন না যিনি মানুষকে অবহেলা করতে পারেন।
(পিটিআই থেকে ইনপুট সহ)
(ট্যাগসটুঅনুবাদ)কির্তি আজাদ টিএমসি(টি)কির্তি আজাদ(টি)ইয়ান বোথাম ইংল্যান্ড(টি)ইয়ান বোথাম(টি)দিলিপ ঘোষ বিজেপি(টি)দিলিপ ঘোষ(টি)ক্রিকেট
উৎস লিঙ্ক
