প্রবাসী বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিক সুজন আহমেদের আশা, সিঙ্গাপুরের শ্রমিক আদালতের নির্দেশে তার প্রতিষ্ঠানের কাছের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ পাবেন তিনি। কিন্তু রিজওয়ে ম্যারিন অ্যান্ড্রয়েড কন্সট্রাকশন কর্তৃপক্ষ যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে তারা তাকে তাশ করেছে।
বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিক টাইম সুজন আহমেদ, ছবি: দ্য স্ট্রাইটস মস
“>
বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিক টাইম সুজন আহমেদ, ছবি: দ্য স্ট্রাইটস মস
প্রবাসী বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিক সুজন আহমেদের আশা, সিঙ্গাপুরের শ্রমিক আদালতের নির্দেশে তার প্রতিষ্ঠানের কাছের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ পাবেন তিনি। কিন্তু রিজওয়ে ম্যারিন অ্যান্ড্রয়েড কন্সট্রাকশন কর্তৃপক্ষ যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে তারা তাকে তাশ করেছে।
২০১৫ সালের মে মাসে কাজ করতে গিয়ে নিশ্চিত হয়ে স্থায়ী পঙ্গুতে ৩৪ বছর বয়সী এই একই কথা। এখন তার পথ যে পথটি খোলা আছে তা করা হয়েছে সিঙ্গাপুরের আদালতে ব্যাখ্যার বাজেয়াপ্তের আবেদন করা। কেননা, ধারাবাহিকতার পর থেকে তিনি কোন কাজ করতে পারবেন না।
সিঙ্গাপুরের জনশক্তি বিষয়ক গতিবিধি, “শ্রমিক আদালতের আগেও নির্দেশ পাওনা পরিশোধ করার জন্য প্রতিষ্ঠানের নির্দেশনা দিয়েছিল। এটি এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সাধারণ নাগরিকদের পাওনা সংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি সুরাহা করা হয়।
সুজানের এই প্রশ্নটি এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় ঘটনা। যা দেশ শক্তির অধিকার বিবেচনায় তুলে ধরে তার দিকে ইঙ্গিত করে।
গত সপ্তাহে স্ট্রেসে টাইমসের টাইমসের এক টাইটে বলা হয়েছে, জিওসরে প্রোফাইলিং অ্যান্ড্রয়েস কর্মকর্তা একটি প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীর বকেয়া হিসেবে ৭ হাজার ৩৬৩ মার্কিন ডলার শোধ করার জন্য শ্রমিক আদালতের বেতন নির্দেশক অমান্য করার জন্য সেই টাকা লেখার কথা বলেছে।
সুজানের এই করুণ-কাহিনী শুরু হয় ২০১৫ সালের মে মাসে। তখন টেক্কা বাজারে রোজ সার্কিট পার্টিতে যেতে তিন মিটার একটি ক্ল মে থেকে যান তিনি। তখন তার প্রতিষ্ঠান সূর্য কুমার রিজওয়ে তাকে নিয়ে যায়।
এক সপ্তাহ পরে দেখা যায়, সুজানের কনুই ফুলে আছে এবং ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না। তিনি বলেন, “মালকে চেষ্টা করে আমাকে একটি স্থানীয় গঠন করে।
তান সেং এক্সক্স-রে দেখা যায় তারডান কনুই ভেঙ্গে গেছে এবং তার পিঠে যে ব্যথা করতেছে। হ্যান্ড ব্যান্ডেজ নিয়ে তাকে এক বছর পর আমাদের স্থায়ী তার স্থায়ী পঙ্গুত্ব নিশ্চিত করে।
নিয়মিতভাবে এক মাস পর কর্মক্ষেত্রে নির্দেশনা পূরণ করার অনুরোধ করেন তিনি।
সব পর্যালোচনা করে দেশটির জনশক্তি বিষয়ক প্রতিবেদন সুস্পষ্ট ফলাফল ১১ হাজার ৬২৫ মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দেয়। গত বছর অক্টোবরে ক্ষতিপূরণের সব টাকা মাত্র দুই হাজার ৪৮০ মার্কিন ডলার তিনি হাতে পান।
তারিখের একজন মুখপাত্র বলেন, তারা ক্ষতিপূরণের আংশিক অর্থ ব্যবস্থা করে কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি তার অর্থনৈতিক দূর্বস্থার কারণে বাকি অর্থ দিতে পারবে না। তিনি আরও বলেন, মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার্স কেন্দ্রের সুজানের জন্য ব্যবস্থা করার জন্য বাকি আছে।
তিনি বলেন, বাস্তবতা নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যেমন ধরুন প্রতিষ্ঠানটির কোন সম্পত্তি আছে আর তা কিভাবে বাজেয়াপ্ত করা যায়।
মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠানের বিদেশি কারখানার ক্ষেত্রে নিয়ম-নিষেধ আরোপ করেছে জনশক্তি নেটওয়ার্ক। একই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে তারা। গত তিন বছর পুরুষদেরপূরণ দিতে বিপ্লব জনগণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করার এবং ইনস্যুরেন্সকে অপরাধ করার জন্য তিনজন প্রতিবাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া আইনগত নিয়ম গণমত।
মধ্যবর্তী সময়ে, সূর্যকুমারকে তার মোবাইল ফোনে ও তার অফিসে যোগাযোগ করতে পারে না। এই ঘটনা থেকে অন্যান্য সদস্যরা সতর্ক হবেন আশা সুজনের।