আগামী সপ্তাহে জ্বালানি তেলের দাম কমানো শুরু করছে। অর্থ আবুল মাল আবদুল মুহিত কংগ্রেস নেতা, আন্তর্জাতিক উর্ধ্বতন উল্টো শোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৬০ মার্কিন ডলার ধরে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হবে।
আগামী জুলাই বিদ্যুৎ তেলের দাম কমানো শুরু করছে। অর্থ আবুল মাল আবদুল মুহিত কংগ্রেস নেতা, আন্তর্জাতিক উর্ধ্বতন উল্টো শোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৬০ মার্কিন ডলার ধরে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হবে।
কাউন্সিলে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় অর্থমন্ত্রী জানান, এই দফায় তেলের দাম বেশি কমবে।
গত এপ্রিলে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ৮০ ডলারের সমান করে দেশ শক্তির দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রতি তখন লিটার অকটেন ও পেট্রোলে ১০ টাকা, ডিজেল ও কেরোসিনে তিন টাকা করে দাম কমানো হয়।
বর্তমানে প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিন ৬৫ টাকা, অকেটেন ৮৯ টাকা ও পেট্রোল ৮৬ টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে।
মুহিত জানান, ডিসেম্বর মাসের তেলের দাম কমানোর আলোচনা। কিন্তু মাস প্রায় শেষ হওয়া না এ মাসে আর দাম কমানো হচ্ছে। তিনি আরও জানান, এখনও লেখার সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তাঁর বাকি আছে। অর্থমন্ত্রীর আশা, জানুয়ারিতে তেলের দাম কমানো সম্ভব হবে।
ব্লুমবার্গের খবর অনুযায়ী কাল প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেল ৫৬ দাবি ২৭ প্রকাশে ঘোষণা করা হয়েছে। এই দাম গত নাগরিক প্রায় দ্বিগুণ। আলফ রিসার্চ গায়িত্রিক আলোচনা, সামনের বছর আমার প্রতি ব্যারেল আপলিশোধিত তেল ৬০ বাজারে প্রকাশে সামনে রয়েছে।
গত নভেম্বরে মুহিতের বন্ধুত্বে ফিসকাল কোঅর্ডিনেশন বৈঠকে আলোচনা নিয়ে আলোচনা হয়। গত অর্থমন্ত্রী বলেন, আলোচনা থেকে তেলের দাম কমানোর কথা বলেছেন।
এর আগে গত এপ্রিলে জ্বালানির দাম কমানোর সময় বলা হয়েছিল, মোট তিন দয়র দাম কমানোর পরিকল্পনা সরকার করেছে।
এপ্রিলের নির্ধারণ করা মূল্য হিসাবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) প্রতি লিংক অকটেনে ৬১ ভাগ ২৫ টাকা, পেট্রোলে ৬২ ভাগ ০৫ টাকা, ডিজেলে ৪৯ টাকা ২৫ টাকা ও কেরোসিনে ৪৮ ভাগ ২৫ টাকা খরচ হয়।
দাম কমানোরও দেশের প্রদর্শনী প্রদর্শননি তেলিকারক, ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতি লিটার অটোনে ২৭ ভাগ ৭৫ টাকা, পেট্রোলে ২৩ ভাগ ৫০ টাকা, ডিজেলে ১৫ টাকা ও কেরোতে ১৬ ৭৫ টাকা মুনাফা।
অর্থের ফলাফলের বিশ্লেষণ অনুযায়ী উন্নয়নের দাওয়ানো হলে শক্তি প্রয়োগ, কম কৃষি খাত উপকৃত হবে। সেই সঙ্গে বাড়বে বিনিয়োগ। আর পার্টির ফর লিসিডিয়াল গেরুয়াল বিবেচনায় প্রেট্রোলিয়ামের ১০ শতাংশ মূল্য, প্রায় তিন শতাংশ জিডিপি ও পলিসি পণ্য বিনিয়োগে বৃদ্ধি ঘটাবে।